অনলাইন ডেস্ক
বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল, বন্দীদের মুক্তিসহ আট দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পর সড়ক ছেড়েছে আন্দোলনকারী সাবেক বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে আগামী সোমবার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার। এর আগে ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে যায়। সেখান থেকে ফিরে এসে এই ঘোষণা দেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন ভুক্তভোগী বিডিআর ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। জাস্টিস ফর বিডিআর কর্মসূচিতে বুধবার দুপুর ১২টায় দাবি মেনে নেওয়ার আল্টিমেটামে সেখানে অবস্থান করেন তাঁরা। দুপুর ১২টায় আন্দোলনরত বিডিআর সদস্যদের শপথ পাঠ করান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার। আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার পর আট দফা দাবি পূরণে সচিবালয় ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা দেন তিনি। পরে তাঁর নেতৃত্বে একটি মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর সাড়ে ১২টায় বিডিআর সদস্যরা শহীদ মিনার থেকে মিছিল বের করেন। তাঁরা সচিবালয়ের দিকে এগোলে শিক্ষা ভবনের সামনে ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয় পুলিশ। তাঁরা বাধা অতিক্রম করে সামনের দিকে এগোতে থাকলে পুলিশ জলকামানের পানি নিক্ষেপ করে আটকানোর চেষ্টা করে। তবে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে তাঁরা আব্দুল গণি রোডের খাদ্য অধিদপ্তরের পুলিশি বাধায় বসে পড়েন। তাঁরা সেখানে অবস্থান নিয়ে নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এতে সচিবালয়ের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর বলেন, সচিবালয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদের বাধা দেওয়া হয়। তবে তাঁরা বাধা উপেক্ষা করে শিক্ষা ভবনের সামনের ব্যারিকেড ভেঙে রাস্তায় অবস্থান নিয়েছেন।
বেলা ২টার পর আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। এক সপ্তাহের মধ্যে আইন ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার প্রস্তাব দেন তিনি। তবে হাসনাতের প্রস্তাব নাকচ করে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান আন্দোলনকারীরা।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিদেশি শক্তির সহায়তায় পিলখানা হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছিল খুনি শেখ হাসিনা। পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহ ছিল, নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড; তা বের করা জরুরি। অন্তর্বর্তী সরকার ইতিবাচক, তাই পূর্ণাঙ্গ সমাধান তারাই করুক।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আপনাদের দাবি নিয়ে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করব।’ বিডিআরের নির্দোষ সদস্যদের পুনর্বাসন ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করার কথা বলেন তিনি।
তবে তাঁর আশ্বাসের পরও সড়কে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি ফয়েজুল আলম সবুজ। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা সড়ক ছাড়বেন না বলে জানান তিনি।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক রোকসেদ আলম প্রধান রিয়ালের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার, আয়াতুল্লাহ বেহেস্তিসহ ৮ সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে প্রবেশ করেন।
চাকরিতে পুনর্বহাল এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা; জেলবন্দী বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে মুক্তি; গঠিত কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে কিছু বিষয় বাদ দেওয়া; পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সব শহীদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণাসহ আট দফা দাবিতে আন্দোলন করছে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
এদিকে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ‘শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। গতকাল ঢাকায় মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে।
সংবাদ সম্মেলনে ২০০৯ সালে পিলখানায় নিহত শহীদ কর্নেল মজিবুল হকের স্ত্রী নাহরীন ফেরদৌস এই নতুন সংগঠনের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন গঠনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের অবদান তুলে ধরা, তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখা এবং শহীদ পরিবারগুলোর কল্যাণে কাজ করা।’
নাহরীন ফেরদৌস বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যদের সম্মতিতে একটি স্থায়ী প্ল্যাটফর্ম ‘শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশন’ গঠন করা হয়েছে। ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের যেকোনো শহীদ পরিবারের সদস্য এই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে পারবেন।
সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ওয়েবসাইটে এবং শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশনের ফেসবুক পেজে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে। সংগঠনটি মিলাদ মাহফিল, প্রদর্শনী, বই প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ অন্যান্য সামাজিক উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। অ্যাসোসিয়েশনের বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে শহীদ কর্মকর্তাদের নিজ নিজ অবদান তুলে ধরা হবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
২৫ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার দাবি জানান তিনি।
বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল, বন্দীদের মুক্তিসহ আট দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসের পর সড়ক ছেড়েছে আন্দোলনকারী সাবেক বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। বিষয়টি নিয়ে আগামী সোমবার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় এসব কথা বলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য ও সাবেক সমন্বয়ক মাহিন সরকার। এর আগে ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে যায়। সেখান থেকে ফিরে এসে এই ঘোষণা দেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন ভুক্তভোগী বিডিআর ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। জাস্টিস ফর বিডিআর কর্মসূচিতে বুধবার দুপুর ১২টায় দাবি মেনে নেওয়ার আল্টিমেটামে সেখানে অবস্থান করেন তাঁরা। দুপুর ১২টায় আন্দোলনরত বিডিআর সদস্যদের শপথ পাঠ করান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার। আল্টিমেটাম শেষ হওয়ার পর আট দফা দাবি পূরণে সচিবালয় ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ঘোষণা দেন তিনি। পরে তাঁর নেতৃত্বে একটি মিছিল নিয়ে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, দুপুর সাড়ে ১২টায় বিডিআর সদস্যরা শহীদ মিনার থেকে মিছিল বের করেন। তাঁরা সচিবালয়ের দিকে এগোলে শিক্ষা ভবনের সামনে ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয় পুলিশ। তাঁরা বাধা অতিক্রম করে সামনের দিকে এগোতে থাকলে পুলিশ জলকামানের পানি নিক্ষেপ করে আটকানোর চেষ্টা করে। তবে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে তাঁরা আব্দুল গণি রোডের খাদ্য অধিদপ্তরের পুলিশি বাধায় বসে পড়েন। তাঁরা সেখানে অবস্থান নিয়ে নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এতে সচিবালয়ের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার ওসি মো. খালিদ মনসুর বলেন, সচিবালয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদের বাধা দেওয়া হয়। তবে তাঁরা বাধা উপেক্ষা করে শিক্ষা ভবনের সামনের ব্যারিকেড ভেঙে রাস্তায় অবস্থান নিয়েছেন।
বেলা ২টার পর আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে আসেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। এক সপ্তাহের মধ্যে আইন ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করার প্রস্তাব দেন তিনি। তবে হাসনাতের প্রস্তাব নাকচ করে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার কথা জানান আন্দোলনকারীরা।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিদেশি শক্তির সহায়তায় পিলখানা হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছিল খুনি শেখ হাসিনা। পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহ ছিল, নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড; তা বের করা জরুরি। অন্তর্বর্তী সরকার ইতিবাচক, তাই পূর্ণাঙ্গ সমাধান তারাই করুক।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আপনাদের দাবি নিয়ে চলতি সপ্তাহের মধ্যেই আইন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করব।’ বিডিআরের নির্দোষ সদস্যদের পুনর্বাসন ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করার কথা বলেন তিনি।
তবে তাঁর আশ্বাসের পরও সড়কে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি ফয়েজুল আলম সবুজ। সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য না পাওয়া পর্যন্ত তাঁরা সড়ক ছাড়বেন না বলে জানান তিনি।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক রোকসেদ আলম প্রধান রিয়ালের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক মাহিন সরকার, আয়াতুল্লাহ বেহেস্তিসহ ৮ সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে প্রবেশ করেন।
চাকরিতে পুনর্বহাল এবং ক্ষতিপূরণ ও রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা; জেলবন্দী বিডিআর সদস্যদের অনতিবিলম্বে মুক্তি; গঠিত কমিশন স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার জন্য প্রজ্ঞাপনে কিছু বিষয় বাদ দেওয়া; পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সব শহীদের স্মরণে জাতীয় দিবস ঘোষণাসহ আট দফা দাবিতে আন্দোলন করছে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
এদিকে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ‘শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশন’ নামে একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। গতকাল ঢাকায় মহাখালীর রাওয়া ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে।
সংবাদ সম্মেলনে ২০০৯ সালে পিলখানায় নিহত শহীদ কর্নেল মজিবুল হকের স্ত্রী নাহরীন ফেরদৌস এই নতুন সংগঠনের নাম ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ‘এই সংগঠন গঠনের প্রধান উদ্দেশ্য হলো শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের অবদান তুলে ধরা, তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখা এবং শহীদ পরিবারগুলোর কল্যাণে কাজ করা।’
নাহরীন ফেরদৌস বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যদের সম্মতিতে একটি স্থায়ী প্ল্যাটফর্ম ‘শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশন’ গঠন করা হয়েছে। ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ডের যেকোনো শহীদ পরিবারের সদস্য এই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য হতে পারবেন।
সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ওয়েবসাইটে এবং শহীদ সেনা অ্যাসোসিয়েশনের ফেসবুক পেজে নিয়মিত প্রকাশ করা হবে। সংগঠনটি মিলাদ মাহফিল, প্রদর্শনী, বই প্রকাশনা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডসহ অন্যান্য সামাজিক উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। অ্যাসোসিয়েশনের বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে শহীদ কর্মকর্তাদের নিজ নিজ অবদান তুলে ধরা হবে বলেও সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
২৫ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণার দাবি জানান তিনি।
নাঙ্গলকোট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়াকে শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানকে লক্ষ্য করে তীব্র ভাষায় বলতে শোনা যায়, ‘আপনারে কে এখানে বসাইছে, আমি তার কইলজা খুলিয়ালামু। আপনার কইলজাও খুলমু।’
৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেছে জাপানের ১১০ সদস্যের একটি বিনিয়োগকারী দল। ব্র্যাক ইপিএলের উদ্যোগে জাপানি প্রতিনিধিদলটি সোনারগাঁয়ের অনন্য স্থাপত্যকীর্তি প্রাচীন পানাম নগরী, বড় সরদার বাড়ি, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর পরিদর্শন করে।
১২ মিনিট আগেবগুড়ার আদমদীঘিতে মিনি ট্রাকের ধাক্কায় আব্দুল মান্নান (৭০) নামের এক ব্যাটারিচালিত টমটমের চালক নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া খন্দকার নিশাত নামের স্কুলশিক্ষক আহত হন। আজ মঙ্গলবার সকালে আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় রাতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবিসংবলিত বিলবোর্ড ও ব্যানার ছিঁড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তাঁরা জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত শনাক্ত করে
১ ঘণ্টা আগে