নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর একটি ফ্ল্যাট থেকে কলেজ ছাত্রী মোসারত জাহান মুনিয়ার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন বাদীর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের কাছে এই দাবি করেন।
আনভীরকে মুনিয়ার আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলায় অব্যাহতি দেওয়ার বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করতে আদালতে এসে এসব কথা বলেন বাদী নুসরাত জাহানের আইনজীবীরা। বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট মইনউদ্দিন ফারুক, মো. আসাদুজ্জামান প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বাদী পক্ষ থেকে কোনো আবেদন করতে পারেননি আইনজীবীরা। আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন। আজ যদি আদালত শুনানি গ্রহণ করেন তাহলে আমরা দুটি আবেদন দাখিল করব। একটি আবেদন হবে নারাজি দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন, আরেকটি বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য অনুমতি চেয়ে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন আরও বলেন, বাদী মনে করেন, পুলিশ এই মামলা তদন্তে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়নি।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গুলশান জোনের ডিসির সঙ্গে একাধিকবার বাদী যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু বাদীর বক্তব্য তাঁরা গ্রহণ করেননি। এমনকি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের আগে বাদীর সঙ্গে চূড়ান্তভাবে তদন্ত কর্মকর্তার বসতে হয়। একই সঙ্গে বাদীকে ঘটনা অবহিত করতে হয়। তার কোনোটিই করেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই মামলার সাক্ষীরা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে তাও ঠিক মতো লিপিবদ্ধ করেননি। অনেকটা একপেশে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
বাদীর আইনজীবী আরও বলেন, এটা স্পষ্ট হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা–এ ধরনের আলামত রয়েছে। অথচ ঘটনার পরে মামলার এজাহার সেভাবে নেওয়া হয়নি। ঘটনা পরম্পরায় মামলা দায়েরের সময় বাদী এটা বুঝতে পারেননি।
আইনজীবী আবারো বলেন, মুনিয়ার লাশ ঝুলেছিল কিন্তু তাঁর পা বিছানার সঙ্গে লেগেছিল। আত্মহত্যা হলে মৃতদেহ এরকম থাকার কথা নয়।
মামলার এজাহারে এসব কথা লেখা হয়নি কেন? এ প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী বলেন, এজাহারকারী নুসরাত আইনজীবী নন। আইন সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা নেই। তাই এজাহার লেখার সময় পুলিশের সহযোগিতায় পুলিশের কথামতো এজাহার লেখা হয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, মামলা যেকোনোভাবে রজু হতে পারে। কিন্তু তদন্ত খুঁটিনাটি সব বিষয় বিবেচনা করে হতে হবে। সেভাবে তদন্ত হয়নি। এজাহার একটা প্রাথমিক ভিত্তি। এজাহারে সবকিছু থাকতে হবে আইনে এমনটি নেই। তদন্তে সবকিছু শেষ সুস্পষ্ট হতে হবে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার আরো বলেন, ধর্ষণের স্পষ্ট আলামত রয়েছে আমরা আদালতে শুনানির সময় বলবো।
এ সময় মামলার বাদী মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইনভেস্টিগেশন সঠিক হয়নি। পুলিশ তদন্তে আমাকে কোনো সহায়তা করেনি। সঠিক তথ্য তদন্ত প্রতিবেদনে নেই। এই কারণে আমি নারাজি দেব।’
গত ১৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম মোরশেদ আল মামুন ভূঞা বাদীর উপস্থিতিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য ২৯ জুলাই দিন ধার্য করেন।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার একমাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক আহমেদ আকবর সোবহানের ছেলে আনভীরের বিরুদ্ধে মুনিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর রাজধানীর গুলশান–২–এর ১২০ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর বাবা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান। তাঁদের বাড়ি কুমিল্লার উজির দিঘিরপাড়। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মুনিয়া।
পরদিন ২৭ এপ্রিল রাতে গুলশান থানায় মামলা হয়। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এতে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করা হয়। মামলায় বাদী হন ওই মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান।

রাজধানীর একটি ফ্ল্যাট থেকে কলেজ ছাত্রী মোসারত জাহান মুনিয়ার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন বাদীর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের কাছে এই দাবি করেন।
আনভীরকে মুনিয়ার আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলায় অব্যাহতি দেওয়ার বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করতে আদালতে এসে এসব কথা বলেন বাদী নুসরাত জাহানের আইনজীবীরা। বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট মইনউদ্দিন ফারুক, মো. আসাদুজ্জামান প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বাদী পক্ষ থেকে কোনো আবেদন করতে পারেননি আইনজীবীরা। আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন। আজ যদি আদালত শুনানি গ্রহণ করেন তাহলে আমরা দুটি আবেদন দাখিল করব। একটি আবেদন হবে নারাজি দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন, আরেকটি বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য অনুমতি চেয়ে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন আরও বলেন, বাদী মনে করেন, পুলিশ এই মামলা তদন্তে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়নি।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গুলশান জোনের ডিসির সঙ্গে একাধিকবার বাদী যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু বাদীর বক্তব্য তাঁরা গ্রহণ করেননি। এমনকি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের আগে বাদীর সঙ্গে চূড়ান্তভাবে তদন্ত কর্মকর্তার বসতে হয়। একই সঙ্গে বাদীকে ঘটনা অবহিত করতে হয়। তার কোনোটিই করেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই মামলার সাক্ষীরা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে তাও ঠিক মতো লিপিবদ্ধ করেননি। অনেকটা একপেশে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
বাদীর আইনজীবী আরও বলেন, এটা স্পষ্ট হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা–এ ধরনের আলামত রয়েছে। অথচ ঘটনার পরে মামলার এজাহার সেভাবে নেওয়া হয়নি। ঘটনা পরম্পরায় মামলা দায়েরের সময় বাদী এটা বুঝতে পারেননি।
আইনজীবী আবারো বলেন, মুনিয়ার লাশ ঝুলেছিল কিন্তু তাঁর পা বিছানার সঙ্গে লেগেছিল। আত্মহত্যা হলে মৃতদেহ এরকম থাকার কথা নয়।
মামলার এজাহারে এসব কথা লেখা হয়নি কেন? এ প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী বলেন, এজাহারকারী নুসরাত আইনজীবী নন। আইন সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা নেই। তাই এজাহার লেখার সময় পুলিশের সহযোগিতায় পুলিশের কথামতো এজাহার লেখা হয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, মামলা যেকোনোভাবে রজু হতে পারে। কিন্তু তদন্ত খুঁটিনাটি সব বিষয় বিবেচনা করে হতে হবে। সেভাবে তদন্ত হয়নি। এজাহার একটা প্রাথমিক ভিত্তি। এজাহারে সবকিছু থাকতে হবে আইনে এমনটি নেই। তদন্তে সবকিছু শেষ সুস্পষ্ট হতে হবে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার আরো বলেন, ধর্ষণের স্পষ্ট আলামত রয়েছে আমরা আদালতে শুনানির সময় বলবো।
এ সময় মামলার বাদী মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইনভেস্টিগেশন সঠিক হয়নি। পুলিশ তদন্তে আমাকে কোনো সহায়তা করেনি। সঠিক তথ্য তদন্ত প্রতিবেদনে নেই। এই কারণে আমি নারাজি দেব।’
গত ১৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম মোরশেদ আল মামুন ভূঞা বাদীর উপস্থিতিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য ২৯ জুলাই দিন ধার্য করেন।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার একমাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক আহমেদ আকবর সোবহানের ছেলে আনভীরের বিরুদ্ধে মুনিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর রাজধানীর গুলশান–২–এর ১২০ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর বাবা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান। তাঁদের বাড়ি কুমিল্লার উজির দিঘিরপাড়। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মুনিয়া।
পরদিন ২৭ এপ্রিল রাতে গুলশান থানায় মামলা হয়। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এতে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করা হয়। মামলায় বাদী হন ওই মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর একটি ফ্ল্যাট থেকে কলেজ ছাত্রী মোসারত জাহান মুনিয়ার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন বাদীর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের কাছে এই দাবি করেন।
আনভীরকে মুনিয়ার আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলায় অব্যাহতি দেওয়ার বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করতে আদালতে এসে এসব কথা বলেন বাদী নুসরাত জাহানের আইনজীবীরা। বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট মইনউদ্দিন ফারুক, মো. আসাদুজ্জামান প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বাদী পক্ষ থেকে কোনো আবেদন করতে পারেননি আইনজীবীরা। আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন। আজ যদি আদালত শুনানি গ্রহণ করেন তাহলে আমরা দুটি আবেদন দাখিল করব। একটি আবেদন হবে নারাজি দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন, আরেকটি বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য অনুমতি চেয়ে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন আরও বলেন, বাদী মনে করেন, পুলিশ এই মামলা তদন্তে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়নি।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গুলশান জোনের ডিসির সঙ্গে একাধিকবার বাদী যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু বাদীর বক্তব্য তাঁরা গ্রহণ করেননি। এমনকি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের আগে বাদীর সঙ্গে চূড়ান্তভাবে তদন্ত কর্মকর্তার বসতে হয়। একই সঙ্গে বাদীকে ঘটনা অবহিত করতে হয়। তার কোনোটিই করেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই মামলার সাক্ষীরা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে তাও ঠিক মতো লিপিবদ্ধ করেননি। অনেকটা একপেশে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
বাদীর আইনজীবী আরও বলেন, এটা স্পষ্ট হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা–এ ধরনের আলামত রয়েছে। অথচ ঘটনার পরে মামলার এজাহার সেভাবে নেওয়া হয়নি। ঘটনা পরম্পরায় মামলা দায়েরের সময় বাদী এটা বুঝতে পারেননি।
আইনজীবী আবারো বলেন, মুনিয়ার লাশ ঝুলেছিল কিন্তু তাঁর পা বিছানার সঙ্গে লেগেছিল। আত্মহত্যা হলে মৃতদেহ এরকম থাকার কথা নয়।
মামলার এজাহারে এসব কথা লেখা হয়নি কেন? এ প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী বলেন, এজাহারকারী নুসরাত আইনজীবী নন। আইন সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা নেই। তাই এজাহার লেখার সময় পুলিশের সহযোগিতায় পুলিশের কথামতো এজাহার লেখা হয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, মামলা যেকোনোভাবে রজু হতে পারে। কিন্তু তদন্ত খুঁটিনাটি সব বিষয় বিবেচনা করে হতে হবে। সেভাবে তদন্ত হয়নি। এজাহার একটা প্রাথমিক ভিত্তি। এজাহারে সবকিছু থাকতে হবে আইনে এমনটি নেই। তদন্তে সবকিছু শেষ সুস্পষ্ট হতে হবে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার আরো বলেন, ধর্ষণের স্পষ্ট আলামত রয়েছে আমরা আদালতে শুনানির সময় বলবো।
এ সময় মামলার বাদী মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইনভেস্টিগেশন সঠিক হয়নি। পুলিশ তদন্তে আমাকে কোনো সহায়তা করেনি। সঠিক তথ্য তদন্ত প্রতিবেদনে নেই। এই কারণে আমি নারাজি দেব।’
গত ১৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম মোরশেদ আল মামুন ভূঞা বাদীর উপস্থিতিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য ২৯ জুলাই দিন ধার্য করেন।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার একমাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক আহমেদ আকবর সোবহানের ছেলে আনভীরের বিরুদ্ধে মুনিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর রাজধানীর গুলশান–২–এর ১২০ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর বাবা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান। তাঁদের বাড়ি কুমিল্লার উজির দিঘিরপাড়। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মুনিয়া।
পরদিন ২৭ এপ্রিল রাতে গুলশান থানায় মামলা হয়। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এতে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করা হয়। মামলায় বাদী হন ওই মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান।

রাজধানীর একটি ফ্ল্যাট থেকে কলেজ ছাত্রী মোসারত জাহান মুনিয়ার মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় করা মামলায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের সুস্পষ্ট অভিযোগ রয়েছে বলে দাবি করেছেন বাদীর আইনজীবীরা। আজ বৃহস্পতিবার বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের কাছে এই দাবি করেন।
আনভীরকে মুনিয়ার আত্মহত্যায় প্ররোচনা মামলায় অব্যাহতি দেওয়ার বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করতে আদালতে এসে এসব কথা বলেন বাদী নুসরাত জাহানের আইনজীবীরা। বাদীপক্ষে অ্যাডভোকেট মইনউদ্দিন ফারুক, মো. আসাদুজ্জামান প্রমুখ আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে আদালতের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় বাদী পক্ষ থেকে কোনো আবেদন করতে পারেননি আইনজীবীরা। আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে বলে আইনজীবীরা জানিয়েছেন।
আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন। আজ যদি আদালত শুনানি গ্রহণ করেন তাহলে আমরা দুটি আবেদন দাখিল করব। একটি আবেদন হবে নারাজি দেওয়ার জন্য সময়ের আবেদন, আরেকটি বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনার জন্য অনুমতি চেয়ে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন আরও বলেন, বাদী মনে করেন, পুলিশ এই মামলা তদন্তে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়নি।
তিনি বলেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গুলশান জোনের ডিসির সঙ্গে একাধিকবার বাদী যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু বাদীর বক্তব্য তাঁরা গ্রহণ করেননি। এমনকি চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিলের আগে বাদীর সঙ্গে চূড়ান্তভাবে তদন্ত কর্মকর্তার বসতে হয়। একই সঙ্গে বাদীকে ঘটনা অবহিত করতে হয়। তার কোনোটিই করেননি তদন্ত কর্মকর্তা। তদন্ত কর্মকর্তার কাছে এই মামলার সাক্ষীরা যে বক্তব্য উপস্থাপন করেছে তাও ঠিক মতো লিপিবদ্ধ করেননি। অনেকটা একপেশে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
বাদীর আইনজীবী আরও বলেন, এটা স্পষ্ট হত্যাকাণ্ড ও ধর্ষণের ঘটনা–এ ধরনের আলামত রয়েছে। অথচ ঘটনার পরে মামলার এজাহার সেভাবে নেওয়া হয়নি। ঘটনা পরম্পরায় মামলা দায়েরের সময় বাদী এটা বুঝতে পারেননি।
আইনজীবী আবারো বলেন, মুনিয়ার লাশ ঝুলেছিল কিন্তু তাঁর পা বিছানার সঙ্গে লেগেছিল। আত্মহত্যা হলে মৃতদেহ এরকম থাকার কথা নয়।
মামলার এজাহারে এসব কথা লেখা হয়নি কেন? এ প্রশ্নের উত্তরে আইনজীবী বলেন, এজাহারকারী নুসরাত আইনজীবী নন। আইন সম্পর্কে তাঁর ভালো ধারণা নেই। তাই এজাহার লেখার সময় পুলিশের সহযোগিতায় পুলিশের কথামতো এজাহার লেখা হয়েছে।
আইনজীবী আরও বলেন, মামলা যেকোনোভাবে রজু হতে পারে। কিন্তু তদন্ত খুঁটিনাটি সব বিষয় বিবেচনা করে হতে হবে। সেভাবে তদন্ত হয়নি। এজাহার একটা প্রাথমিক ভিত্তি। এজাহারে সবকিছু থাকতে হবে আইনে এমনটি নেই। তদন্তে সবকিছু শেষ সুস্পষ্ট হতে হবে।
ব্যারিস্টার সারোয়ার আরো বলেন, ধর্ষণের স্পষ্ট আলামত রয়েছে আমরা আদালতে শুনানির সময় বলবো।
এ সময় মামলার বাদী মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইনভেস্টিগেশন সঠিক হয়নি। পুলিশ তদন্তে আমাকে কোনো সহায়তা করেনি। সঠিক তথ্য তদন্ত প্রতিবেদনে নেই। এই কারণে আমি নারাজি দেব।’
গত ১৯ জুলাই রাজধানীর গুলশান থানায় দায়ের করা এই মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ঢাকার মহানগর হাকিম মোরশেদ আল মামুন ভূঞা বাদীর উপস্থিতিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা শুনানির জন্য ২৯ জুলাই দিন ধার্য করেন।
চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার একমাত্র আসামি বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের মালিক আহমেদ আকবর সোবহানের ছেলে আনভীরের বিরুদ্ধে মুনিয়াকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মেলেনি বলে তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে।
গত ২৬ এপ্রিল সন্ধ্যার পর রাজধানীর গুলশান–২–এর ১২০ নম্বর রোডের ১৯ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তাঁর বাবা প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান। তাঁদের বাড়ি কুমিল্লার উজির দিঘিরপাড়। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাটটি ভাড়া নেন মুনিয়া।
পরদিন ২৭ এপ্রিল রাতে গুলশান থানায় মামলা হয়। মামলায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এতে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করা হয়। মামলায় বাদী হন ওই মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
২ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন।
২৯ জুলাই ২০২১
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
প্রাইভেট কারটির মালিক শিমুল জানান, পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরদী থেকে রাতে গাড়ির জ্বালানি গ্যাস নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মনিপার্ক এলাকায় পৌঁছালে কয়েকজন ডাকাত গাড়িটি লক্ষ্য করে তাড়া করে। অস্ত্রের মুখে তারা গাড়িতে থাকা ৩২ হাজার ৮০০ টাকা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় চালক হিমেলকে মারধর করা হয়।
ডাকাতির ঘটনা প্রাইভেট কারে থাকা বাপ্পি নামের এক যাত্রী ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। শিমুল জানিয়েছেন, এই ঘটনায় ভেড়ামারা থানায় লিখিত অভিযোগ ও মামলা করা হবে।
ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুর রহমান বলেন, থানায় এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন।
২৯ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
২ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩১ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায় আগুনে গুদামসহ সাতটি দোকান পুড়ে গেছে। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার গৈড়লার টেক এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুনে দোকানগুলোর নগদ টাকা ও বিপুল পরিমাণ মালপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তবে কীভাবে আগুনের সূত্রপাত, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী আকিব জাবেদ বলেন, মনু বেকারিতে গ্যাস সংযোগ ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।
পটিয়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার রাজেশ বড়ুয়া জানান, খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তা না হলে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল।

আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন।
২৯ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
২ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
১ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড় আলমপুর ইউনিয়নের মক্তাগাড়ি গ্রাম থেকে ওমরপুরগামী কাঁচা রাস্তার পাশে ধানখেত থেকে এক অটোভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত ব্যক্তি হলেন উপজেলার চতরা ইউনিয়নের সোনাতলা গোবিন্দপাড়া গ্রামের মোয়াজ্জেম আলীর ছেলে নুরুল ইসলাম (৫৫)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে ধানখেতে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দিলে পীরগঞ্জ থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে পীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

আজ সকাল ১০টার দিকে বাদী নুসরাত জাহান তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজির হন। বাদীর আইনজীবী ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন বলেন, আদালতের নোটিশ পেয়ে বাদী হাজির হয়েছেন। তিনি তদন্ত কর্মকর্তা কর্তৃক দাখিলকৃত চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি দেবেন।
২৯ জুলাই ২০২১
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
২ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় প্রাইভেট কার থামিয়ে দেশীয় অস্ত্রধারী ডাকাতেরা নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের মনিপার্ক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে রয়েছে পারভেজ সওদাগরের দোকান, মনু বেকারি, সেলিম বেকারি, সেলিম সওদাগরের দোকান, সেলিম সওদাগরের গুদাম এবং একটি সেলুন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।
৩১ মিনিট আগে