গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের নির্জন রাস্তায় দুখু মিয়া নামে এক কিশোরের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। হত্যার শিকার কিশোর দুখু মিয়া (১২) একজন অটো রিকশাচালক বলে জানা গেছে।
গতকাল রোববার রাত দশটার দিকে শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের জৈনা বাজার টু গাজীপুর সড়কে ওই ঘটনা ঘটে।
হত্যার শিকার দুখু মিয়া সিলেটের সুনামগঞ্জ উপজেলার দোয়ারা বাজার উপজেলার বুগলা ইউনিয়নের গাছগড়া গ্রামের মো. জাবেদ মিয়ার ছেলে। সে পরিবারের সঙ্গে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নগর হাওলা গ্রাম ইঞ্জিনিয়ার সুলতানের বাড়িতে ভাড়া থেকে অটোরিকশা চালায়।
নিহতের বড় ভাই সজিব বলেন, ‘সারা দিন সে বাড়িতে ছিল। সন্ধ্যার পর অন্য একটি অটোরিকশা নিয়ে বের হয়। কি কারণে তাকে খুন করছে জানতে পারিনি।’
স্থানীয় অটোরিকশা চালক এনাম মিয়া বলেন, ‘এই ছেলেটি জৈনা বাজার এলাকায় বিভিন্ন সড়কে অটোরিকশা চালায়।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রুমাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছি। ছেলেটির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল হক মাদবর বলেন, ‘আমার বাড়ির পাশেই ঘটনা, সঙ্গে সঙ্গে আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশে খবর দিয়েছি। ছেলেটি অটোরিকশাচালক। সে গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামে থাকে।’
এ ঘটনায় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে অটোরিকশা ছিনতাইকালে ধস্তাধস্তির সময় অজ্ঞাত নামা খুনিরা তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে।
ওসি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের পরিচয় শনাক্তের পর দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের নির্জন রাস্তায় দুখু মিয়া নামে এক কিশোরের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। হত্যার শিকার কিশোর দুখু মিয়া (১২) একজন অটো রিকশাচালক বলে জানা গেছে।
গতকাল রোববার রাত দশটার দিকে শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামের জৈনা বাজার টু গাজীপুর সড়কে ওই ঘটনা ঘটে।
হত্যার শিকার দুখু মিয়া সিলেটের সুনামগঞ্জ উপজেলার দোয়ারা বাজার উপজেলার বুগলা ইউনিয়নের গাছগড়া গ্রামের মো. জাবেদ মিয়ার ছেলে। সে পরিবারের সঙ্গে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার নগর হাওলা গ্রাম ইঞ্জিনিয়ার সুলতানের বাড়িতে ভাড়া থেকে অটোরিকশা চালায়।
নিহতের বড় ভাই সজিব বলেন, ‘সারা দিন সে বাড়িতে ছিল। সন্ধ্যার পর অন্য একটি অটোরিকশা নিয়ে বের হয়। কি কারণে তাকে খুন করছে জানতে পারিনি।’
স্থানীয় অটোরিকশা চালক এনাম মিয়া বলেন, ‘এই ছেলেটি জৈনা বাজার এলাকায় বিভিন্ন সড়কে অটোরিকশা চালায়।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. রুমাজুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছি। ছেলেটির পরিচয় শনাক্ত হয়েছে।’
গাজীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল হক মাদবর বলেন, ‘আমার বাড়ির পাশেই ঘটনা, সঙ্গে সঙ্গে আমি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পুলিশে খবর দিয়েছি। ছেলেটি অটোরিকশাচালক। সে গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা গ্রামে থাকে।’
এ ঘটনায় শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে অটোরিকশা ছিনতাইকালে ধস্তাধস্তির সময় অজ্ঞাত নামা খুনিরা তাকে গলা কেটে হত্যা করেছে।
ওসি আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে খুনিদের পরিচয় শনাক্তের পর দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
আবদুল হালিম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব। সামনের জাতীয় নির্বাচনে আমরা প্রতিযোগিতা করব। কিন্তু আমরা হিংসা বা ফ্যাসিবাদ সুযোগ পায়—এ ধরনের কোনো কাজে লিপ্ত হব না। ফ্যাসিবাদবিরোধী স্লোগান ছিল উই ওয়ান্ট জাস্টিস (আমরা ন্যায়বিচার চাই)।’ এ সময় উপস্থিত জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন,
১ মিনিট আগেআরাফাত বলেন, ‘আমি হিমেলের কাছে গেলে তিনি আমাকে গাড়ি আনতে বলেন। কিন্তু কোনো গাড়িচালক আসতে রাজি হননি। বহু কষ্টে একজনকে রাজি করিয়ে আনার পর এমদাদ পিস্তল বের করেন। আমি এমদাদের হাত থেকে পিস্তল কেড়ে নিয়ে দৌড় দিলে তিনি হিমেলের গলায় দা ধরে হত্যার হুমকি দেন। পরে আমি আবার পিস্তল দিয়ে দিই।’
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের পটিয়ায় শিক্ষাগত সনদ জালিয়াতির কারণে ব্যাংকের চাকরি খোয়ানো মো. জাহাঙ্গীর আলম এবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির পদও হারিয়েছেন। সনদ জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেয়।
২৯ মিনিট আগেসামনে চমকপ্রদ বেশ কিছু ঘটনা ঘটবে। অনেক বিষয় আমি জানি। কিন্তু সেটির দুটি দিক আছে। একটা হলো সাময়িক কল্যাণ ও দীর্ঘমেয়াদি চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয়টিকে বলা যায়, কণ্টকময় পথ পাড়ি দিয়ে সাসটেইনেবল অ্যাচিভমেন্ট অর্জন করা।
৩৬ মিনিট আগে