নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে যারা দেশকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা মানুষকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা প্রাণিসম্পদকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, তাদের স্বাগত জানানো হবে। তবে শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে কোনো নষ্ট মানুষের জায়গা হবে না এবং আজকের তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে দৈহিক শক্তি ব্যবহার করে কোনো কিছুই করা যাবে না।’
আজ সোমবার রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় ৮২.৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে দুটি বেসমেন্টসহ ৮ তলা মূল ভবনের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণকাজের উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ভবন নিয়ে বাড়তি উৎপাত যেন না হয়, সেই তাগিদ দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এই ভবন তৈরিকে সামনে রেখে যাতে কোনো বাড়তি উৎপাতের জন্ম না হয়। বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে, টেন্ডারবাজেরা যেন সুন্দর বিল্ডিং নোংরা করতে না পারে।’
প্রাণিসম্পদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত জনগোষ্ঠী তৈরিতে প্রধানমন্ত্রী যে আশা নিয়ে ভবন করে দিচ্ছেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তা পূরণ করবেন বলে মন্ত্রী এ সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের তথ্য অনুসারে, ভবনটির আয়তন প্রায় এক লাখ স্কয়ার ফিট। ভবনটিতে দুটি বেসমেন্ট রয়েছে, যেখানে প্রায় ৪৪টি গাড়ি পার্কিংয়ের সুযোগ থাকবে। এ ছাড়া ভবনটিতে প্রায় ২২০ জনের মাল্টিপারপাস হলরুম, ৬০ জনের একটি কনফারেন্স রুম, ২৫ জনের একটি কম্পিউটার ল্যাব, ৬০ জনের একটি প্রশিক্ষণ রুমের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া ৩৫ জন মহিলা ও ১২২ জন পুরুষের পৃথক নামাজের ব্যবস্থা, পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক ওয়াশরুম, রিসেপশন, অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থা, ওয়েটিং রুম, সার্ভার রুম, ডে-কেয়ার সেন্টার, ডক্টরস রুম ও ক্যাফেটেরিয়ার সুব্যবস্থা থাকবে। ভবনটিতে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, জেনারেটর ও চারটি লিফট, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য আরবরিকালচার ও ট্রেস গার্ডেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ভবনটির নির্মাণকাজের সময় ধরা হয়েছে ১৮ মাস।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশনের (বিভিএ) মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন, এ টি এম মোস্তফা কামাল, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের পরিচালক ডা. মো. আনিসুর রহমান প্রমুখ।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে যারা দেশকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা মানুষকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, যারা প্রাণিসম্পদকে কন্ট্রিবিউট করতে চায়, তাদের স্বাগত জানানো হবে। তবে শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে কোনো নষ্ট মানুষের জায়গা হবে না এবং আজকের তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে দৈহিক শক্তি ব্যবহার করে কোনো কিছুই করা যাবে না।’
আজ সোমবার রাজধানীর খামারবাড়িতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের আওতায় ৮২.৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর চত্বরে দুটি বেসমেন্টসহ ৮ তলা মূল ভবনের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও নির্মাণকাজের উদ্বোধন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নতুন ভবন নিয়ে বাড়তি উৎপাত যেন না হয়, সেই তাগিদ দিয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘এই ভবন তৈরিকে সামনে রেখে যাতে কোনো বাড়তি উৎপাতের জন্ম না হয়। বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে, টেন্ডারবাজেরা যেন সুন্দর বিল্ডিং নোংরা করতে না পারে।’
প্রাণিসম্পদের উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য উপযুক্ত জনগোষ্ঠী তৈরিতে প্রধানমন্ত্রী যে আশা নিয়ে ভবন করে দিচ্ছেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা তা পূরণ করবেন বলে মন্ত্রী এ সময় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের তথ্য অনুসারে, ভবনটির আয়তন প্রায় এক লাখ স্কয়ার ফিট। ভবনটিতে দুটি বেসমেন্ট রয়েছে, যেখানে প্রায় ৪৪টি গাড়ি পার্কিংয়ের সুযোগ থাকবে। এ ছাড়া ভবনটিতে প্রায় ২২০ জনের মাল্টিপারপাস হলরুম, ৬০ জনের একটি কনফারেন্স রুম, ২৫ জনের একটি কম্পিউটার ল্যাব, ৬০ জনের একটি প্রশিক্ষণ রুমের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া ৩৫ জন মহিলা ও ১২২ জন পুরুষের পৃথক নামাজের ব্যবস্থা, পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক ওয়াশরুম, রিসেপশন, অগ্নিনির্বাপণব্যবস্থা, ওয়েটিং রুম, সার্ভার রুম, ডে-কেয়ার সেন্টার, ডক্টরস রুম ও ক্যাফেটেরিয়ার সুব্যবস্থা থাকবে। ভবনটিতে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন, জেনারেটর ও চারটি লিফট, স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ও সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য আরবরিকালচার ও ট্রেস গার্ডেনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ভবনটির নির্মাণকাজের সময় ধরা হয়েছে ১৮ মাস।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশনের (বিভিএ) মহাসচিব ড. মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোহাম্মদ ইমরান হোসেন, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন, এ টি এম মোস্তফা কামাল, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সক্ষমতা জোরদারকরণ প্রকল্পের পরিচালক ডা. মো. আনিসুর রহমান প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে