নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জন্মনিবন্ধন নিয়ে জনগণ সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন সার্ভার একদিন ঠিক থাকে তো আরেক দিন ঠিক থাকে না। এই সার্ভার সার্বক্ষণিক যাতে ঠিক থাকে—এ জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগ ও রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয় বারবার লিখিত জানানো হয়েছে।’
আজ রোববার দুপুরে ডিএনসিসির নগর ভবনে ‘আগামীর অনুপ্রেরণা’ শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত আর্ট ক্যাম্পেইন উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনের সমস্যা নিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা সমস্যার সমাধান করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। এটা যদি দ্রুত ঠিক না করা হয়, তাহলে সামনে স্কুল-কলেজে ভর্তির সময় জনগণ আরও কঠিন, সীমাহীন দুর্ভোগে পড়বেন।’
জন্মনিবন্ধনের টোটাল দায়িত্ব রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের জানিয়ে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সিটি করপোরেশন শুধু তাদের সফটওয়্যার ব্যবহার করে। আমরা যখনই এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে যাই, তখনই দেখি সার্ভার বন্ধ। এ দোষ কিন্তু সিটি করপোরেশনের ওপর আসছে। আমি এমন কোনো দিন পাই না, যে দিন আমাকে কেউ জন্মনিবন্ধন নিয়ে অভিযোগ করে না। সবাই জানে এটা সিটি করপোরেশনের কাজ। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, এ দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের না। এই সমস্যা থেকে নাগরিকদের মুক্তি দিতে দ্রুত সময়ে জন্মনিবন্ধন সফটওয়্যারের ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে।’
সিটি করপোরেশনের তথ্য অনুসারে, আগে ডিএনসিসির পৃথক ১০টি অঞ্চল থেকে জন্মনিবন্ধন দেওয়া হতো। এ সেবা সহজ করতে এখন ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ড কার্যালয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড সচিবই কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে জন্মনিবন্ধন দিতে পারবেন। কিন্তু সার্ভারে সমস্যা থাকায় তাঁরা ঠিকমতো কাজটা করতে পারছেন না।
জন্মনিবন্ধন নিয়ে জনগণ সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের জন্ম ও মৃত্যুনিবন্ধন সার্ভার একদিন ঠিক থাকে তো আরেক দিন ঠিক থাকে না। এই সার্ভার সার্বক্ষণিক যাতে ঠিক থাকে—এ জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগ ও রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয় বারবার লিখিত জানানো হয়েছে।’
আজ রোববার দুপুরে ডিএনসিসির নগর ভবনে ‘আগামীর অনুপ্রেরণা’ শিরোনামে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত আর্ট ক্যাম্পেইন উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব বলেন।
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘জন্মনিবন্ধনের সমস্যা নিয়ে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী, রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলেছি। তাঁরা সমস্যার সমাধান করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। এটা যদি দ্রুত ঠিক না করা হয়, তাহলে সামনে স্কুল-কলেজে ভর্তির সময় জনগণ আরও কঠিন, সীমাহীন দুর্ভোগে পড়বেন।’
জন্মনিবন্ধনের টোটাল দায়িত্ব রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের জানিয়ে আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘সিটি করপোরেশন শুধু তাদের সফটওয়্যার ব্যবহার করে। আমরা যখনই এই সফটওয়্যার ব্যবহার করতে যাই, তখনই দেখি সার্ভার বন্ধ। এ দোষ কিন্তু সিটি করপোরেশনের ওপর আসছে। আমি এমন কোনো দিন পাই না, যে দিন আমাকে কেউ জন্মনিবন্ধন নিয়ে অভিযোগ করে না। সবাই জানে এটা সিটি করপোরেশনের কাজ। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, এ দায়িত্ব সিটি করপোরেশনের না। এই সমস্যা থেকে নাগরিকদের মুক্তি দিতে দ্রুত সময়ে জন্মনিবন্ধন সফটওয়্যারের ক্যাপাসিটি বাড়াতে হবে।’
সিটি করপোরেশনের তথ্য অনুসারে, আগে ডিএনসিসির পৃথক ১০টি অঞ্চল থেকে জন্মনিবন্ধন দেওয়া হতো। এ সেবা সহজ করতে এখন ডিএনসিসির ৫৪টি ওয়ার্ড কার্যালয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ওয়ার্ড সচিবই কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে জন্মনিবন্ধন দিতে পারবেন। কিন্তু সার্ভারে সমস্যা থাকায় তাঁরা ঠিকমতো কাজটা করতে পারছেন না।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে