রাতুল মন্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
সংসার জীবনের ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শারীরিক প্রতিবন্ধী দুই ভাই নছু মিয়া ও রমিজ উদ্দিন। শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও দুজনের সংসারে সুখের কোনো কমতি নেই। জীবনকে ঢেলে সাজাতে প্রতিবন্ধী দুই ভাই বিয়ে করেছেন কমলা সুন্দরী ও আনোয়ারা নামের দুই নারীকে। সংসার জীবনের তিন যুগেও তাঁদের ফাটল ধরেনি। প্রতিবন্ধী স্বামী সন্তান নিয়ে বেশ সুখে আছেন বলে জানান ওই দুই নারী।
প্রতিবন্ধী দুই ভাই নছু মিয়া ও রমিজ উদ্দিন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের সিংগারদিঘী গ্রামের মুন্সি পাড়া এলাকার মৃত রহিম উদ্দিনের ছেলে। পৃথিবীতে যখন পান থেকে চুন খসলেই নষ্ট হচ্ছে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক, সেখানে প্রতিবন্ধী দুই স্বামীকে নিয়ে সংসার গড়ার অনবদ্য নজির রেখে চলেছেন কমলা সুন্দরী ও আনোয়ারা নামের দুই নারী।
ছবিতে দৃশ্যমান স্বামীদের শারীরিক ঘাটতি থাকলেও তাঁদের ভালোবাসার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমাজের আট-দশজনের মতো নয় তাঁদের জীবন। জীবনের পরতে পরতে রয়েছে বাধা আর প্রতিবন্ধকতা। সকল প্রতিবন্ধকতার বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে এসে চলছে তাঁদের দুজনের সুখের সংসার।
ষাটোর্ধ্ব নছু মিয়া বলেন, ‘বর্তমান সমাজ সংসারের দিকে তাকালে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী পরিবার আমার। আমি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও চল্লিশ বছরের সংসার জীবনে একদিনের জন্য মনে করিয়ে দেয়নি আমার স্ত্রী কমলা সুন্দরী। সংসার জীবনে ছেলে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। সব সময় জ্বলছে সুখের আলো। এই আলো যেন আমৃত্যু আমাদের সংসারে থাকে সেই দোয়া চাই সবার কাছে।’
নছু মিয়ার স্ত্রী কমলা সুন্দরী বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে একজনের স্ত্রী হব এটাই সঠিক। স্বামীকে আমি স্বামীর মতো করেই শ্রদ্ধা আর সম্মান করি। আর এটাই আমার সংসার। আমাদের সংসার জীবনে কোনো দিন পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হয়নি।’
ছোট ভাই রমিজ উদ্দিন জানান, সন্তানদের বিয়ে দিয়েছেন ও করিয়েছেন। দশজনের কাছে হাত পেতেই চলে তাঁদের সংসার।
এখন বয়সের ভারে নছু মিয়া নুয়ে পড়েছেন অনেকটাই। শারীরিক নানা জটিলতার সঙ্গে প্রতিনিয়তই সংগ্রাম করে বেঁচে আছেন তিনি। কিন্তু মহাবিস্ময়ের বিষয় হলো তাঁর স্ত্রী তাঁর শারীরিক প্রতিবন্ধী স্বামীর চলার অন্যতম শক্তি। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত ভালোবাসায় বাঁধনে ধরে রেখেছেন তিনি।
এ বিষয়ে মাওনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম খোকন বলেন, ‘শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও আজ ওঁরা দুই ভাই বর্তমান সময়ে সমাজ সংসার জীবনের জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিদিন শত শত সংসারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে হয়। যার বেশির ভাগ পারিবারিক কলহ। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ। কিন্তু নছু মিয়া আর রমিজ উদ্দিনের বেলায় পুরোপুরি উল্টো। আমি তাদের সংসার জীবনের সাফল্য কামনা করছি।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিবন্ধী দুই পরিবার সরকারি সকল ধরনের সুবিধা পাচ্ছে। তাঁদেরকে সরকারের পক্ষে সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
সংসার জীবনের ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত শারীরিক প্রতিবন্ধী দুই ভাই নছু মিয়া ও রমিজ উদ্দিন। শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও দুজনের সংসারে সুখের কোনো কমতি নেই। জীবনকে ঢেলে সাজাতে প্রতিবন্ধী দুই ভাই বিয়ে করেছেন কমলা সুন্দরী ও আনোয়ারা নামের দুই নারীকে। সংসার জীবনের তিন যুগেও তাঁদের ফাটল ধরেনি। প্রতিবন্ধী স্বামী সন্তান নিয়ে বেশ সুখে আছেন বলে জানান ওই দুই নারী।
প্রতিবন্ধী দুই ভাই নছু মিয়া ও রমিজ উদ্দিন গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের সিংগারদিঘী গ্রামের মুন্সি পাড়া এলাকার মৃত রহিম উদ্দিনের ছেলে। পৃথিবীতে যখন পান থেকে চুন খসলেই নষ্ট হচ্ছে দীর্ঘদিনের সম্পর্ক, সেখানে প্রতিবন্ধী দুই স্বামীকে নিয়ে সংসার গড়ার অনবদ্য নজির রেখে চলেছেন কমলা সুন্দরী ও আনোয়ারা নামের দুই নারী।
ছবিতে দৃশ্যমান স্বামীদের শারীরিক ঘাটতি থাকলেও তাঁদের ভালোবাসার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমাজের আট-দশজনের মতো নয় তাঁদের জীবন। জীবনের পরতে পরতে রয়েছে বাধা আর প্রতিবন্ধকতা। সকল প্রতিবন্ধকতার বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে এসে চলছে তাঁদের দুজনের সুখের সংসার।
ষাটোর্ধ্ব নছু মিয়া বলেন, ‘বর্তমান সমাজ সংসারের দিকে তাকালে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী পরিবার আমার। আমি শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়া সত্ত্বেও চল্লিশ বছরের সংসার জীবনে একদিনের জন্য মনে করিয়ে দেয়নি আমার স্ত্রী কমলা সুন্দরী। সংসার জীবনে ছেলে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। সব সময় জ্বলছে সুখের আলো। এই আলো যেন আমৃত্যু আমাদের সংসারে থাকে সেই দোয়া চাই সবার কাছে।’
নছু মিয়ার স্ত্রী কমলা সুন্দরী বলেন, ‘আমি একজন নারী হিসেবে একজনের স্ত্রী হব এটাই সঠিক। স্বামীকে আমি স্বামীর মতো করেই শ্রদ্ধা আর সম্মান করি। আর এটাই আমার সংসার। আমাদের সংসার জীবনে কোনো দিন পারিবারিক কলহের সৃষ্টি হয়নি।’
ছোট ভাই রমিজ উদ্দিন জানান, সন্তানদের বিয়ে দিয়েছেন ও করিয়েছেন। দশজনের কাছে হাত পেতেই চলে তাঁদের সংসার।
এখন বয়সের ভারে নছু মিয়া নুয়ে পড়েছেন অনেকটাই। শারীরিক নানা জটিলতার সঙ্গে প্রতিনিয়তই সংগ্রাম করে বেঁচে আছেন তিনি। কিন্তু মহাবিস্ময়ের বিষয় হলো তাঁর স্ত্রী তাঁর শারীরিক প্রতিবন্ধী স্বামীর চলার অন্যতম শক্তি। বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত ভালোবাসায় বাঁধনে ধরে রেখেছেন তিনি।
এ বিষয়ে মাওনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম খোকন বলেন, ‘শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়েও আজ ওঁরা দুই ভাই বর্তমান সময়ে সমাজ সংসার জীবনের জন্য উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিদিন শত শত সংসারের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে হয়। যার বেশির ভাগ পারিবারিক কলহ। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ। কিন্তু নছু মিয়া আর রমিজ উদ্দিনের বেলায় পুরোপুরি উল্টো। আমি তাদের সংসার জীবনের সাফল্য কামনা করছি।’
শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, প্রতিবন্ধী দুই পরিবার সরকারি সকল ধরনের সুবিধা পাচ্ছে। তাঁদেরকে সরকারের পক্ষে সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৭ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে