নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রযোজক মোহাম্মদ রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে চিত্রনায়ক শাকিব খানের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে ঢাকার সাইবার ট্রাইবুনালের বিচারক গত ১ সেপ্টেম্বর মামলাটি খারিজ করেছেন। আজ বুধবার ওই ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া জানান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত করে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক গোলাম মুক্তার আশরাফ উদ্দিন আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ও সাক্ষীদের জবানবন্দী নিয়ে মামলাটির সত্যতা না মেলায় আসামি রহমাতুল্লাহকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ করা হলো।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে বাদী শাকিব খান নারাজির আবেদনও করেন। কিন্তু গত ১ সেপ্টেম্বর অসুস্থ থাকায় নারাজি শুনানিতে হাজির ছিলেন না শাকিব খান। এজন্য বাদীপক্ষ নারাজি শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। তবে ওইদিন ট্রাইব্যুনাল সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে মামলাটি খারিজ করে দেন।
২০২৩ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। ওইদিন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
ওই মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি রহমত উল্লাহ বাদী শাকিব খানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। শিডিউল না দেওয়াসহ নানা অভিযোগ করেন। আসামি আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করে শাকিবকে সামাজিকভাবে অপমান অপদস্থ ও হেয়প্রতিপন্ন করেন। আসামি নিজেকে প্রযোজক হিসাবে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার উদ্দেশ্যে মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করে শাকিবের সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছেন।
মামলার অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি রহমত উল্লাহ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে মানসম্মানের তোয়াক্কা না করে প্রতারণায় উদ্দেশ্যে মিথ্যা পরিচয় ধারণ করে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা তথ্য উপাত্ত ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করে উল্লেখিত ডিজিটাল ডিভাইস, ডিজিটাল সিস্টেম বা ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রকাশ করেন। মামলার সাক্ষীরা মানহানিকর ও মিথ্যা বক্তব্যগুলোর লিংক পাঠালে শাকিব মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
পরবর্তীতে শাকিব আসামি রহমত উল্লাহের এ ধরনের কর্মকাণ্ডের উদ্দেশ্য জানার জন্য এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের ভিত্তিহীন স্ট্যাটাস ডিজিটাল ডিভাইসে প্রচার না করার জন্য যোগাযোগ করেন। আসামী ক্ষিপ্ত হয়ে বলে যে ‘সমাজে তোর মানসম্মান রাখব না, তোর ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিব। ভবিষ্যতে তার চেয়েও ভয়াবহ বক্তব্য প্রকাশ করিব।’
প্রযোজক মোহাম্মদ রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে চিত্রনায়ক শাকিব খানের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলা খারিজ করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে ঢাকার সাইবার ট্রাইবুনালের বিচারক গত ১ সেপ্টেম্বর মামলাটি খারিজ করেছেন। আজ বুধবার ওই ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া জানান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত করে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক গোলাম মুক্তার আশরাফ উদ্দিন আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে ও সাক্ষীদের জবানবন্দী নিয়ে মামলাটির সত্যতা না মেলায় আসামি রহমাতুল্লাহকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়ার সুপারিশ করা হলো।
তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে বাদী শাকিব খান নারাজির আবেদনও করেন। কিন্তু গত ১ সেপ্টেম্বর অসুস্থ থাকায় নারাজি শুনানিতে হাজির ছিলেন না শাকিব খান। এজন্য বাদীপক্ষ নারাজি শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করেন। তবে ওইদিন ট্রাইব্যুনাল সময়ের আবেদন নামঞ্জুর করে মামলাটি খারিজ করে দেন।
২০২৩ সালের ২৭ মার্চ ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে প্রযোজক রহমত উল্লাহর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করেন চিত্রনায়ক শাকিব খান। ওইদিন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।
ওই মামলার অভিযোগে বলা হয়, আসামি রহমত উল্লাহ বাদী শাকিব খানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছেন। শিডিউল না দেওয়াসহ নানা অভিযোগ করেন। আসামি আক্রমণাত্মক, মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করে শাকিবকে সামাজিকভাবে অপমান অপদস্থ ও হেয়প্রতিপন্ন করেন। আসামি নিজেকে প্রযোজক হিসাবে মিথ্যা পরিচয় দিয়ে প্রতারণার উদ্দেশ্যে মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করে শাকিবের সামাজিক মর্যাদা ক্ষুণ্ন করেছেন।
মামলার অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি রহমত উল্লাহ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে মানসম্মানের তোয়াক্কা না করে প্রতারণায় উদ্দেশ্যে মিথ্যা পরিচয় ধারণ করে আক্রমণাত্মক, মিথ্যা তথ্য উপাত্ত ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ ও প্রচার করে উল্লেখিত ডিজিটাল ডিভাইস, ডিজিটাল সিস্টেম বা ডিজিটাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রকাশ করেন। মামলার সাক্ষীরা মানহানিকর ও মিথ্যা বক্তব্যগুলোর লিংক পাঠালে শাকিব মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন।
পরবর্তীতে শাকিব আসামি রহমত উল্লাহের এ ধরনের কর্মকাণ্ডের উদ্দেশ্য জানার জন্য এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের ভিত্তিহীন স্ট্যাটাস ডিজিটাল ডিভাইসে প্রচার না করার জন্য যোগাযোগ করেন। আসামী ক্ষিপ্ত হয়ে বলে যে ‘সমাজে তোর মানসম্মান রাখব না, তোর ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিব। ভবিষ্যতে তার চেয়েও ভয়াবহ বক্তব্য প্রকাশ করিব।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে