নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। রাজধানীসহ সারা দেশে নেমে এসেছে স্থবিরতা। এত গরম উপেক্ষা করেও জীবন-জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছেন কর্মজীবীরা। চলার পথে ঢুঁ মারছেন ভ্রাম্যমাণ ডাবের দোকানে। কেউ ছুটছেন কোমল পানীয়ের সন্ধানে। কিন্তু গরমের এই তীব্রতায় খানিকটা স্বস্তি পেতে ডাব কিনতে এসেই বিপাকে যান্ত্রিক শহরের মানুষ। একটি ছোট ডাব ১৬০ টাকা। তার চেয়ে ছোট ১৫০। এক দাম। কেউ কিনছেন, কেউ দাম শুনেই চলে যাচ্ছেন।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইল, বিজয়নগর ও গুলিস্তান এলাকায় এই চিত্রের দেখা মেলে।
ছোট ডাবের এই চওড়া দাম শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। তাঁদের মতে, এই ডাব সর্বোচ্চ ১০০ টাকা হতে পারে। আরও বেশি হলে ১২০।
গুলিস্তানে জুতার পাইকারি মার্কেটে এসেছেন শাহাবুদ্দিন। গরমে অস্থিরতা কাজ করায় ডাবের পানি খেতে আসেন নিচে। কিন্তু দাম শুনেই অবাক তিনি। তবে বেশি দাম দিয়েও কিনলেন। শাহাবুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ডাব ১৬০ টাকায় খাচ্ছি। কিন্তু এত দাম হতেই পারে না।
দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন মাহবুব খান নামের আরেক পথচারী। তিনি বলেন, ৮০ থেকে ৯০ টাকার ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। এর চেয়ে ২০ টাকায় এক বোতল পানি খাব। এত দাম দিয়ে ডাব কেনার মানে হয় না।
অতিরিক্ত দামের নেপথ্যে সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতারা। তাঁদের দাবি, যে ডাব ৬০ টাকায় কিনে ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, তা এখন ১০০ টাকার বেশিতে কিনতে হয়। কারওয়ান বাজার, সায়েদাবাদসহ যে কয়টি পয়েন্টে পাইকারি বিক্রি হয়, তারা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে দেয় বলেও অভিযোগ করেছেন বিক্রেতারা।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের পেছনে বন্ধন কাউন্টারের পাশেই ডাবের ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়েছেন মোহাম্মদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১২০ টাকায় একটি ডাব কেনা পড়ে। তারপর আনার খরচ, রাস্তায় বসার খরচ তো আছেই। ১৬০ টাকা তো কমই বিক্রি করতেছি।
এই বিক্রেতা আরও জানান, দশজন কিনতে এলে দুজন কেনেন। বাকিরা ডাবের দাম শুনেই চলে যান।
স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে আরেক ডাব বিক্রেতা বাবুলও একই কথা জানালেন। তিনি বলেন, সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হইছে। আমরা কী করমু?
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। রাজধানীসহ সারা দেশে নেমে এসেছে স্থবিরতা। এত গরম উপেক্ষা করেও জীবন-জীবিকার তাগিদে ঘর থেকে বেরিয়ে এসেছেন কর্মজীবীরা। চলার পথে ঢুঁ মারছেন ভ্রাম্যমাণ ডাবের দোকানে। কেউ ছুটছেন কোমল পানীয়ের সন্ধানে। কিন্তু গরমের এই তীব্রতায় খানিকটা স্বস্তি পেতে ডাব কিনতে এসেই বিপাকে যান্ত্রিক শহরের মানুষ। একটি ছোট ডাব ১৬০ টাকা। তার চেয়ে ছোট ১৫০। এক দাম। কেউ কিনছেন, কেউ দাম শুনেই চলে যাচ্ছেন।
আজ রোববার রাজধানীর কাকরাইল, বিজয়নগর ও গুলিস্তান এলাকায় এই চিত্রের দেখা মেলে।
ছোট ডাবের এই চওড়া দাম শুনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। তাঁদের মতে, এই ডাব সর্বোচ্চ ১০০ টাকা হতে পারে। আরও বেশি হলে ১২০।
গুলিস্তানে জুতার পাইকারি মার্কেটে এসেছেন শাহাবুদ্দিন। গরমে অস্থিরতা কাজ করায় ডাবের পানি খেতে আসেন নিচে। কিন্তু দাম শুনেই অবাক তিনি। তবে বেশি দাম দিয়েও কিনলেন। শাহাবুদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ডাব ১৬০ টাকায় খাচ্ছি। কিন্তু এত দাম হতেই পারে না।
দাম শুনে ফিরে যাচ্ছেন মাহবুব খান নামের আরেক পথচারী। তিনি বলেন, ৮০ থেকে ৯০ টাকার ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। এর চেয়ে ২০ টাকায় এক বোতল পানি খাব। এত দাম দিয়ে ডাব কেনার মানে হয় না।
অতিরিক্ত দামের নেপথ্যে সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন ভ্রাম্যমাণ ডাব বিক্রেতারা। তাঁদের দাবি, যে ডাব ৬০ টাকায় কিনে ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, তা এখন ১০০ টাকার বেশিতে কিনতে হয়। কারওয়ান বাজার, সায়েদাবাদসহ যে কয়টি পয়েন্টে পাইকারি বিক্রি হয়, তারা সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে দেয় বলেও অভিযোগ করেছেন বিক্রেতারা।
বায়তুল মোকাররম মসজিদের পেছনে বন্ধন কাউন্টারের পাশেই ডাবের ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়েছেন মোহাম্মদ হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১২০ টাকায় একটি ডাব কেনা পড়ে। তারপর আনার খরচ, রাস্তায় বসার খরচ তো আছেই। ১৬০ টাকা তো কমই বিক্রি করতেছি।
এই বিক্রেতা আরও জানান, দশজন কিনতে এলে দুজন কেনেন। বাকিরা ডাবের দাম শুনেই চলে যান।
স্টেডিয়াম মার্কেটের সামনে আরেক ডাব বিক্রেতা বাবুলও একই কথা জানালেন। তিনি বলেন, সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হইছে। আমরা কী করমু?
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৬ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২০ মিনিট আগে