হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
নোয়াখালী হাতিয়ায় উপকারভোগীদের মধ্যে ঋণের চেক ও সাইকেল বিতরণ করেছে বন বিভাগ। আজ বুধবার সকালে উপজেলার সাগরিয়া রেঞ্জ কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চেক ও সাইকেল বিতরণ করা হয়।
টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের অধীনে বন বিভাগ দুটি ইউনিটের ২০ জনকে ২৫ হাজার ২০০ টাকা করে ও পাঁচটি সাইকেল বিতরণ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুফল প্রকল্পের সিনিয়র মনিটরিং ও ইভালুয়েশন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ সফিউল আলম চৌধুরী, নোয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা, উপপ্রধান বন সংরক্ষক (অব.) শফিউল আলম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন, সাগরিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন ও জাহাজমারা রেঞ্জ কর্মকর্তা সাইফুর রহমান এবং উপকারভোগী বিভিন্ন ইউনিটের নারী-পুরুষ সদস্যরা।
হাতিয়া বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, বন অধিদপ্তরের অধীনে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পটি হাতিয়ার ছয়টি ইউনিয়নে কাজ করছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে শুরু হওয়া এই প্রকল্পের মেয়াদ পাঁচ বছর। এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় প্রান্তিক মানুষকে বনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনা হবে। এতে ২৯টি বন সংরক্ষণ কমিটিতে ২ হাজার উপকারভোগী পরিবার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যাঁদের এনজিওর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এসব উপকারভোগীর মধ্যে দুই ধাপে ৪২ হাজার টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। তাঁরা এই ঋণ নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগাবেন। নিজ নিজ কমিটিতে শতকরা ৫ টাকা হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। ঋণের মূল টাকা কখনো ফেরত দিতে হবে না। বন বিভাগ থেকে এসব টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এসব কমিটির সদস্যরা নিজেদের মধ্যে বিভাজন করা সংরক্ষিত বনের দেখভাল করবেন। এর জন্য কমিটিতে থাকা লোকজনের মধ্যে সাইকেল বিতরণ করা হয়েছে।
নোয়াখালী হাতিয়ায় উপকারভোগীদের মধ্যে ঋণের চেক ও সাইকেল বিতরণ করেছে বন বিভাগ। আজ বুধবার সকালে উপজেলার সাগরিয়া রেঞ্জ কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চেক ও সাইকেল বিতরণ করা হয়।
টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের অধীনে বন বিভাগ দুটি ইউনিটের ২০ জনকে ২৫ হাজার ২০০ টাকা করে ও পাঁচটি সাইকেল বিতরণ করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুফল প্রকল্পের সিনিয়র মনিটরিং ও ইভালুয়েশন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ সফিউল আলম চৌধুরী, নোয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা, উপপ্রধান বন সংরক্ষক (অব.) শফিউল আলম চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম হোসেন, সাগরিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন ও জাহাজমারা রেঞ্জ কর্মকর্তা সাইফুর রহমান এবং উপকারভোগী বিভিন্ন ইউনিটের নারী-পুরুষ সদস্যরা।
হাতিয়া বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, বন অধিদপ্তরের অধীনে টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পটি হাতিয়ার ছয়টি ইউনিয়নে কাজ করছে। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে শুরু হওয়া এই প্রকল্পের মেয়াদ পাঁচ বছর। এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকূলীয় এলাকায় প্রান্তিক মানুষকে বনের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনা হবে। এতে ২৯টি বন সংরক্ষণ কমিটিতে ২ হাজার উপকারভোগী পরিবার অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যাঁদের এনজিওর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, এসব উপকারভোগীর মধ্যে দুই ধাপে ৪২ হাজার টাকা করে ঋণ দেওয়া হবে। তাঁরা এই ঋণ নিজেদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজে লাগাবেন। নিজ নিজ কমিটিতে শতকরা ৫ টাকা হারে সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। ঋণের মূল টাকা কখনো ফেরত দিতে হবে না। বন বিভাগ থেকে এসব টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এসব কমিটির সদস্যরা নিজেদের মধ্যে বিভাজন করা সংরক্ষিত বনের দেখভাল করবেন। এর জন্য কমিটিতে থাকা লোকজনের মধ্যে সাইকেল বিতরণ করা হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে