ঢাবি প্রতিনিধি

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত এক জরিপে এমন উঠে এসেছে।
‘পালস সার্ভে ২০২৪: জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক এ সমীক্ষায় রাজনীতি ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন দিকে বাংলাদেশি নাগরিকদের উপলব্ধি জানতে চাওয়া হয়। এ জন্য টেলিফোন-সমীক্ষার মাধ্যমে দেশের সব জেলার মোট ২ হাজার ৩৬৩ জন নারী-পুরুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরা হয়।
‘অভ্যুত্থানের ৪০ দিন: মানুষ কী ভাবছে?’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জরিপের ফলাফল সবার সামনে তুলে ধরেন বিআইজিডির জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো মির্জা এম হাসান। সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ঢাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ভূঁইয়া মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ও মামুন আব্দুল্লাহি; কর্মসূচি বাস্তবায়ন শাখার সদস্য রওনক জাহান, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন প্রমুখ। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জরিপের ফলাফল দেখাচ্ছে, দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যাত্রা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই ইতিবাচক। আমরা পূর্ববর্তী ইতিহাসে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে, ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এ ধরনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখেছি। অন্যদিকে আমরা কিন্তু হতাশাও দেখেছি। নাগরিকেরা সংস্কার চায়, কিছু প্রকৃত সংস্কার তখনই সম্ভব, যখন আমরা আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করব।’
ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে এবং ১২ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ভুল পথে রয়েছে। মাত্র ৪৩ শতাংশ লোক বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী ছিলেন এবং ৪১ শতাংশ হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। অনুরূপভাবে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের গতিপথ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করায় ৬০ শতাংশ মানুষ বলেছেন, দেশ সঠিক পথে যাচ্ছে এবং ২৭ শতাংশ বলেছেন, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। বিপরীতে, জানুয়ারি’ ২৪-এর সমীক্ষায় মাত্র ৩২ শতাংশ আশাবাদী ছিলেন এবং ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে অর্থনীতির গতিপথ সম্পর্কে হতাশ ছিলেন।
জরিপে মূল রাজনৈতিক ইস্যুতে উত্তরদাতাদের চিন্তাভাবনা বোঝার জন্য, প্রথমে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁরা কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক দফা দাবিতে রূপান্তরিত হওয়াকে সমর্থন করেছেন কি না। উত্তরে বিপুলসংখ্যক মানুষ (৮৩ শতাংশ) বলেছেন, তাঁরা আন্দোলনের রূপান্তরকে সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে ১০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা সমর্থন করেননি। অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য মেয়াদ সম্পর্কে ব্যাপক ভিন্নমত লক্ষ্য করা গেছে। ৩৮ শতাংশ জানিয়েছেন, এই সরকারকে তিন বছর বা তার বেশি বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে। ২৪ শতাংশ মনে করেন সরকারের মেয়াদ ৬ মাস বা তার কম হওয়া উচিত। অন্যদিকে বেশির ভাগ উত্তরদাতা (৮১ শতাংশ) মনে করেন, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে যত দিন লাগে, সরকারের তত দিন ক্ষমতায় থাকা উচিত।

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত এক জরিপে এমন উঠে এসেছে।
‘পালস সার্ভে ২০২৪: জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক এ সমীক্ষায় রাজনীতি ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন দিকে বাংলাদেশি নাগরিকদের উপলব্ধি জানতে চাওয়া হয়। এ জন্য টেলিফোন-সমীক্ষার মাধ্যমে দেশের সব জেলার মোট ২ হাজার ৩৬৩ জন নারী-পুরুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরা হয়।
‘অভ্যুত্থানের ৪০ দিন: মানুষ কী ভাবছে?’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জরিপের ফলাফল সবার সামনে তুলে ধরেন বিআইজিডির জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো মির্জা এম হাসান। সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ঢাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ভূঁইয়া মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ও মামুন আব্দুল্লাহি; কর্মসূচি বাস্তবায়ন শাখার সদস্য রওনক জাহান, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন প্রমুখ। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জরিপের ফলাফল দেখাচ্ছে, দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যাত্রা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই ইতিবাচক। আমরা পূর্ববর্তী ইতিহাসে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে, ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এ ধরনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখেছি। অন্যদিকে আমরা কিন্তু হতাশাও দেখেছি। নাগরিকেরা সংস্কার চায়, কিছু প্রকৃত সংস্কার তখনই সম্ভব, যখন আমরা আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করব।’
ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে এবং ১২ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ভুল পথে রয়েছে। মাত্র ৪৩ শতাংশ লোক বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী ছিলেন এবং ৪১ শতাংশ হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। অনুরূপভাবে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের গতিপথ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করায় ৬০ শতাংশ মানুষ বলেছেন, দেশ সঠিক পথে যাচ্ছে এবং ২৭ শতাংশ বলেছেন, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। বিপরীতে, জানুয়ারি’ ২৪-এর সমীক্ষায় মাত্র ৩২ শতাংশ আশাবাদী ছিলেন এবং ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে অর্থনীতির গতিপথ সম্পর্কে হতাশ ছিলেন।
জরিপে মূল রাজনৈতিক ইস্যুতে উত্তরদাতাদের চিন্তাভাবনা বোঝার জন্য, প্রথমে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁরা কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক দফা দাবিতে রূপান্তরিত হওয়াকে সমর্থন করেছেন কি না। উত্তরে বিপুলসংখ্যক মানুষ (৮৩ শতাংশ) বলেছেন, তাঁরা আন্দোলনের রূপান্তরকে সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে ১০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা সমর্থন করেননি। অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য মেয়াদ সম্পর্কে ব্যাপক ভিন্নমত লক্ষ্য করা গেছে। ৩৮ শতাংশ জানিয়েছেন, এই সরকারকে তিন বছর বা তার বেশি বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে। ২৪ শতাংশ মনে করেন সরকারের মেয়াদ ৬ মাস বা তার কম হওয়া উচিত। অন্যদিকে বেশির ভাগ উত্তরদাতা (৮১ শতাংশ) মনে করেন, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে যত দিন লাগে, সরকারের তত দিন ক্ষমতায় থাকা উচিত।
ঢাবি প্রতিনিধি

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত এক জরিপে এমন উঠে এসেছে।
‘পালস সার্ভে ২০২৪: জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক এ সমীক্ষায় রাজনীতি ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন দিকে বাংলাদেশি নাগরিকদের উপলব্ধি জানতে চাওয়া হয়। এ জন্য টেলিফোন-সমীক্ষার মাধ্যমে দেশের সব জেলার মোট ২ হাজার ৩৬৩ জন নারী-পুরুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরা হয়।
‘অভ্যুত্থানের ৪০ দিন: মানুষ কী ভাবছে?’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জরিপের ফলাফল সবার সামনে তুলে ধরেন বিআইজিডির জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো মির্জা এম হাসান। সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ঢাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ভূঁইয়া মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ও মামুন আব্দুল্লাহি; কর্মসূচি বাস্তবায়ন শাখার সদস্য রওনক জাহান, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন প্রমুখ। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জরিপের ফলাফল দেখাচ্ছে, দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যাত্রা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই ইতিবাচক। আমরা পূর্ববর্তী ইতিহাসে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে, ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এ ধরনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখেছি। অন্যদিকে আমরা কিন্তু হতাশাও দেখেছি। নাগরিকেরা সংস্কার চায়, কিছু প্রকৃত সংস্কার তখনই সম্ভব, যখন আমরা আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করব।’
ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে এবং ১২ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ভুল পথে রয়েছে। মাত্র ৪৩ শতাংশ লোক বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী ছিলেন এবং ৪১ শতাংশ হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। অনুরূপভাবে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের গতিপথ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করায় ৬০ শতাংশ মানুষ বলেছেন, দেশ সঠিক পথে যাচ্ছে এবং ২৭ শতাংশ বলেছেন, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। বিপরীতে, জানুয়ারি’ ২৪-এর সমীক্ষায় মাত্র ৩২ শতাংশ আশাবাদী ছিলেন এবং ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে অর্থনীতির গতিপথ সম্পর্কে হতাশ ছিলেন।
জরিপে মূল রাজনৈতিক ইস্যুতে উত্তরদাতাদের চিন্তাভাবনা বোঝার জন্য, প্রথমে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁরা কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক দফা দাবিতে রূপান্তরিত হওয়াকে সমর্থন করেছেন কি না। উত্তরে বিপুলসংখ্যক মানুষ (৮৩ শতাংশ) বলেছেন, তাঁরা আন্দোলনের রূপান্তরকে সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে ১০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা সমর্থন করেননি। অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য মেয়াদ সম্পর্কে ব্যাপক ভিন্নমত লক্ষ্য করা গেছে। ৩৮ শতাংশ জানিয়েছেন, এই সরকারকে তিন বছর বা তার বেশি বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে। ২৪ শতাংশ মনে করেন সরকারের মেয়াদ ৬ মাস বা তার কম হওয়া উচিত। অন্যদিকে বেশির ভাগ উত্তরদাতা (৮১ শতাংশ) মনে করেন, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে যত দিন লাগে, সরকারের তত দিন ক্ষমতায় থাকা উচিত।

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) পরিচালিত এক জরিপে এমন উঠে এসেছে।
‘পালস সার্ভে ২০২৪: জনগণের মতামত, অভিজ্ঞতা ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক এ সমীক্ষায় রাজনীতি ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন দিকে বাংলাদেশি নাগরিকদের উপলব্ধি জানতে চাওয়া হয়। এ জন্য টেলিফোন-সমীক্ষার মাধ্যমে দেশের সব জেলার মোট ২ হাজার ৩৬৩ জন নারী-পুরুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মুজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে এ সমীক্ষার ফলাফল তুলে ধরা হয়।
‘অভ্যুত্থানের ৪০ দিন: মানুষ কী ভাবছে?’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় জরিপের ফলাফল সবার সামনে তুলে ধরেন বিআইজিডির জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো মির্জা এম হাসান। সভায় উপস্থিত ছিলেন সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ঢাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা, উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আসিফ মোহাম্মদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিয়াজোঁ কমিটির সদস্য ভূঁইয়া মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ও মামুন আব্দুল্লাহি; কর্মসূচি বাস্তবায়ন শাখার সদস্য রওনক জাহান, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন প্রমুখ। ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘জরিপের ফলাফল দেখাচ্ছে, দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক যাত্রা সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষই ইতিবাচক। আমরা পূর্ববর্তী ইতিহাসে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে, ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে এ ধরনের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখেছি। অন্যদিকে আমরা কিন্তু হতাশাও দেখেছি। নাগরিকেরা সংস্কার চায়, কিছু প্রকৃত সংস্কার তখনই সম্ভব, যখন আমরা আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করব।’
ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে এবং ১২ শতাংশ বিশ্বাস করেন, বাংলাদেশ ভুল পথে রয়েছে। মাত্র ৪৩ শতাংশ লোক বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আশাবাদী ছিলেন এবং ৪১ শতাংশ হতাশা প্রকাশ করেছিলেন। অনুরূপভাবে, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের গতিপথ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করায় ৬০ শতাংশ মানুষ বলেছেন, দেশ সঠিক পথে যাচ্ছে এবং ২৭ শতাংশ বলেছেন, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। বিপরীতে, জানুয়ারি’ ২৪-এর সমীক্ষায় মাত্র ৩২ শতাংশ আশাবাদী ছিলেন এবং ৬২ শতাংশ বাংলাদেশে অর্থনীতির গতিপথ সম্পর্কে হতাশ ছিলেন।
জরিপে মূল রাজনৈতিক ইস্যুতে উত্তরদাতাদের চিন্তাভাবনা বোঝার জন্য, প্রথমে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, তাঁরা কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক দফা দাবিতে রূপান্তরিত হওয়াকে সমর্থন করেছেন কি না। উত্তরে বিপুলসংখ্যক মানুষ (৮৩ শতাংশ) বলেছেন, তাঁরা আন্দোলনের রূপান্তরকে সমর্থন করেছেন। অন্যদিকে ১০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা সমর্থন করেননি। অন্তর্বর্তী সরকারের সম্ভাব্য মেয়াদ সম্পর্কে ব্যাপক ভিন্নমত লক্ষ্য করা গেছে। ৩৮ শতাংশ জানিয়েছেন, এই সরকারকে তিন বছর বা তার বেশি বছর ক্ষমতায় থাকতে হবে। ২৪ শতাংশ মনে করেন সরকারের মেয়াদ ৬ মাস বা তার কম হওয়া উচিত। অন্যদিকে বেশির ভাগ উত্তরদাতা (৮১ শতাংশ) মনে করেন, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে যত দিন লাগে, সরকারের তত দিন ক্ষমতায় থাকা উচিত।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি।
১৩ মিনিট আগে
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩৬ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
৪১ মিনিট আগে
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আর কালক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ঠাকুরগাঁও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঠাকুরগাঁও জেলা ইউনিট কমান্ডের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর করিম সভায় সভাপতিত্ব করেন।
বিএনপি মহাসচিব জানান, তার দল অন্তর্বর্তী সরকারকে সম্মান করে ও শ্রদ্ধা করে এবং আশা করে যে, তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) অতি দ্রুত আর কোনো কাল বিলম্ব না করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ব্যবস্থা করবেন। দেশে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করবেন।
তিনি বলেন, ’একটা কথা মনে রাখতে হবে দেশটা আমাদের, এই মাটি আমাদের। এই মানুষগুলো আমাদের।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকে পরিকল্পিতভাবে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। যারা একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর ছিল, সেই চক্রই এখন ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করে দেশটাকে ’গ্রাস করার চেষ্টা’ করছে। এসময় তিনি সব ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান।
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে একটা চেষ্টা করা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধকে ঘুরিয়ে দেওয়ার। বলা হচ্ছে—’৭১-এ হয় নাই, আমরা কিছুই করি নাই। দেশটার জন্য আমরা কোনো অবদানই রাখিনি। এখন যারা ’২৪-এ করেছে তারাই সব করেছে—এইরকম একটা ধারণা দিচ্ছে।’
তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস যারা যুদ্ধ করেছি, পরিবার পরিজনের কোনো খবর নিতে পারিনি... সেই দিনটাকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে সেটাকে কি ভুলিয়ে দেওয়া যায়?’ মুক্তিযোদ্ধারা ’না’ বললে তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘আমার জন্মটাকে কি আমি ভুলতে পারি?’
বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করেন, একটি মহল দেশের স্বাধীনতা ও মূল্যবোধের বিরুদ্ধে কাজ করছে। তিনি বলেন, ’আজকে সুপরিকল্পিতভাবে একটি চক্র, একটি মহল, যারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সঙ্গে যোগসাজশ করে এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছিল, তাদের পরিবারকে হত্যা করেছিল, তাদের মেয়েদেরকে তুলে দিয়েছিল পাক বাহিনীর হাতে। তাদের সঙ্গে কি এদেশের মানুষ আপোষ করতে পারে?’
তাঁর এই বক্তব্যের সমর্থনে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধারা ’না’ সূচক মন্তব্য করেন। এসময় একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা স্লোগান দেন, ’একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার। রাজাকার আল বদর হুঁশিয়ার সাবধান।’
মির্জা ফখরুল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমি এসব কথা বলতে চাই না, কিন্তু যারা দেশটাকে গিলে খাওয়ার চেষ্টা করছে, গ্রাস করার চেষ্টা করতেছে’, তাদের রুখতে আজ বিভেদের চেতনাকে সামনে আনতে হবে।
তিনি জানান, তাদের দল ক্ষমতায় থাকাকালে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় তৈরি করেছিলেন এবং মুক্তিযোদ্ধার ভাতা শুরু করেছিলেন। তিনি হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আর কালক্ষেপণ না করে দ্রুত নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টায় ঠাকুরগাঁও জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ঠাকুরগাঁও জেলা ইউনিট কমান্ডের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর করিম সভায় সভাপতিত্ব করেন।
বিএনপি মহাসচিব জানান, তার দল অন্তর্বর্তী সরকারকে সম্মান করে ও শ্রদ্ধা করে এবং আশা করে যে, তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) অতি দ্রুত আর কোনো কাল বিলম্ব না করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ব্যবস্থা করবেন। দেশে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠা করবেন।
তিনি বলেন, ’একটা কথা মনে রাখতে হবে দেশটা আমাদের, এই মাটি আমাদের। এই মানুষগুলো আমাদের।’
মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকে পরিকল্পিতভাবে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। যারা একাত্তরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসর ছিল, সেই চক্রই এখন ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করে দেশটাকে ’গ্রাস করার চেষ্টা’ করছে। এসময় তিনি সব ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান।
মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে একটা চেষ্টা করা হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধকে ঘুরিয়ে দেওয়ার। বলা হচ্ছে—’৭১-এ হয় নাই, আমরা কিছুই করি নাই। দেশটার জন্য আমরা কোনো অবদানই রাখিনি। এখন যারা ’২৪-এ করেছে তারাই সব করেছে—এইরকম একটা ধারণা দিচ্ছে।’
তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস যারা যুদ্ধ করেছি, পরিবার পরিজনের কোনো খবর নিতে পারিনি... সেই দিনটাকে ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে সেটাকে কি ভুলিয়ে দেওয়া যায়?’ মুক্তিযোদ্ধারা ’না’ বললে তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, ‘আমার জন্মটাকে কি আমি ভুলতে পারি?’
বিএনপি মহাসচিব অভিযোগ করেন, একটি মহল দেশের স্বাধীনতা ও মূল্যবোধের বিরুদ্ধে কাজ করছে। তিনি বলেন, ’আজকে সুপরিকল্পিতভাবে একটি চক্র, একটি মহল, যারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর সঙ্গে যোগসাজশ করে এদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছিল, তাদের পরিবারকে হত্যা করেছিল, তাদের মেয়েদেরকে তুলে দিয়েছিল পাক বাহিনীর হাতে। তাদের সঙ্গে কি এদেশের মানুষ আপোষ করতে পারে?’
তাঁর এই বক্তব্যের সমর্থনে উপস্থিত মুক্তিযোদ্ধারা ’না’ সূচক মন্তব্য করেন। এসময় একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা স্লোগান দেন, ’একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেকবার। রাজাকার আল বদর হুঁশিয়ার সাবধান।’
মির্জা ফখরুল ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমি এসব কথা বলতে চাই না, কিন্তু যারা দেশটাকে গিলে খাওয়ার চেষ্টা করছে, গ্রাস করার চেষ্টা করতেছে’, তাদের রুখতে আজ বিভেদের চেতনাকে সামনে আনতে হবে।
তিনি জানান, তাদের দল ক্ষমতায় থাকাকালে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয় তৈরি করেছিলেন এবং মুক্তিযোদ্ধার ভাতা শুরু করেছিলেন। তিনি হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩৬ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
৪১ মিনিট আগে
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর বনশ্রীতে ট্রাক ধাক্কায় আরাফ আফতাহী (৮) নামে এক প্রতিবন্ধী শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আরাফের বাবা ইঞ্জিনিয়ার আজহারুল ইসলাম জানান, তাদের বাসা বনশ্রী জি ব্লকে। বাসার বিপরীতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের একটি স্কুলে পড়ত আরাফ। সকালে তাদের বাসার আয়া সোনিয়া আরাফকে স্কুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি ট্রাক আরাফকে ধাক্কা দেয়। এতে আরাফ রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ফরাজি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে আনার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

রাজধানীর বনশ্রীতে ট্রাক ধাক্কায় আরাফ আফতাহী (৮) নামে এক প্রতিবন্ধী শিশু মারা গেছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৯টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত আরাফের বাবা ইঞ্জিনিয়ার আজহারুল ইসলাম জানান, তাদের বাসা বনশ্রী জি ব্লকে। বাসার বিপরীতে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের একটি স্কুলে পড়ত আরাফ। সকালে তাদের বাসার আয়া সোনিয়া আরাফকে স্কুলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি ট্রাক আরাফকে ধাক্কা দেয়। এতে আরাফ রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ফরাজি হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে আনার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি।
১৩ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
৪১ মিনিট আগে
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

অতীতের ভুল ও বিতর্ক কাটিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা এখন সময়ের দাবি বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, ‘অতীতের কলঙ্ক মুছতে হলে একটি ভালো নির্বাচনের বিকল্প নেই।’
সোমবার (১০ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) কুমিল্লার সম্মেলন কক্ষে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আয়োজিত ‘ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। একক প্রচেষ্টায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়—প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বিত ভূমিকা অপরিহার্য।
প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘ভোটের দিন নিরপেক্ষতা ও সততা বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হবে। কোনো চাপ, ভীতি বা প্রভাবের কাছে নতিস্বীকার করা নয়।’
অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব আব্দুল হালিম খান, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়সার, জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম এবং জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ ভোট পরিচালনায় যুক্ত কর্মকর্তারা অংশ নেন।

অতীতের ভুল ও বিতর্ক কাটিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা এখন সময়ের দাবি বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার। তিনি বলেন, ‘অতীতের কলঙ্ক মুছতে হলে একটি ভালো নির্বাচনের বিকল্প নেই।’
সোমবার (১০ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমি (বার্ড) কুমিল্লার সম্মেলন কক্ষে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আয়োজিত ‘ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের দায়িত্ব পালনে চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। একক প্রচেষ্টায় সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়—প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও নির্বাচন কর্মকর্তাদের সমন্বিত ভূমিকা অপরিহার্য।
প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, ‘ভোটের দিন নিরপেক্ষতা ও সততা বজায় রেখে দায়িত্ব পালন করতে হবে। কোনো চাপ, ভীতি বা প্রভাবের কাছে নতিস্বীকার করা নয়।’
অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব আব্দুল হালিম খান, কুমিল্লার জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়সার, জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম এবং জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
কর্মশালায় কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা, প্রিসাইডিং কর্মকর্তাসহ ভোট পরিচালনায় যুক্ত কর্মকর্তারা অংশ নেন।

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি।
১৩ মিনিট আগে
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩৬ মিনিট আগে
নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে দুর্বৃত্তরা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ কাজ করেছে বলে দাবি করেন প্রীতম সোহাগ।
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কে বা কারা বাড়ির ফটকের সামনে আগুন দেয়। এতে আমার স্ত্রীর স্যান্ডেল, পাপোশ পুড়ে যায়। এ ছাড়া ওপরে থাকা বিদ্যুতের কার্ড মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি, আগুন নিভে যায়। আজ সোমবার সকাল ৬টার দিকে পাশের বাড়ির লোকজন আমাকে ঘুম থেকে ডেকে বিষয়টি জানান।’
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘ধারণা করছি, আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। যারা রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তবে এসবে আমি ভীত নই। যারা এই হীন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি আমি থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি।’
আগুনে পুড়ে যাওয়া অংশের ভিডিও করে প্রীতম সোহাগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে আজ সকাল ৭টার দিকে পোস্ট করেন। এতে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘এনসিপি নেতার বাড়ির গেটে আগুন দিয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নেত্রকোনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) প্রীতম সোহাগের বাড়ির ফটকে দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার গজিনপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে দুর্বৃত্তরা আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ কাজ করেছে বলে দাবি করেন প্রীতম সোহাগ।
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কে বা কারা বাড়ির ফটকের সামনে আগুন দেয়। এতে আমার স্ত্রীর স্যান্ডেল, পাপোশ পুড়ে যায়। এ ছাড়া ওপরে থাকা বিদ্যুতের কার্ড মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি, আগুন নিভে যায়। আজ সোমবার সকাল ৬টার দিকে পাশের বাড়ির লোকজন আমাকে ঘুম থেকে ডেকে বিষয়টি জানান।’
প্রীতম সোহাগ বলেন, ‘ধারণা করছি, আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ এই অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। যারা রাজনৈতিকভাবে আমার সঙ্গে পেরে উঠছে না। তবে এসবে আমি ভীত নই। যারা এই হীন কাজ করেছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি আমি থানা-পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানিয়েছি।’
আগুনে পুড়ে যাওয়া অংশের ভিডিও করে প্রীতম সোহাগ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তাঁর নিজস্ব আইডিতে আজ সকাল ৭টার দিকে পোস্ট করেন। এতে মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায়।
এ ব্যাপারে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ বলেন, ‘এনসিপি নেতার বাড়ির গেটে আগুন দিয়েছে বলে শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

চলতি বছরের জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে ৭১ শতাংশ মানুষ বিশ্বাস করেন বাংলাদেশ সঠিক পথে রয়েছে। অন্যদিকে ১২ শতাংশের বিশ্বাস, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। পটপরিবর্তন-পরবর্তী বাংলাদেশে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্নেন্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজকে নির্বাচনকে বানচাল করে দেওয়ার এবং পিছিয়ে দেওয়ার যে চক্রান্ত চলছে, তা সফল হলে দেশের সর্বনাশ হবে। এই সংকটময় মুহূর্তে একটি নির্বাচিত সরকার খুব জরুরি।
১৩ মিনিট আগে
মুমূর্ষু অবস্থায় আরাফ আফতাহীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩৬ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনার বলেন, দেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব নির্ধারণে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই মাঠপর্যায়ের নির্বাচন পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সাহস এবং পেশাদারির সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
৪১ মিনিট আগে