কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে লড়বেন চার প্রার্থী। গত সোমবার গোপালগঞ্জ-৩ আসনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পাঁচ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন।
এঁরা হলেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আবুল কালাম, জাকের পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মোল্লা, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সদস্য এম নিজাম উদ্দিন লস্কর ও গণফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা লিমা রহমান।
তবে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অপর চার প্রার্থীকে চিনেন না কোটালীপাড়াবাসী। এমনকি এ এলাকার ভোটাররা এসব প্রার্থীর নামও কোনো দিন শোনেনি বলে জানান।
আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসেবে পরিচিত এই আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর আগে সপ্তমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এবার তিনি অষ্টমবারের মতো সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য নির্বাচন করছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করছেন অন্যান্য বারের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁরা বলছেন, যে চারজন প্রার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে নির্বাচন করছেন তাঁরা সবাই জামানত হারাবেন।
কোটালীপাড়া উপজেলার পূর্ণবর্তী গ্রামের ব্যবসায়ী ওলিউল্লাহ হাওলাদার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে যে চার প্রার্থী নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে, আমরা তাঁদের কোনো দিন দেখিনি। এমনকি নামও আমরা শুনিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছরে আমাদের কোটালীপাড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমি মনে করি, কোটালীপাড়ার শতভাগ ভোটই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবেন।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই আসন থেকে এ বছর অষ্টমবারের মতো নির্বাচন করছেন। এর আগে তিনি এ আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে চারবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বিগত নির্বাচনগুলোতে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে যাঁরা নির্বাচন করেছেন তাঁরা সবাই জামানত হারিয়েছেন। আশা করছি, এ বছরও এই চার প্রার্থী তাঁদের জামানত হারাবেন।’
এ বিষয়ে জাকের পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মোল্লা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দল থেকে দেশের তিন শত আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ২১৮ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আমি আমার দলের প্রধান পীরজাদা মোস্তফা আমির ফয়সালের নির্দেশে গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচন করছি। তাঁর নির্দেশে আমাকে নির্বাচনের শেষ দিন পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে আমি কয় ভোট পেলাম, সেটি বড় বিষয় নয়। দলের প্রধান যদি মনে করেন আমাকে নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে যেতে হবে তাহলে আমি নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে যাব।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া-টুঙ্গিপাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে লড়বেন চার প্রার্থী। গত সোমবার গোপালগঞ্জ-৩ আসনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল আলম আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পাঁচ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেন।
এঁরা হলেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আবুল কালাম, জাকের পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মোল্লা, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সদস্য এম নিজাম উদ্দিন লস্কর ও গণফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা লিমা রহমান।
তবে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অপর চার প্রার্থীকে চিনেন না কোটালীপাড়াবাসী। এমনকি এ এলাকার ভোটাররা এসব প্রার্থীর নামও কোনো দিন শোনেনি বলে জানান।
আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসেবে পরিচিত এই আসনে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর আগে সপ্তমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এবার তিনি অষ্টমবারের মতো সংসদ সদস্য হওয়ার জন্য নির্বাচন করছেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা মনে করছেন অন্যান্য বারের মতো এবারও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ আসন থেকে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন। তাঁরা বলছেন, যে চারজন প্রার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে নির্বাচন করছেন তাঁরা সবাই জামানত হারাবেন।
কোটালীপাড়া উপজেলার পূর্ণবর্তী গ্রামের ব্যবসায়ী ওলিউল্লাহ হাওলাদার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে যে চার প্রার্থী নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে, আমরা তাঁদের কোনো দিন দেখিনি। এমনকি নামও আমরা শুনিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিগত ১৫ বছরে আমাদের কোটালীপাড়ায় ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। আমি মনে করি, কোটালীপাড়ার শতভাগ ভোটই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাবেন।’
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আয়নাল হোসেন শেখ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই আসন থেকে এ বছর অষ্টমবারের মতো নির্বাচন করছেন। এর আগে তিনি এ আসন থেকে সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে চারবার দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। বিগত নির্বাচনগুলোতে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিপক্ষে যাঁরা নির্বাচন করেছেন তাঁরা সবাই জামানত হারিয়েছেন। আশা করছি, এ বছরও এই চার প্রার্থী তাঁদের জামানত হারাবেন।’
এ বিষয়ে জাকের পার্টির গোপালগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুব মোল্লা মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের দল থেকে দেশের তিন শত আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে ২১৮ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আমি আমার দলের প্রধান পীরজাদা মোস্তফা আমির ফয়সালের নির্দেশে গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে নির্বাচন করছি। তাঁর নির্দেশে আমাকে নির্বাচনের শেষ দিন পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে থাকতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখানে আমি কয় ভোট পেলাম, সেটি বড় বিষয় নয়। দলের প্রধান যদি মনে করেন আমাকে নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে যেতে হবে তাহলে আমি নির্বাচনী মাঠ থেকে সরে যাব।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে