কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ শহরের স্টেশন রোডে আওয়ামী লীগের কার্যালয় গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এ ছাড়া শহরের খরমপট্টি এলাকায় সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গতকাল বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়টিতে আগুন ধরিয়ে দেয় ছাত্র-জনতা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেখ হাসিনা ভারত থেকে ভাষণ দেবেন—এমন খবর শুনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা হাতুড়ি-শাবল নিয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন। ভাষণ শুরুর খবরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনের দেয়াল ভাঙচুর শুরু করে তারা। পরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ভবনটির ভাঙা ও ঝুলে থাকা দেয়ালের অংশে রাতেই ‘পাবলিক টয়লেট’ লিখে দেওয়া হয়।
এরপর খড়মপট্টি এলাকায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের দেয়ালে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে ভেকু নিয়ে এসে কার্যালয় ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিক্ষুব্ধ জনতা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দুই দফা হামলা-ভাঙচুর করে আগুন দিয়েছিল।
এদিকে গতকাল রাত থেকে আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার ভৈরব, বাজিতপুর ও পাকুন্দিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গত রাতে ভৈরব আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং উপজেলা পরিষদে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভেঙে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
বাজিতপুর বাজারে ভাঙচুর করা হচ্ছে সাবেক ৪ রাষ্ট্রপতির মুর্যাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাজিতপুর বাজারে ভাঙচুর করা হচ্ছে সাবেক ৪ রাষ্ট্রপতির মুর্যাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকালে পাকুন্দিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে থাকা শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙা হয়। শত শত মানুষ এসব ম্যুরাল ভাঙচুরে অংশ নেন। দুপুরের দিকে সদরের বিন্নাটি মোড়ে স্থাপন করা ভাস্কর্যটি এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।
অন্যদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. জিল্লুর রহমান ও মো. আবদুল হামিদের পাশাপাশি শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত একটি ম্যুরাল নির্মাণ করা হয় বাজিতপুর বাজারে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ম্যুরালটিতে ভাঙচুর চালানো হয়।
আজ দুপুরে কয়েক শ মানুষ ম্যুরালের সামনে অবস্থান নেন। পরে জনতা শেখ মুজিবের ছবিটিতে আঘাতের চেষ্টা করে। বিক্ষুব্ধ জনতা বেলা ২টা পর্যন্ত ম্যুরালের সামনে অবস্থান করে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জের অন্যতম সংগঠক আশরাফ আলী সোহান জানান, শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গিয়ে বাংলাদেশে আবার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পাঁয়তারা করছেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ করছে। হাসিনা ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় কিশোরগঞ্জের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা জেলা আওয়ামী কার্যালয়ে ‘পাবলিক টয়লেট’ লিখে দিয়েছে এবং শেখ মুজিবের ম্যুরালও ভাঙচুর করেছে। সর্বশেষ ভেকু দিয়ে ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
কিশোরগঞ্জ শহরের স্টেশন রোডে আওয়ামী লীগের কার্যালয় গুঁড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। এ ছাড়া শহরের খরমপট্টি এলাকায় সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ করেন তাঁরা। আজ বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে।
এর আগে গতকাল বুধবার রাতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়টিতে আগুন ধরিয়ে দেয় ছাত্র-জনতা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শেখ হাসিনা ভারত থেকে ভাষণ দেবেন—এমন খবর শুনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা হাতুড়ি-শাবল নিয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে জড়ো হন। ভাষণ শুরুর খবরে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের পরিত্যক্ত ভবনের দেয়াল ভাঙচুর শুরু করে তারা। পরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ভবনটির ভাঙা ও ঝুলে থাকা দেয়ালের অংশে রাতেই ‘পাবলিক টয়লেট’ লিখে দেওয়া হয়।
এরপর খড়মপট্টি এলাকায় জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের দেয়ালে থাকা শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পরে আজ (বৃহস্পতিবার) রাতে ভেকু নিয়ে এসে কার্যালয় ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বিক্ষুব্ধ জনতা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দুই দফা হামলা-ভাঙচুর করে আগুন দিয়েছিল।
এদিকে গতকাল রাত থেকে আজ (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা পর্যন্ত জেলার ভৈরব, বাজিতপুর ও পাকুন্দিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের কার্যালয় ও শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গত রাতে ভৈরব আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর এবং উপজেলা পরিষদে শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভেঙে দেয় বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা।
বাজিতপুর বাজারে ভাঙচুর করা হচ্ছে সাবেক ৪ রাষ্ট্রপতির মুর্যাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
বাজিতপুর বাজারে ভাঙচুর করা হচ্ছে সাবেক ৪ রাষ্ট্রপতির মুর্যাল। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সকালে পাকুন্দিয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণে থাকা শেখ মুজিবের ম্যুরাল ভাঙা হয়। শত শত মানুষ এসব ম্যুরাল ভাঙচুরে অংশ নেন। দুপুরের দিকে সদরের বিন্নাটি মোড়ে স্থাপন করা ভাস্কর্যটি এক্সকাভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় বিক্ষুব্ধ জনতা।
অন্যদিকে সাবেক রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মো. জিল্লুর রহমান ও মো. আবদুল হামিদের পাশাপাশি শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত একটি ম্যুরাল নির্মাণ করা হয় বাজিতপুর বাজারে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ম্যুরালটিতে ভাঙচুর চালানো হয়।
আজ দুপুরে কয়েক শ মানুষ ম্যুরালের সামনে অবস্থান নেন। পরে জনতা শেখ মুজিবের ছবিটিতে আঘাতের চেষ্টা করে। বিক্ষুব্ধ জনতা বেলা ২টা পর্যন্ত ম্যুরালের সামনে অবস্থান করে।
এ বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিশোরগঞ্জের অন্যতম সংগঠক আশরাফ আলী সোহান জানান, শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গিয়ে বাংলাদেশে আবার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পাঁয়তারা করছেন। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ বিভিন্ন স্থানে লিফলেট বিতরণ করছে। হাসিনা ভারত থেকে বক্তব্য দেওয়ার প্রতিবাদে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় কিশোরগঞ্জের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা জেলা আওয়ামী কার্যালয়ে ‘পাবলিক টয়লেট’ লিখে দিয়েছে এবং শেখ মুজিবের ম্যুরালও ভাঙচুর করেছে। সর্বশেষ ভেকু দিয়ে ভবনটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে