ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাইয়ে নির্মমভাবে আগুনে পুড়িয়ে গৃহবধূ সামিনা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আ. রহিম (৬৪) এবং রোকেয়াকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানিয়েছেন র্যাব-৪ কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান। গতকাল সোমবার রাতে চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ থানার নারায়নপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গৃহবধূ সামিনা হত্যার ১৭ বছর পর দ্বিতীয়বারের মত গ্রেপ্তার হলেন তাঁরা। গ্রেপ্তার আসামি আঃ রহিম এবং তার স্ত্রী রোকেয়া মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানাধীন উত্তর কাওনাড়া এলাকার বাসিন্দা। রহিম পেশায় তালার নকল চাবি তৈরি কারক। রোকেয়া একজন গার্মেন্টসকর্মী।
র্যাব-৪ জানায়, গত ২০০৩ সালে সাভারের কাউন্দিয়া এলাকার বাসিন্দা সামিনার (১৮) সঙ্গে গ্রেপ্তার রোকেয়ার ছোট ভাই জাফরের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের ১০ হাজার টাকা আদায়ের জন্য জাফর, রোকেয়া, রোকেয়ার স্বামী আঃ রহিম এবং মামলার অন্য আসামিরাসহ একবার ভুক্তভোগীর মুখে সিগারেটের আগুন দিয়ে ছ্যাঁকা দেওয়াসহ বিভিন্ন সময়ে শারীরিকভাবে নির্যাতন ও মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। ২০০৫ সালের ৭ জুন পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সামিনাকে ফুসলিয়ে রোকেয়া ও আঃ রহিমের ঢাকা জেলার ধামরাইয়ের সৈয়দপুরে তাদের ভাড়া বাড়িতে স্বামী জাফরসহ দাওয়াত করে নিয়ে আসে। সেখানে জাফর স্ত্রী সামিনার ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে এবং একপর্যায়ে অন্য ঘরে থাকা দাহ্য জাতীয় পদার্থ সামিনার শরীরে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাইর থেকে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। পরে ভুক্তভোগীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নয়ারহাট গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি করে এবং সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ জুন ভুক্তভোগী সামিনা মারা যান। মৃত্যুর আগে ভুক্তভোগী আসামিদের নাম উল্লেখ করে জবানবন্দি দিয়ে যান।
র্যাব আরও জানায়, ভুক্তভোগী মারা যাওয়ার আগের দিন ৯ জুন তার মা মোছা. নাজমা বেগম বাদী হয়ে স্বামী জাফরকে মূল আসামি ও তার বড় ভাই জাহাঙ্গীর, সালেক, মামা ফেলানিয়া, বড় বোন রোকেয়া, রোকেয়ার স্বামী আঃ রহিমসহ মোট ৬ জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় একটি মামলা করেন। পরে ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মো. রফিকুল ইসলাম তদন্ত শেষে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এজাহারভুক্ত সব আসামিকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
পরে ২০১৮ সালের ৫ জুলাই মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমাণাদি গ্রহণ শেষে আসামিদের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নম্বর-৯, ঢাকার বিজ্ঞ বিচারক মামলার রায় ঘোষণা করেন। ভুক্তভোগীর স্বামী জাফরসহ ৬ আসামিকেই মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন। এ মামলার রায়ের সময় শুধুমাত্র ভুক্তভোগীর স্বামী জাফর আদালতে হাজির ছিলেন বাকি আসামিরা পলাতক ছিলেন।
এদিকে ঘটনার পরই শুধুমাত্র জাফরের বড়ভাই জাহাঙ্গীর ব্যতীত এই মামলার সকল আসামি গ্রেপ্তার হয়। মামলার মূল অভিযুক্ত আসামি জাফর গ্রেপ্তারের থেকেই জেল হাজতে রয়েছেন। তার বড় ভাই সালেক ও মামা ফেলানিয়া মামলা চলাকালীন গ্রেপ্তার হয়ে ১ বছর কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়ে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামি আব্দুর রহিম ১১ মাস ও রোকেয়া ১৭ মাস কারাভোগের পর ২০০৬ সালের শেষের দিকে জামিনে মুক্তি পেয়ে তারাও আত্মগোপনে ছিলেন। মামলার রায়ের প্রায় চার বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রোকেয়া এবং আঃ রহিম র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেন। বর্তমানে এই মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরও ৩ আসামি পলাতক রয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামি আঃ রহিম রায়ের পর থেকে ঢাকা জেলার বিভিন্ন এলাকায় পেশা পরিবর্তন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। কখনো তিনি তালা-চাবি তৈরি, কখনো বাবুর্চির হেলপার আবার কখনো শরবত বিক্রি এমনকি বিভিন্ন মাজারের কর্মী হিসেবে আত্মগোপনে থেকে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কিছুদিন পর পরই বাসস্থান পরিবর্তন করতেন। গ্রেপ্তার হওয়ার আগ পর্যন্ত আসামি কোনো দিন তার নিজ বাড়িতে ফিরে যায়নি।
গ্রেপ্তার অপর আসামি রোকেয়া মূলত একজন গার্মেন্টস কর্মী। ঘটনার পর থেকে তিনি আত্মগোপনে থাকার জন্য এক গার্মেন্টসে বেশি দিন চাকরি করতেন না বরং ২০১৭ সালে তার নিজের আইডি কার্ডে বয়স কমিয়ে, জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে নিজেকে অবিবাহিত দেখিয়ে, বাবার নাম পরিবর্তন করে নতুন আইডি কার্ড তৈরি করেন। গৃহকর্মী হিসেবে কৌশলে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়ে ৫ বছর যাবৎ দেশের বাইরে ছিলেন। গত জুন মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশে ফেরত আসেন তিনি এবং গত ২ মাস যাবৎ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আঃ রহিম এবং রোকেয়া দুজনই তাদের মেয়ে পিংকির শ্বশুর বাড়ির পাশে চাঁদপুরের নারায়নপুর গ্রামে একটি ভাড়া বাড়িতে অবস্থান নেন। এ সময়ে র্যাব-৪ তাদের সন্ধান পেয়ে গ্রেপ্তার করে। আসামিদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব।
ঢাকার ধামরাইয়ে নির্মমভাবে আগুনে পুড়িয়ে গৃহবধূ সামিনা হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আ. রহিম (৬৪) এবং রোকেয়াকে (৫০) গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি জানিয়েছেন র্যাব-৪ কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রাকিব মাহমুদ খান। গতকাল সোমবার রাতে চাঁদপুর জেলার মতলব দক্ষিণ থানার নারায়নপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে র্যাব।
গৃহবধূ সামিনা হত্যার ১৭ বছর পর দ্বিতীয়বারের মত গ্রেপ্তার হলেন তাঁরা। গ্রেপ্তার আসামি আঃ রহিম এবং তার স্ত্রী রোকেয়া মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া থানাধীন উত্তর কাওনাড়া এলাকার বাসিন্দা। রহিম পেশায় তালার নকল চাবি তৈরি কারক। রোকেয়া একজন গার্মেন্টসকর্মী।
র্যাব-৪ জানায়, গত ২০০৩ সালে সাভারের কাউন্দিয়া এলাকার বাসিন্দা সামিনার (১৮) সঙ্গে গ্রেপ্তার রোকেয়ার ছোট ভাই জাফরের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের ১০ হাজার টাকা আদায়ের জন্য জাফর, রোকেয়া, রোকেয়ার স্বামী আঃ রহিম এবং মামলার অন্য আসামিরাসহ একবার ভুক্তভোগীর মুখে সিগারেটের আগুন দিয়ে ছ্যাঁকা দেওয়াসহ বিভিন্ন সময়ে শারীরিকভাবে নির্যাতন ও মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। ২০০৫ সালের ৭ জুন পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সামিনাকে ফুসলিয়ে রোকেয়া ও আঃ রহিমের ঢাকা জেলার ধামরাইয়ের সৈয়দপুরে তাদের ভাড়া বাড়িতে স্বামী জাফরসহ দাওয়াত করে নিয়ে আসে। সেখানে জাফর স্ত্রী সামিনার ওপর শারীরিক নির্যাতন শুরু করে এবং একপর্যায়ে অন্য ঘরে থাকা দাহ্য জাতীয় পদার্থ সামিনার শরীরে ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাইর থেকে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়। পরে ভুক্তভোগীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে নয়ারহাট গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি করে এবং সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ জুন ভুক্তভোগী সামিনা মারা যান। মৃত্যুর আগে ভুক্তভোগী আসামিদের নাম উল্লেখ করে জবানবন্দি দিয়ে যান।
র্যাব আরও জানায়, ভুক্তভোগী মারা যাওয়ার আগের দিন ৯ জুন তার মা মোছা. নাজমা বেগম বাদী হয়ে স্বামী জাফরকে মূল আসামি ও তার বড় ভাই জাহাঙ্গীর, সালেক, মামা ফেলানিয়া, বড় বোন রোকেয়া, রোকেয়ার স্বামী আঃ রহিমসহ মোট ৬ জনকে আসামি করে ধামরাই থানায় একটি মামলা করেন। পরে ৩১ আগস্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই মো. রফিকুল ইসলাম তদন্ত শেষে সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এজাহারভুক্ত সব আসামিকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
পরে ২০১৮ সালের ৫ জুলাই মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমাণাদি গ্রহণ শেষে আসামিদের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল নম্বর-৯, ঢাকার বিজ্ঞ বিচারক মামলার রায় ঘোষণা করেন। ভুক্তভোগীর স্বামী জাফরসহ ৬ আসামিকেই মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন। এ মামলার রায়ের সময় শুধুমাত্র ভুক্তভোগীর স্বামী জাফর আদালতে হাজির ছিলেন বাকি আসামিরা পলাতক ছিলেন।
এদিকে ঘটনার পরই শুধুমাত্র জাফরের বড়ভাই জাহাঙ্গীর ব্যতীত এই মামলার সকল আসামি গ্রেপ্তার হয়। মামলার মূল অভিযুক্ত আসামি জাফর গ্রেপ্তারের থেকেই জেল হাজতে রয়েছেন। তার বড় ভাই সালেক ও মামা ফেলানিয়া মামলা চলাকালীন গ্রেপ্তার হয়ে ১ বছর কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়ে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। গ্রেপ্তার আসামি আব্দুর রহিম ১১ মাস ও রোকেয়া ১৭ মাস কারাভোগের পর ২০০৬ সালের শেষের দিকে জামিনে মুক্তি পেয়ে তারাও আত্মগোপনে ছিলেন। মামলার রায়ের প্রায় চার বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রোকেয়া এবং আঃ রহিম র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেন। বর্তমানে এই মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরও ৩ আসামি পলাতক রয়েছে।
গ্রেপ্তার আসামি আঃ রহিম রায়ের পর থেকে ঢাকা জেলার বিভিন্ন এলাকায় পেশা পরিবর্তন করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন। কখনো তিনি তালা-চাবি তৈরি, কখনো বাবুর্চির হেলপার আবার কখনো শরবত বিক্রি এমনকি বিভিন্ন মাজারের কর্মী হিসেবে আত্মগোপনে থেকে জীবিকা নির্বাহ করতেন। কিছুদিন পর পরই বাসস্থান পরিবর্তন করতেন। গ্রেপ্তার হওয়ার আগ পর্যন্ত আসামি কোনো দিন তার নিজ বাড়িতে ফিরে যায়নি।
গ্রেপ্তার অপর আসামি রোকেয়া মূলত একজন গার্মেন্টস কর্মী। ঘটনার পর থেকে তিনি আত্মগোপনে থাকার জন্য এক গার্মেন্টসে বেশি দিন চাকরি করতেন না বরং ২০১৭ সালে তার নিজের আইডি কার্ডে বয়স কমিয়ে, জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে নিজেকে অবিবাহিত দেখিয়ে, বাবার নাম পরিবর্তন করে নতুন আইডি কার্ড তৈরি করেন। গৃহকর্মী হিসেবে কৌশলে সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়ে ৫ বছর যাবৎ দেশের বাইরে ছিলেন। গত জুন মাসের প্রথম দিকে বাংলাদেশে ফেরত আসেন তিনি এবং গত ২ মাস যাবৎ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আঃ রহিম এবং রোকেয়া দুজনই তাদের মেয়ে পিংকির শ্বশুর বাড়ির পাশে চাঁদপুরের নারায়নপুর গ্রামে একটি ভাড়া বাড়িতে অবস্থান নেন। এ সময়ে র্যাব-৪ তাদের সন্ধান পেয়ে গ্রেপ্তার করে। আসামিদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন র্যাব।
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে এক নারীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় এই তথ্য জানায়। এ ছাড়া সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের ডেঙ্গু এবং ২০ জনের চিকুনগুনিয়া শনাক্ত হয়েছে।
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় টানা বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে ৫০০ বিঘার অধিক ফসলি জমি। তার মধ্যে অনেক জমিতে ছিল আমন ধান। এ ছাড়া বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও কাঁচা-পাকা রাস্তায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। অবৈধভাবে অপরিকল্পিত পুকুর খননের ফলে খালের মুখ বন্ধ হয়ে পড়ায় এমন জলাবদ্ধতার সৃষ্ট হয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেখুঁড়িয়ে চলছে দেশের অন্যতম তাপবিদ্যুৎকেন্দ্র বড়পুকুরিয়া। চালুর পর থেকে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কখনোই এ বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে পূর্ণ লক্ষ্যমাত্রার বিদ্যুৎ পাওয়া যায়নি। তিনটি ইউনিটের মধ্যে কখনো একটি, কখনোবা দুটি থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে। বর্তমানে নষ্ট হয়ে পড়ে রয়েছে দুটি ইউনিট।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনায় গত শুক্রবার রাত থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় তিনজন খুন এবং একজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় লোকজনের ভাষ্য, হত্যাকারীরা চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। এসব হত্যাকাণ্ডকে টার্গেট কিলিং বলছে পুলিশ। তারা বলছে, এসব পুলিশের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়।
৩ ঘণ্টা আগে