টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের গাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে নৌকার সমর্থক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে টঙ্গীর পশ্চিম গোপালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জায়েদা খাতুনের সমর্থকদের এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ ঘটনায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনসহ অন্তত চারজন আহত হয়েছেন। জায়দা খাতুন পায়ে আঘাত পান। এ ঘটনায় আহত জায়েদা খাতুনের গাড়িতে চালক শুভ, ক্যামেরাম্যান সুলতানসহ দুই সমর্থককে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ সময় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীকে বহনকারী গাড়িসহ বেশ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। ঘটনার পর স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর প্রচারে অংশ নেওয়া শতাধিক নেতা-কর্মী টঙ্গী পূর্ব থানায় আশ্রয় নিয়েছেন।
জায়েদা খাতুনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী, তাঁর ছেলে ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতারা আমাদের ওপর হামলা করে আমার মাসহ (জায়েদা খাতুন) পাঁচজনকে মারধর করেছে। আমাদের গাড়িগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য থানায় এসেছি।’
এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মা বললে লিখিত অভিযোগ করব। রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন থানায় এসেছেন। তবে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ দেননি।’
অভিযোগের বিষয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর, মারধর করেনি।’
স্থানীয়রা বলেন, বৃহস্পতিবার বিকালে টঙ্গীর পশ্চিম গোপালপুর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারে গেলে ‘জয় বাংলা’ ও ‘নৌকার স্লোগান’ দিয়ে একদল লোক প্রথমে মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের ওপর হামলা চালায়। পরে হামলাকারীরা মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে বহনকারী গাড়ি ও অপর একটি গাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করে দ্রুত টঙ্গী পূর্ব থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী টেবিল ঘড়ি প্রতীক জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ভাঙচুর ও হামলা ঘটনায় রবিউল ইসলাম পাইলট ও খান মো. সুমন নামে দুজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন জায়েদা খাতুনের গাড়ি চালক শায়ের মাহমুদ শুভ বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
গাজীপুর সিটি করপোরেশন (গাসিক) নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুনের গাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে নৌকার সমর্থক ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে টঙ্গীর পশ্চিম গোপালপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জায়েদা খাতুনের সমর্থকদের এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ ঘটনায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনসহ অন্তত চারজন আহত হয়েছেন। জায়দা খাতুন পায়ে আঘাত পান। এ ঘটনায় আহত জায়েদা খাতুনের গাড়িতে চালক শুভ, ক্যামেরাম্যান সুলতানসহ দুই সমর্থককে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ সময় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থীকে বহনকারী গাড়িসহ বেশ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। ঘটনার পর স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন ও তাঁর প্রচারে অংশ নেওয়া শতাধিক নেতা-কর্মী টঙ্গী পূর্ব থানায় আশ্রয় নিয়েছেন।
জায়েদা খাতুনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী, তাঁর ছেলে ও সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘নৌকার সমর্থক ও আওয়ামী লীগের নেতারা আমাদের ওপর হামলা করে আমার মাসহ (জায়েদা খাতুন) পাঁচজনকে মারধর করেছে। আমাদের গাড়িগুলো ভাঙচুর করা হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য থানায় এসেছি।’
এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘মা বললে লিখিত অভিযোগ করব। রিটার্নিং কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম ও তাঁর মা স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন থানায় এসেছেন। তবে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ দেননি।’
অভিযোগের বিষয়ে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা গাড়ি ভাঙচুর, মারধর করেনি।’
স্থানীয়রা বলেন, বৃহস্পতিবার বিকালে টঙ্গীর পশ্চিম গোপালপুর এলাকায় নির্বাচনী প্রচারে গেলে ‘জয় বাংলা’ ও ‘নৌকার স্লোগান’ দিয়ে একদল লোক প্রথমে মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনের ওপর হামলা চালায়। পরে হামলাকারীরা মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে বহনকারী গাড়ি ও অপর একটি গাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। পরে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করে দ্রুত টঙ্গী পূর্ব থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী টেবিল ঘড়ি প্রতীক জায়েদা খাতুনের গাড়িতে ভাঙচুর ও হামলা ঘটনায় রবিউল ইসলাম পাইলট ও খান মো. সুমন নামে দুজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন জায়েদা খাতুনের গাড়ি চালক শায়ের মাহমুদ শুভ বাদী হয়ে টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে