নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি’ আখ্যা দিয়ে তা বাতিলের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি–জামায়াতপন্থী ও সরকার বিরোধী আইনজীবীরা। একইসঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথও নেন তারা।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে ইউনাইটেড ল’ইয়ার্স ফন্টের ব্যানারে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে অংশ নিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো দেশে এইরকম একতরফা নির্বাচন আমরা কখনো দেখিনি। জাতীয় পার্টি সকালে এক কথা দুপুরে আরেক কথা, বিকেলে আবার আরেক কথা বলে।’
আইনজীবীরা যে শপথ নিয়েছেন, এই শপথ বৃথা যাবে না। সারা দেশের মানুষ আন্দোলনে আসবে। সেই আন্দোলনে এই সরকারের পদত্যাগ করতে বাধ্য হবে।
জয়নুল আবেদীন সরকারের উদ্দেশে বলেন, এই মন্ত্রী পরিষদ হচ্ছে সম্মেলনের কমিটি গঠন। রাষ্ট্রের জন্য কমিটি গঠন। এই কমিটি আমরা মানি না। এই নির্বাচন আমরা মানি না।
ইউনাইটেড ল’ইয়ার্স ফন্টের কো-কনভেনর সুব্রত চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনে জনগণ অনাস্থা প্রকাশ করেছে।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, এই সরকার জনবিচ্ছিন্ন সরকার। দিল্লিকে বলতে চাই এই সরকারকে সমর্থন দেবেন না। পারলে জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। স্বাধীনতার পরে নির্বাচনের নামে সবচেয়ে খারাপ প্রতারণা এবার হয়েছে।
বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, বাংলাদেশের আবাল বৃদ্ধা বণিতা এর নাম দিয়েছে ‘ডামি’ নির্বাচন। হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য যেসব ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল আছে কেউই এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইউএলএফের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের কনভেনর আইনজীবী শাহ আহমেদ বাদল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল, কে এম জাবির, মোহাম্মদ আলী, এ কে এম রেজাউল করিম খন্দকার, নাসরিন আক্তার ও নূরে এরশাদ সিদ্দিকী প্রমুখ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘ডামি’ আখ্যা দিয়ে তা বাতিলের দাবিতে সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বিএনপি–জামায়াতপন্থী ও সরকার বিরোধী আইনজীবীরা। একইসঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার শপথও নেন তারা।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি ভবনের সামনে ইউনাইটেড ল’ইয়ার্স ফন্টের ব্যানারে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে অংশ নিয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘পৃথিবীর কোনো দেশে এইরকম একতরফা নির্বাচন আমরা কখনো দেখিনি। জাতীয় পার্টি সকালে এক কথা দুপুরে আরেক কথা, বিকেলে আবার আরেক কথা বলে।’
আইনজীবীরা যে শপথ নিয়েছেন, এই শপথ বৃথা যাবে না। সারা দেশের মানুষ আন্দোলনে আসবে। সেই আন্দোলনে এই সরকারের পদত্যাগ করতে বাধ্য হবে।
জয়নুল আবেদীন সরকারের উদ্দেশে বলেন, এই মন্ত্রী পরিষদ হচ্ছে সম্মেলনের কমিটি গঠন। রাষ্ট্রের জন্য কমিটি গঠন। এই কমিটি আমরা মানি না। এই নির্বাচন আমরা মানি না।
ইউনাইটেড ল’ইয়ার্স ফন্টের কো-কনভেনর সুব্রত চৌধুরী বলেন, এই নির্বাচনে জনগণ অনাস্থা প্রকাশ করেছে।
সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, এই সরকার জনবিচ্ছিন্ন সরকার। দিল্লিকে বলতে চাই এই সরকারকে সমর্থন দেবেন না। পারলে জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। স্বাধীনতার পরে নির্বাচনের নামে সবচেয়ে খারাপ প্রতারণা এবার হয়েছে।
বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, বাংলাদেশের আবাল বৃদ্ধা বণিতা এর নাম দিয়েছে ‘ডামি’ নির্বাচন। হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা হয়েছে। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য, ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য যেসব ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক দল আছে কেউই এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেনি।
সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইউএলএফের সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের কনভেনর আইনজীবী শাহ আহমেদ বাদল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজল, কে এম জাবির, মোহাম্মদ আলী, এ কে এম রেজাউল করিম খন্দকার, নাসরিন আক্তার ও নূরে এরশাদ সিদ্দিকী প্রমুখ।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৭ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে