নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে খোঁজা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেছেন, ‘ভোটদানে বাধা দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রুহুল কবির রিজভীকে শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে।’
আজ রোববার দুপুরে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান এ কথা বলেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে মামলা ছিল, অনেক বড় বড় নেতাকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। রুহুল কবির রিজভীকেও খোঁজা হচ্ছে, তাঁকেও শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে।’
বিএনপি নেতা রিজভীকে উদ্দেশ করে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘একজন অসুস্থ মানুষ একটু পরপর আন্দোলনের ঘোষণা করেন। একজন অসুস্থ মানুষ কীভাবে এসব আন্দোলনের ঘোষণা করেন? নির্বাচন বানচালের ঘোষণা দেন? ভোটারদের ভোট দান থেকে বিরত রাখতেও তিনি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। যদি তিনি সত্যিই অসুস্থ থাকেন তাহলে আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে পারেন।’
উল্লেখ্য, ‘সরকার পতনের’ এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। সেদিন দুপুরের আগে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শুরুর পর কাছেই কাকরাইল মোড়ে দলটির নেতা–কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে তা আশপাশে শান্তিনগর, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, ফকিরাপুল, আরামবাগ এবং দৈনিক বাংলা মোড় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ বক্সে আগুন দেওয়া, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা এবং পুলিশ কনস্টেবলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। সংঘাতে নিহত হন যুবদলের মুগদা থানার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নেতা শামীম মোল্লা।
সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর হরতালের সকালেই গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
২৮ অক্টোবরের সংঘাতের ঘটনায় বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলায় বিএনপির কয়েক হাজার নেতা–কর্মীকে আসামি করা হয়। এরপর মির্জা আব্বাসসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনেককেই করা গ্রেপ্তার হয়।
বাকিরা আত্মগোপনে যান। তাঁদের মধ্যে রুহুল কবির রিজভী অজ্ঞাত স্থান থেকে নিয়মিত ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিং করছেন। অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছেন।
২৮ অক্টোবরের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হত্যাসহ বেশ কয়েকটি মামলায় আসামির তালিকায় রিজভীর নাম রয়েছে। গত কয়েক দিনে তিনি হরতাল–অবরোধের সকালে ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লায় ঝটিকা মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অসহযোগের ডাক দিয়ে ভোট বর্জনের আহ্বানে রাস্তায় রাস্তায় লিফলেট বিতরণও করছেন নিয়মিত।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীকে খোঁজা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। তিনি বলেছেন, ‘ভোটদানে বাধা দেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রুহুল কবির রিজভীকে শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে।’
আজ রোববার দুপুরে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিবি প্রধান এ কথা বলেন।
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘যাদের বিরুদ্ধে মামলা ছিল, অনেক বড় বড় নেতাকে আমরা গ্রেপ্তার করেছি। রুহুল কবির রিজভীকেও খোঁজা হচ্ছে, তাঁকেও শিগগির আইনের আওতায় আনা হবে।’
বিএনপি নেতা রিজভীকে উদ্দেশ করে ডিবিপ্রধান বলেন, ‘একজন অসুস্থ মানুষ একটু পরপর আন্দোলনের ঘোষণা করেন। একজন অসুস্থ মানুষ কীভাবে এসব আন্দোলনের ঘোষণা করেন? নির্বাচন বানচালের ঘোষণা দেন? ভোটারদের ভোট দান থেকে বিরত রাখতেও তিনি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। যদি তিনি সত্যিই অসুস্থ থাকেন তাহলে আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে পারেন।’
উল্লেখ্য, ‘সরকার পতনের’ এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডেকেছিল বিএনপি। সেদিন দুপুরের আগে নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ শুরুর পর কাছেই কাকরাইল মোড়ে দলটির নেতা–কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরে তা আশপাশে শান্তিনগর, নয়াপল্টন, বিজয়নগর, ফকিরাপুল, আরামবাগ এবং দৈনিক বাংলা মোড় এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে।
সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশ বক্সে আগুন দেওয়া, পুলিশ হাসপাতালে ঢুকে বেশ কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা এবং পুলিশ কনস্টেবলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। সংঘাতে নিহত হন যুবদলের মুগদা থানার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নেতা শামীম মোল্লা।
সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর হরতালের সকালেই গুলশানের বাসা থেকে মির্জা ফখরুলকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
২৮ অক্টোবরের সংঘাতের ঘটনায় বিভিন্ন অভিযোগে বেশ কয়েকটি মামলায় বিএনপির কয়েক হাজার নেতা–কর্মীকে আসামি করা হয়। এরপর মির্জা আব্বাসসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনেককেই করা গ্রেপ্তার হয়।
বাকিরা আত্মগোপনে যান। তাঁদের মধ্যে রুহুল কবির রিজভী অজ্ঞাত স্থান থেকে নিয়মিত ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিং করছেন। অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করে যাচ্ছেন।
২৮ অক্টোবরের ঘটনায় প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, পুলিশ হত্যাসহ বেশ কয়েকটি মামলায় আসামির তালিকায় রিজভীর নাম রয়েছে। গত কয়েক দিনে তিনি হরতাল–অবরোধের সকালে ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লায় ঝটিকা মিছিলে নেতৃত্ব দিয়েছেন। অসহযোগের ডাক দিয়ে ভোট বর্জনের আহ্বানে রাস্তায় রাস্তায় লিফলেট বিতরণও করছেন নিয়মিত।
দীর্ঘদিন ধরে জনবলসংকটে ধুঁকছে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। চার ভাগের এক ভাগ কর্মচারী দিয়ে চলছে কার্যক্রম। জনবলের অভাবে পড়ে আছে দেশের বৃহত্তম এ রেলওয়ে কারখানার ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আমদানি করা মেশিনারিজ।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে