নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
অনিয়ম, দুর্নীতি, দলীয়করণ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মিথ্যা অপবাদ এবং শাস্তিমূলক বদলিসহ নানা ধরনের কার্যক্রমে জড়িত থাকায় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক মো. আবদুল আউয়ালের পদত্যাগ ও শাস্তি দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে প্রতিষ্ঠানটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি করেন।
এতে লিখিত বক্তব্য পেশ করেন বিজেআরআইর বৈষম্যবিরোধী কমিটির সভাপতি কৃষিতত্ত্ব বিভাগের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার (সিএসও) ড. মো. আব্দুল আলীম।
বক্তব্য দেন জিআরএস বিভাগের এসএসও মো. খায়রুল হাসান প্রধান, ফার্ম মেনেজমেন্ট শাখার পিএসও ড. মো. লুৎফর রহমান, পিএসও মো. মাকসুদুর রহমান প্রমুখ।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন টেক্সটাইল ফিজিক্স বিভাগের সিএসও ড. মো. মাসরুর আনোয়ার, প্রজনন বিভাগের সিএসও এবং বৈষম্যবিরোধী কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. গোলাম মোস্তফা, পেস্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিএসও ড. মো. নজরুল ইসলাম, পিটিসি বিভাগের সিএসও ড. এ টি এম মোরশেদ আলম প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বিজেআরআইর দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্ট মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল এই প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছাত্রদের বিপক্ষে দাঁড় করিয়ে ছিলেন।
ডিজি তাঁর নিজ জেলা ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে শতাধিক ব্যক্তিকে বিভিন্ন পদে দৈনিক হাজিরা ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছেন। এসব নিয়োগের আইনগত কোনো বৈধতা না থাকলেও তিনি তাদের নিয়োগ দিয়ে রেখেছেন।
কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত বাসায় বহিরাগতদের থাকার ব্যবস্থা করেছেন। কর্মরত ব্যক্তিরা বাসা পাচ্ছে না। তাদের বাইরে অন্যস্থানে বাসার ব্যবস্থা করে থাকতে হচ্ছে।
বিজেআরআই ডিজি ড. মো. আবদুল আউয়ালের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বর্তমানে ক্যাম্পাসের বাইরে আছি, আমার বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার মন্ত্রণালয় রয়েছে।’
অনিয়ম, দুর্নীতি, দলীয়করণ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ওপর মিথ্যা অপবাদ এবং শাস্তিমূলক বদলিসহ নানা ধরনের কার্যক্রমে জড়িত থাকায় বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক মো. আবদুল আউয়ালের পদত্যাগ ও শাস্তি দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে প্রতিষ্ঠানটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি করেন।
এতে লিখিত বক্তব্য পেশ করেন বিজেআরআইর বৈষম্যবিরোধী কমিটির সভাপতি কৃষিতত্ত্ব বিভাগের চিফ সায়েন্টিফিক অফিসার (সিএসও) ড. মো. আব্দুল আলীম।
বক্তব্য দেন জিআরএস বিভাগের এসএসও মো. খায়রুল হাসান প্রধান, ফার্ম মেনেজমেন্ট শাখার পিএসও ড. মো. লুৎফর রহমান, পিএসও মো. মাকসুদুর রহমান প্রমুখ।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন টেক্সটাইল ফিজিক্স বিভাগের সিএসও ড. মো. মাসরুর আনোয়ার, প্রজনন বিভাগের সিএসও এবং বৈষম্যবিরোধী কমিটির সদস্যসচিব ডা. মো. গোলাম মোস্তফা, পেস্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের সিএসও ড. মো. নজরুল ইসলাম, পিটিসি বিভাগের সিএসও ড. এ টি এম মোরশেদ আলম প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বিজেআরআইর দুর্নীতিবাজ ও ফ্যাসিস্ট মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল এই প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছাত্রদের বিপক্ষে দাঁড় করিয়ে ছিলেন।
ডিজি তাঁর নিজ জেলা ও পার্শ্ববর্তী জেলা থেকে শতাধিক ব্যক্তিকে বিভিন্ন পদে দৈনিক হাজিরা ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছেন। এসব নিয়োগের আইনগত কোনো বৈধতা না থাকলেও তিনি তাদের নিয়োগ দিয়ে রেখেছেন।
কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত বাসায় বহিরাগতদের থাকার ব্যবস্থা করেছেন। কর্মরত ব্যক্তিরা বাসা পাচ্ছে না। তাদের বাইরে অন্যস্থানে বাসার ব্যবস্থা করে থাকতে হচ্ছে।
বিজেআরআই ডিজি ড. মো. আবদুল আউয়ালের কাছে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি বর্তমানে ক্যাম্পাসের বাইরে আছি, আমার বিষয় সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার মন্ত্রণালয় রয়েছে।’
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
৬ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২২ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগে