নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের অংশ, এটিকে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের যে আগ্রাসন, সেটা হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, পুঁজিবাদের আগ্রাসন। এটা ধর্মীয়ভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে না। ধর্মীয়ভাবে যদি আগ্রাসন মোকাবিলা করা সম্ভব হতো, তাহলে সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলো এরকম নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করত না এবং সাম্রাজ্যবাদের সহযোগী ভূমিকা পালন করত না। আজকে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের এক হাত যদি হয় ইসরায়েল, তাহলে আরেক হাত আমরা দেখতে পাচ্ছি সৌদি আরব। তাদের নিষ্ক্রিয়তার ফলেই ইসরায়েলের পক্ষে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সহায়তায় এমন বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হয়েছে।’
জাতিসংঘের সমালোচনা করে আনু মুহাম্মদ বলেন, জাতিসংঘ সম্পূর্ণ একটা অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘ এখনো মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বব্যবস্থায় পরিচালিত হচ্ছে। এই সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বব্যবস্থার পতন না হলে সারা বিশ্বের কোনো মানুষ, কোনো অঞ্চল নিরাপদ নয়।
সরকারের উদ্দেশে আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য—যদি বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রূপান্তর করতে হয়, তাহলে ভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই একসঙ্গে যুগপৎভাবে অগ্রসর করতে হবে।
আনু মুহাম্মদ বলেন, গাজায় কাগজে কলমে যুদ্ধবিরতি আছে। সেটার ওপর ভরসা করে গাজার অনেক নারী-শিশু গাজায় ফিরে এসেছিল এবং নতুন করে এই ধ্বংসস্তূপে জীবন খোঁজার চেষ্টা করছে। তখনই ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহু পরিষ্কার আলাপ-আলোচনা করে সম্মতি নিয়ে একটা বড় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ইসরায়েল আবার বর্বর হামলা শুরু করেছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, ট্রাম্প মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সর্বশেষ আত্মস্বীকৃত দুর্বৃত্ত হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। সারা পৃথিবীর সব আইন ভঙ্গ করে, সব সিদ্ধান্ত অমান্য করে এমনকি নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অমান্য করে ইসরায়েলের ক্ষমতা ছিল না একের পর এক এমন বর্বরতা চালানো। তার পক্ষে এটা সম্ভব হয়েছে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ সমর্থনের কারণে। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কৌশলগত স্বার্থের কারণে।
তিনি বলেন, গাজা অঞ্চলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ যুদ্ধ চালাচ্ছে নিজের বসতি তৈরি করা ও তার মুনাফার সন্ধানে এবং গাজা অঞ্চলে তারা আধিপত্যটা নিশ্চিত করার জন্য।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘আজকে এই বাংলাদেশে পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, জায়নবাদের বিরুদ্ধে আমাদের এই লড়াই তীব্র এবং শক্তিশালী করতে হবে। তাই আমি বলতে চাই, ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের ব্যানারে কালকে হোক বা পরশু হোক, গোটা বাংলাদেশে যেন প্রতিবাদ মিটিং-মিছিল ঘোষণা করা হয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে শাহ আলম বলেন, ‘আগের সরকারও গাজায় যে হত্যাকাণ্ড চলছিল, তার তীব্র প্রতিবাদ তারা করে নাই। বর্তমান সরকারও আমাদের গণতন্ত্রের ছবক, সংস্কারের ছবক শোনাচ্ছে। তাদের ভূমিকা কী?’
ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ফিলিস্তিনে যে হত্যাকাণ্ড চলছে, গতকাল এই সংখ্যা ছিল ৪১৩, আজকে ১ হাজারে পৌঁছেছে। এর পেছনে যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সমর্থন আছে, এটা স্পষ্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারণে আজকে এই নৃশংস ঘটনা ঘটছে। আমাদের কাছে এটা পরিষ্কার, এই গণহত্যা হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদী, পুঁজিবাদী গণহত্যা। আমরা আমাদের দেশে যেভাবে শিশু হত্যা দেখি, শিশু ধর্ষণ দেখি, ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যা করতে দেখি, সেই একই কাণ্ড দেখছি জায়নবাদী ইসরায়েলিরা করছে ফিলিস্তিনে।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ফিলিস্তিনের যে লড়াই, সে লড়াই আমাদেরও লড়াই। পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই। আমাদের যে সমর্থন সেটা পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রতি সমর্থন। আর আমরা এটা পরিষ্কার বুঝতে পারছি পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদকে যদি বিদায় করতে না পারা যায়, এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে। ক্রমাগত ঘটতে থাকবে এবং পরের ঘটনা আগের ঘটনাকে ছাপিয়ে যাবে। যেটা আমরা ফিলিস্তিনে দেখতে পাচ্ছি।’
সমাবেশ থেকে আগামী রোববার সারা দেশে ফিলিস্তিনে সাম্রাজ্যবাদী ও জায়নবাদী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভের আহ্বান জানান ডা. হারুন উর রশীদ। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল্লাহ আল কাফি রতন, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সভাপতি মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্ক্সবাদী) আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রমুখ।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের চলমান আগ্রাসন সাম্রাজ্যবাদ ও পুঁজিবাদের অংশ, এটিকে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশ আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের যে আগ্রাসন, সেটা হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদ, পুঁজিবাদের আগ্রাসন। এটা ধর্মীয়ভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে না। ধর্মীয়ভাবে যদি আগ্রাসন মোকাবিলা করা সম্ভব হতো, তাহলে সৌদি আরবসহ আরব দেশগুলো এরকম নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করত না এবং সাম্রাজ্যবাদের সহযোগী ভূমিকা পালন করত না। আজকে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের এক হাত যদি হয় ইসরায়েল, তাহলে আরেক হাত আমরা দেখতে পাচ্ছি সৌদি আরব। তাদের নিষ্ক্রিয়তার ফলেই ইসরায়েলের পক্ষে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সহায়তায় এমন বর্বর হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হয়েছে।’
জাতিসংঘের সমালোচনা করে আনু মুহাম্মদ বলেন, জাতিসংঘ সম্পূর্ণ একটা অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘ এখনো মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বব্যবস্থায় পরিচালিত হচ্ছে। এই সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বব্যবস্থার পতন না হলে সারা বিশ্বের কোনো মানুষ, কোনো অঞ্চল নিরাপদ নয়।
সরকারের উদ্দেশে আনু মুহাম্মদ বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য—যদি বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রূপান্তর করতে হয়, তাহলে ভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই একসঙ্গে যুগপৎভাবে অগ্রসর করতে হবে।
আনু মুহাম্মদ বলেন, গাজায় কাগজে কলমে যুদ্ধবিরতি আছে। সেটার ওপর ভরসা করে গাজার অনেক নারী-শিশু গাজায় ফিরে এসেছিল এবং নতুন করে এই ধ্বংসস্তূপে জীবন খোঁজার চেষ্টা করছে। তখনই ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহু পরিষ্কার আলাপ-আলোচনা করে সম্মতি নিয়ে একটা বড় পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ইসরায়েল আবার বর্বর হামলা শুরু করেছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, ট্রাম্প মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সর্বশেষ আত্মস্বীকৃত দুর্বৃত্ত হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। সারা পৃথিবীর সব আইন ভঙ্গ করে, সব সিদ্ধান্ত অমান্য করে এমনকি নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্ত অমান্য করে ইসরায়েলের ক্ষমতা ছিল না একের পর এক এমন বর্বরতা চালানো। তার পক্ষে এটা সম্ভব হয়েছে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের প্রত্যক্ষ সমর্থনের কারণে। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কৌশলগত স্বার্থের কারণে।
তিনি বলেন, গাজা অঞ্চলে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ যুদ্ধ চালাচ্ছে নিজের বসতি তৈরি করা ও তার মুনাফার সন্ধানে এবং গাজা অঞ্চলে তারা আধিপত্যটা নিশ্চিত করার জন্য।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সভাপতি মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘আজকে এই বাংলাদেশে পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, জায়নবাদের বিরুদ্ধে আমাদের এই লড়াই তীব্র এবং শক্তিশালী করতে হবে। তাই আমি বলতে চাই, ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের ব্যানারে কালকে হোক বা পরশু হোক, গোটা বাংলাদেশে যেন প্রতিবাদ মিটিং-মিছিল ঘোষণা করা হয়।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে শাহ আলম বলেন, ‘আগের সরকারও গাজায় যে হত্যাকাণ্ড চলছিল, তার তীব্র প্রতিবাদ তারা করে নাই। বর্তমান সরকারও আমাদের গণতন্ত্রের ছবক, সংস্কারের ছবক শোনাচ্ছে। তাদের ভূমিকা কী?’
ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ফিলিস্তিনে যে হত্যাকাণ্ড চলছে, গতকাল এই সংখ্যা ছিল ৪১৩, আজকে ১ হাজারে পৌঁছেছে। এর পেছনে যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের সমর্থন আছে, এটা স্পষ্ট। ডোনাল্ড ট্রাম্পের কারণে আজকে এই নৃশংস ঘটনা ঘটছে। আমাদের কাছে এটা পরিষ্কার, এই গণহত্যা হচ্ছে সাম্রাজ্যবাদী, পুঁজিবাদী গণহত্যা। আমরা আমাদের দেশে যেভাবে শিশু হত্যা দেখি, শিশু ধর্ষণ দেখি, ধর্ষণের পর শিশুকে হত্যা করতে দেখি, সেই একই কাণ্ড দেখছি জায়নবাদী ইসরায়েলিরা করছে ফিলিস্তিনে।’
সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ফিলিস্তিনের যে লড়াই, সে লড়াই আমাদেরও লড়াই। পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই। আমাদের যে সমর্থন সেটা পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রামের প্রতি সমর্থন। আর আমরা এটা পরিষ্কার বুঝতে পারছি পুঁজিবাদ, সাম্রাজ্যবাদকে যদি বিদায় করতে না পারা যায়, এ ধরনের ঘটনা ঘটতেই থাকবে। ক্রমাগত ঘটতে থাকবে এবং পরের ঘটনা আগের ঘটনাকে ছাপিয়ে যাবে। যেটা আমরা ফিলিস্তিনে দেখতে পাচ্ছি।’
সমাবেশ থেকে আগামী রোববার সারা দেশে ফিলিস্তিনে সাম্রাজ্যবাদী ও জায়নবাদী হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভের আহ্বান জানান ডা. হারুন উর রশীদ। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, প্রেসিডিয়াম সদস্য আব্দুল্লাহ আল কাফি রতন, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সভাপতি মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্ক্সবাদী) আহ্বায়ক মাসুদ রানা প্রমুখ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৯ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে