নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলামের খবর জানতে আজ রোববার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা কার্যালয়ে (ডিবি) যেতে চেয়েছিলেন তাঁর মা ও স্বজনেরা। তবে তাঁরা মিন্টো রোডের এই অফিসের ফটকের সামনেও যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন।
নাহিদ ইসলামের মা মমতাজ নাহার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল থেকে তুলে আনা হয়েছে। তাঁকে জামাকাপড় পরারও সুযোগ দেয়নি। আমাদের কিছু জানানো হয়নি। নাহিদের স্ত্রী এই ঘটনায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। এর আগেও একবার নাহিদকে তুলে নেওয়া হয়। তখন নির্যাতন করা হয়েছে, সেই দাগ শরীরে রয়েছে। আমরা আশঙ্কা করছি, তাঁকে আরও নির্যাতন করা হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে আমার কাছে নিরাপদ, তাঁকে ডিবি হেফাজতে রেখে নিরাপত্তা দিতে হবে না। তাঁর চিকিৎসা ও ওষুধ প্রয়োজন, সেটিও দেওয়া হচ্ছে না।’
এ সময় নাহিদের ফুফু ও খালাও সঙ্গে ছিলেন। নাহিদের ফুফু সাংবাদিকদের বলেন, একজন মানুষ তাঁর পরিবারের কাছেই বেশি নিরাপদ, কিন্তু তাঁকে পরিবারের কারও সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছে না।
নাহিদের পরিবার ছাড়াও ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন ডাকসুর সাবেক সমাজসেবাবিষয়ক সম্পাদক আখতার হোসেনের স্ত্রী সানজিদা আখতার। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, `১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকা থেকে আখতার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বর্তমানে কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছিল। আমরা কারাগারে এখনো তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। আমরা আজকে এখানে এসেছি কারণ যাঁদের ডিবি কার্যালয় আনা হয়েছে, সেই সব ভিকটিম পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতে। আটকদের যাতে আর হয়রানি না করা হয়, তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।’
ডিবি কার্যালয় নাহিদ ইসলামসহ সমন্বয়কদের সাতজন রয়েছে বলে জানা গেছে। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ আজ রোববার দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, ডিবি হেফাজতে তাঁরা ভালো আছেন, তাঁদের পরিবারের দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাহিদ ইসলামের খবর জানতে আজ রোববার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা কার্যালয়ে (ডিবি) যেতে চেয়েছিলেন তাঁর মা ও স্বজনেরা। তবে তাঁরা মিন্টো রোডের এই অফিসের ফটকের সামনেও যেতে পারেননি বলে জানিয়েছেন।
নাহিদ ইসলামের মা মমতাজ নাহার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার ছেলেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গণস্বাস্থ্য হাসপাতাল থেকে তুলে আনা হয়েছে। তাঁকে জামাকাপড় পরারও সুযোগ দেয়নি। আমাদের কিছু জানানো হয়নি। নাহিদের স্ত্রী এই ঘটনায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। এর আগেও একবার নাহিদকে তুলে নেওয়া হয়। তখন নির্যাতন করা হয়েছে, সেই দাগ শরীরে রয়েছে। আমরা আশঙ্কা করছি, তাঁকে আরও নির্যাতন করা হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘আমার ছেলে আমার কাছে নিরাপদ, তাঁকে ডিবি হেফাজতে রেখে নিরাপত্তা দিতে হবে না। তাঁর চিকিৎসা ও ওষুধ প্রয়োজন, সেটিও দেওয়া হচ্ছে না।’
এ সময় নাহিদের ফুফু ও খালাও সঙ্গে ছিলেন। নাহিদের ফুফু সাংবাদিকদের বলেন, একজন মানুষ তাঁর পরিবারের কাছেই বেশি নিরাপদ, কিন্তু তাঁকে পরিবারের কারও সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছে না।
নাহিদের পরিবার ছাড়াও ডিবি কার্যালয়ে এসেছিলেন ডাকসুর সাবেক সমাজসেবাবিষয়ক সম্পাদক আখতার হোসেনের স্ত্রী সানজিদা আখতার। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, `১৭ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য এলাকা থেকে আখতার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বর্তমানে কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। তাঁকে নির্যাতন করা হয়েছিল। আমরা কারাগারে এখনো তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। আমরা আজকে এখানে এসেছি কারণ যাঁদের ডিবি কার্যালয় আনা হয়েছে, সেই সব ভিকটিম পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতে। আটকদের যাতে আর হয়রানি না করা হয়, তাঁদের নিঃশর্ত মুক্তি দিতে হবে।’
ডিবি কার্যালয় নাহিদ ইসলামসহ সমন্বয়কদের সাতজন রয়েছে বলে জানা গেছে। ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ আজ রোববার দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, ডিবি হেফাজতে তাঁরা ভালো আছেন, তাঁদের পরিবারের দুশ্চিন্তা করতে হবে না।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে