নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় কানাডার দুই পুলিশের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে আবারও। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান কানাডার রয়্যাল মাউন্টেড পুলিশের কর্মকর্তা কেভিন ডুগান ও লিওড স্কোয়েপকে পুনরায় তলবের আবেদন মঞ্জুর করেন।
গত ৩১ অক্টোবর এই দুজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। এরপর রাষ্ট্রপক্ষে ওই দুই সাক্ষীকে আবারও তলব করার জন্য আবেদন করেন। ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে শুনানির সময় এই আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, কানাডার দুই পুলিশ নাইকো দুর্নীতির বিষয় যখন তদন্ত করেন, তখন তাঁরা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার নেন। বাংলাদেশের কয়েকজন ব্যবসায়ীর টাকা লেনদেনের ব্যাংক স্টেটমেন্ট তাঁরা সংগ্রহ করেছিলেন। এই ভিডিও সাক্ষাৎকার, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল দাখিল করার জন্য পুনরায় দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল ও আসামি পক্ষের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। উভয়ই জানিয়েছেন, এই মামলার অভিযোগ দায়েরকারী দুদক কর্মকর্তাকেও আবার তলব করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী ১৭ ডিসেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। লিওড স্কোয়েপ গত ৩০ অক্টোবর ও কেভিন ডুগান ৩১ অক্টোবর সাক্ষ্য দেন।
এর আগে কানাডার দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য হাজির হতে গত ১৯ অক্টোবর সমান জারি করেন আদালত। দুই দিন আগেই দুই সাক্ষী বাংলাদেশে আসেন সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য। অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান ও মোশারফ হোসেন কাজল শুনানির সময় আদালতে হাজির ছিলেন।
এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রধান আসামি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মামলার বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ শেষ হয় গত ১৭ সেপ্টেম্বর। গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। দুই বিদেশি পুলিশের সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে এই মামলায় তিনজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় কানাডার দুই পুলিশের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে আবারও। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান কানাডার রয়্যাল মাউন্টেড পুলিশের কর্মকর্তা কেভিন ডুগান ও লিওড স্কোয়েপকে পুনরায় তলবের আবেদন মঞ্জুর করেন।
গত ৩১ অক্টোবর এই দুজনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। এরপর রাষ্ট্রপক্ষে ওই দুই সাক্ষীকে আবারও তলব করার জন্য আবেদন করেন। ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে শুনানির সময় এই আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, কানাডার দুই পুলিশ নাইকো দুর্নীতির বিষয় যখন তদন্ত করেন, তখন তাঁরা বাংলাদেশের ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার নেন। বাংলাদেশের কয়েকজন ব্যবসায়ীর টাকা লেনদেনের ব্যাংক স্টেটমেন্ট তাঁরা সংগ্রহ করেছিলেন। এই ভিডিও সাক্ষাৎকার, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল দাখিল করার জন্য পুনরায় দুই পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল ও আসামি পক্ষের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। উভয়ই জানিয়েছেন, এই মামলার অভিযোগ দায়েরকারী দুদক কর্মকর্তাকেও আবার তলব করা হয়েছে। একই সঙ্গে আগামী ১৭ ডিসেম্বর সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছে। লিওড স্কোয়েপ গত ৩০ অক্টোবর ও কেভিন ডুগান ৩১ অক্টোবর সাক্ষ্য দেন।
এর আগে কানাডার দুই পুলিশ কর্মকর্তাকে আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য হাজির হতে গত ১৯ অক্টোবর সমান জারি করেন আদালত। দুই দিন আগেই দুই সাক্ষী বাংলাদেশে আসেন সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য। অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, দুর্নীতি দমন কমিশনের আইনজীবী খুরশিদ আলম খান ও মোশারফ হোসেন কাজল শুনানির সময় আদালতে হাজির ছিলেন।
এই মামলায় কারাগারে থাকা আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রধান আসামি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে মামলার বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ শেষ হয় গত ১৭ সেপ্টেম্বর। গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। দুই বিদেশি পুলিশের সাক্ষ্য গ্রহণের মধ্য দিয়ে এই মামলায় তিনজনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সংরক্ষিত নারী আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাবিনা আক্তার তুহিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।
৫ মিনিট আগেআনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে