নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশে একটি নিষিদ্ধ সংগঠন। জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকার হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ এবং অন্যান্য প্রচারণামূলক কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান সই করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠন সভা, সমাবেশ বা কোনো উপায়ে প্রচারণামূলক কার্যক্রম চালালে ডিএমপি প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
পুলিশ কর্মকর্তা তালেবুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসা সংগঠনটি এখন অনেকটা প্রকাশ্যে তাদের কাজ চালাচ্ছে। আগামীকাল শুক্রবার তারা বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি ঘোষণা করে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগায়, বিভিন্ন স্থানে লিফলেটও বিলি করেছে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর নতুন করে তৎপর হয়ে উঠেছে ধর্মভিত্তিক সংগঠন হিযবুত তাহরীর, যার মূল লক্ষ্য ইসলামি খিলাফত প্রতিষ্ঠা এবং শরিয়া বাস্তবায়ন রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে।
এর আগে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিনই ঢাকায় মিছিল করে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। এরপর আরও নানা দাবিতে মিছিলের পাশাপাশি ঢাকায় গোলটেবিল বৈঠকও করেছে সংগঠনটি। চট্টগ্রামেও নানা কর্মসূচি পালন করেছে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলায় নিহত পুলিশ কর্মকর্তার স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ‘দীপ্ত শপথ’ গুঁড়িয়ে হিযবুত তাহরীরের পোস্টারও লাগানো হয়েছিল।
২০০১ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা হিযবুত তাহরীর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য গত সেপ্টেম্বর মাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে আবেদন করলেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য আসেনি।

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশে একটি নিষিদ্ধ সংগঠন। জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি হিসেবে বিবেচনা করে ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর বাংলাদেশ সরকার হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। সন্ত্রাসবিরোধী আইন-২০০৯ অনুযায়ী নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, পোস্টার-লিফলেট বিতরণ এবং অন্যান্য প্রচারণামূলক কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান সই করা ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হিযবুত তাহরীরসহ নিষিদ্ধ ঘোষিত কোনো সংগঠন সভা, সমাবেশ বা কোনো উপায়ে প্রচারণামূলক কার্যক্রম চালালে ডিএমপি প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে।
পুলিশ কর্মকর্তা তালেবুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন ধরে গোপনে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসা সংগঠনটি এখন অনেকটা প্রকাশ্যে তাদের কাজ চালাচ্ছে। আগামীকাল শুক্রবার তারা বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি ঘোষণা করে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার লাগায়, বিভিন্ন স্থানে লিফলেটও বিলি করেছে।
ক্ষমতার পালাবদলের পর নতুন করে তৎপর হয়ে উঠেছে ধর্মভিত্তিক সংগঠন হিযবুত তাহরীর, যার মূল লক্ষ্য ইসলামি খিলাফত প্রতিষ্ঠা এবং শরিয়া বাস্তবায়ন রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে।
এর আগে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দিনই ঢাকায় মিছিল করে সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা। এরপর আরও নানা দাবিতে মিছিলের পাশাপাশি ঢাকায় গোলটেবিল বৈঠকও করেছে সংগঠনটি। চট্টগ্রামেও নানা কর্মসূচি পালন করেছে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলায় নিহত পুলিশ কর্মকর্তার স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য ‘দীপ্ত শপথ’ গুঁড়িয়ে হিযবুত তাহরীরের পোস্টারও লাগানো হয়েছিল।
২০০১ সালে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করা হিযবুত তাহরীর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের জন্য গত সেপ্টেম্বর মাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে আবেদন করলেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য আসেনি।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে...
০৬ মার্চ ২০২৫
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে...
০৬ মার্চ ২০২৫
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে...
০৬ মার্চ ২০২৫
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর শুক্রবার বায়তুল মোকাররমে কর্মসূচি পালনের চেষ্টা করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। আজ বৃহস্পতিবার ডিএমপি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়েছে...
০৬ মার্চ ২০২৫
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে