আওয়ামী লীগ আমলে অবসরে যাওয়া বঞ্চিত কর্মকর্তারা প্রজ্ঞাপনের দাবিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমানের দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির এ প্রজ্ঞাপন না নিয়ে ফিরবেন না বলে জানিয়েছেন তারা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার পর বঞ্চিত অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান নেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জনপ্রশাসন সচিব তাঁদের সঙ্গে কথা বলার জন্য দপ্তরের বাইরে বের হয়ে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের তোপের মুখে পড়েন। বিক্ষুব্ধ বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কেউ কেউ জনপ্রশাসন সচিবকে পদত্যাগ করতে বলেন। এ সময় উচ্চস্বরে সচিবের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।
জবাবে জনপ্রশাসন সচিব কর্মকর্তাদের বলেন, বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে তার কাছ থেকে কোনো ফাইল আসেনি। ওই ফাইল আসার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।
এরপরও সচিবের ওপর চাড়াও হয়ে কথা বলতে থাকেন বঞ্চিত কর্মকর্তারা। পরে জনপ্রশাসন সচিব নিজের দপ্তরে ঢুকে পড়েন।
১৯৮৫ সালের বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা তৌহিদুর রহমান উপসচিবের পদ থেকে অবসরে গিয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি আমার ব্যাচের প্রথম ১০ জনের মধ্যে একজন ছিলাম। কিন্তু গত ১৬ বছরে আমাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা জনপ্রশাসন সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান করব।’
সদ্য সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অবসরে যাওয়া বঞ্চিত ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির সুপারিশ করে গত ১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছে বঞ্চনা নিরসন কমিটি। সচিব পদে ১১৯ জন, গ্রেড-১ পদে ৪১ জন, অতিরিক্ত সচিব পদে ৫২৮ জন, যুগ্ম সচিব পদে ৭২ জন এবং উপসচিব পদে চারজন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়েছে।
পরে নিজের দপ্তরে জনপ্রশাসন সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদমর্যাদা দিয়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এখনো এ বিষয়ে কোনো ফাইলপত্র পাঠায়নি। আমাদের এখানে ফাইল আসার পরে সেটি প্রসেস করতে একদিনের বেশি সময় নেব না।’
তবে সচিবের এ বক্তব্যেও আশ্বস্ত হতে পারেননি বঞ্চিত কর্মকর্তারা। তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তারা সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান করবেন বলে ঘোষণা দেন।
আওয়ামী লীগ আমলে অবসরে যাওয়া বঞ্চিত কর্মকর্তারা প্রজ্ঞাপনের দাবিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমানের দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির এ প্রজ্ঞাপন না নিয়ে ফিরবেন না বলে জানিয়েছেন তারা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার পর বঞ্চিত অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান নেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জনপ্রশাসন সচিব তাঁদের সঙ্গে কথা বলার জন্য দপ্তরের বাইরে বের হয়ে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের তোপের মুখে পড়েন। বিক্ষুব্ধ বঞ্চিত কর্মকর্তাদের কেউ কেউ জনপ্রশাসন সচিবকে পদত্যাগ করতে বলেন। এ সময় উচ্চস্বরে সচিবের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা।
জবাবে জনপ্রশাসন সচিব কর্মকর্তাদের বলেন, বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে তার কাছ থেকে কোনো ফাইল আসেনি। ওই ফাইল আসার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন।
এরপরও সচিবের ওপর চাড়াও হয়ে কথা বলতে থাকেন বঞ্চিত কর্মকর্তারা। পরে জনপ্রশাসন সচিব নিজের দপ্তরে ঢুকে পড়েন।
১৯৮৫ সালের বিসিএস ব্যাচের কর্মকর্তা তৌহিদুর রহমান উপসচিবের পদ থেকে অবসরে গিয়েছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি আমার ব্যাচের প্রথম ১০ জনের মধ্যে একজন ছিলাম। কিন্তু গত ১৬ বছরে আমাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়নি। বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা জনপ্রশাসন সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান করব।’
সদ্য সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অবসরে যাওয়া বঞ্চিত ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির সুপারিশ করে গত ১০ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছে বঞ্চনা নিরসন কমিটি। সচিব পদে ১১৯ জন, গ্রেড-১ পদে ৪১ জন, অতিরিক্ত সচিব পদে ৫২৮ জন, যুগ্ম সচিব পদে ৭২ জন এবং উপসচিব পদে চারজন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়েছে।
পরে নিজের দপ্তরে জনপ্রশাসন সচিব সাংবাদিকদের বলেন, ‘বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদমর্যাদা দিয়ে আর্থিক সুবিধা দেওয়া হবে। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এখনো এ বিষয়ে কোনো ফাইলপত্র পাঠায়নি। আমাদের এখানে ফাইল আসার পরে সেটি প্রসেস করতে একদিনের বেশি সময় নেব না।’
তবে সচিবের এ বক্তব্যেও আশ্বস্ত হতে পারেননি বঞ্চিত কর্মকর্তারা। তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তারা সচিবের দপ্তরের সামনে অবস্থান করবেন বলে ঘোষণা দেন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৫ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
২৯ মিনিট আগে