অনিক হোসেন, ঢাকা
সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হলেও বাস্তবে তেমন কোন সুযোগ–সুবিধা পায় না ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন ওয়ার্ডগুলো। এসব ওয়ার্ডে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নতুন কোন শৃঙ্খলা না থাকায় রাস্তার ওপর এবং আশপাশে দিনের পর দিন ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখা হচ্ছে। কাউন্সিলরেরা বলছেন, সিটি করপোরেশনে সংযুক্ত নতুন ওয়ার্ড হওয়ায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কিছুটা সময় প্রয়োজন।
বুধবার সরেজমিনে ডিএসসিসির ৬৭ ও ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা যায়, ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের গলাকাটা সেতুর পাশের অর্ধেক রাস্তার ওপর ময়লা আবর্জনা ফেলে রেখেছে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। আর ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের সারুলিয়া বাজারের রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে বর্জ্য। দুর্গন্ধে পথচারী এবং গাড়িচালকদের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা। স্থানীয়রা বলছেন, দুর্গন্ধে এই রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়া যায় না। বৃষ্টি আসলে আরও ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়।
৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোর্শেদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে এমন এলোমেলো করে ময়লা ফেলে রাখা হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের লোকজন ঠিকমতো ময়লা নিয়ে যায় না। মাঝে মাঝে ময়লার গাড়ি এসে ময়লা নিয়ে যায়। এ জন্য এই জায়গার এমন দুরবস্থা। অনেক দিন ধরে ময়লা পড়ে থাকার কারণে দুর্গন্ধে এই রাস্তার পাশ দিয়েও যাওয়া যায় না। আমরা নামমাত্র সিটি করপোরেশনের আওতায় এসেছি। কিন্তু বাস্তবে তেমন কোন সুযোগ–সুবিধা পাচ্ছি না।
৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাসুক বলেন, 'বৃষ্টি হইলে ময়লা পঁচার গন্ধে এই দিকে যাওন যায় না। গন্ধে বমি চইলা আহে। প্রতিদিন ময়লা লইয়া গেলেও এত গন্ধ হইতো না। হ্যারা খালি দিনে দুই-তিন গাড়ি ময়লা নিয়া যায়। বাকি ময়লা পইড়া থাকে। এর লগে আবার পরের দিনের ময়লা জমা হয়। হের লাইগা এত গন্ধ।'
ডিএসসিসির ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাহমুদুল হাসান বলেন, 'নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় রাস্তার পাশে ময়লা ফেলতে হচ্ছে। তারপরও অন্যান্য ওয়ার্ডের চেয়ে আমার ওয়ার্ডের অবস্থা ভালো। আমার ওয়ার্ডের বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করি আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রটির নির্মাণকাজ শেষ হয়ে যাবে। নির্মাণ হয়ে গেলে এই দুর্ভোগ আর থাকবে না।'
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার জন্য করপোরেশনের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে একটি করে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। ডিএসসিসির মেয়রও এ বছরের মধ্যে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে একটি করে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন। এটি বাস্তবায়ন হলে নগরবাসীকে আর দুর্গন্ধ দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
সিটি করপোরেশনের অন্তর্ভুক্ত হলেও বাস্তবে তেমন কোন সুযোগ–সুবিধা পায় না ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নতুন ওয়ার্ডগুলো। এসব ওয়ার্ডে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নতুন কোন শৃঙ্খলা না থাকায় রাস্তার ওপর এবং আশপাশে দিনের পর দিন ময়লা আবর্জনা ফেলে রাখা হচ্ছে। কাউন্সিলরেরা বলছেন, সিটি করপোরেশনে সংযুক্ত নতুন ওয়ার্ড হওয়ায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কিছুটা সময় প্রয়োজন।
বুধবার সরেজমিনে ডিএসসিসির ৬৭ ও ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডে দেখা যায়, ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের গলাকাটা সেতুর পাশের অর্ধেক রাস্তার ওপর ময়লা আবর্জনা ফেলে রেখেছে সিটি করপোরেশনের কর্মীরা। আর ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের সারুলিয়া বাজারের রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয়েছে বর্জ্য। দুর্গন্ধে পথচারী এবং গাড়িচালকদের নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার মত অবস্থা। স্থানীয়রা বলছেন, দুর্গন্ধে এই রাস্তার পাশ দিয়ে যাওয়া যায় না। বৃষ্টি আসলে আরও ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়।
৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোর্শেদুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে এমন এলোমেলো করে ময়লা ফেলে রাখা হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের লোকজন ঠিকমতো ময়লা নিয়ে যায় না। মাঝে মাঝে ময়লার গাড়ি এসে ময়লা নিয়ে যায়। এ জন্য এই জায়গার এমন দুরবস্থা। অনেক দিন ধরে ময়লা পড়ে থাকার কারণে দুর্গন্ধে এই রাস্তার পাশ দিয়েও যাওয়া যায় না। আমরা নামমাত্র সিটি করপোরেশনের আওতায় এসেছি। কিন্তু বাস্তবে তেমন কোন সুযোগ–সুবিধা পাচ্ছি না।
৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মাসুক বলেন, 'বৃষ্টি হইলে ময়লা পঁচার গন্ধে এই দিকে যাওন যায় না। গন্ধে বমি চইলা আহে। প্রতিদিন ময়লা লইয়া গেলেও এত গন্ধ হইতো না। হ্যারা খালি দিনে দুই-তিন গাড়ি ময়লা নিয়া যায়। বাকি ময়লা পইড়া থাকে। এর লগে আবার পরের দিনের ময়লা জমা হয়। হের লাইগা এত গন্ধ।'
ডিএসসিসির ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাহমুদুল হাসান বলেন, 'নির্দিষ্ট কোন জায়গা না থাকায় রাস্তার পাশে ময়লা ফেলতে হচ্ছে। তারপরও অন্যান্য ওয়ার্ডের চেয়ে আমার ওয়ার্ডের অবস্থা ভালো। আমার ওয়ার্ডের বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণের কাজ চলছে। আশা করি আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্রটির নির্মাণকাজ শেষ হয়ে যাবে। নির্মাণ হয়ে গেলে এই দুর্ভোগ আর থাকবে না।'
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা যায়, সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার জন্য করপোরেশনের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে একটি করে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। ডিএসসিসির মেয়রও এ বছরের মধ্যে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে একটি করে বর্জ্য স্থানান্তর কেন্দ্র গড়ে তোলার ঘোষণা দিয়েছেন। এটি বাস্তবায়ন হলে নগরবাসীকে আর দুর্গন্ধ দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
১ সেকেন্ড আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১৭ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগে