নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তখন আর বাকি মাত্র কয়েক ঘণ্টা। এক বছরের জন্য বিদায় নেবে অমর একুশে বইমেলা। মেলা ভাঙার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তখন শেষ বিকেলে শেষবারের মতো আনন্দের ছলে শেখার উল্লাসে মাতে শিশুরা। ইকরি, হালুম, টুকটুকি আর শিকুদের ছড়ানো আনন্দের জোয়ার বইছিল শিশুদের সঙ্গে আসা অবিভাবকদের মাঝেও।
ভিড়ের মধ্যে ইকরি, টুকটুকিদের দেখাতে সন্তানকে কাঁধে তুলে নিয়ে নাচতে দেখা গেছে অনেক অবিভাবকদেরও। ছন্দে ছন্দে ছড়া গানে সিসিমপুরের এসব চরিত্রের পরিবেশনায় তুলে ধরা হচ্ছিল বাচ্চাদের জন্য নানা বুনিয়াদি শিক্ষণীয় বিষয়।
এক ভাতিজি আর দুই ভাতিজাকে সিসিমপুরের পরিবেশনা দেখাতে এসেছিলেন সারা মেহজাবিন নামে সিটি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নিজেও এসব দেখে বড় হয়েছি। মজা করতে করতে কখন জানি অনেক কিছু শিখে ফেলেছি বুঝতেই পারিনি। আমার মনে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও তাই শিখবে। আর টেলিভিশনে দেখা চরিত্রগুলো সামনা সামনি দেখার অনুভুতিই আলাদা।’
ভাঙনের আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার অমর একুশে বইমেলার শেষদিন মেলার দুয়ার খুলে দেওয়া হয় সকাল ১১টায়।
মেলা ঘুরে দেখা যায়, শেষ দিনের মতো ভালো কেনাবেচা হচ্ছে। সকাল থেকে লোক সমাগম কম হলেও বই কেনার মতো পাঠক বেশি।
এবারের মেলা আয়োজন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি। প্রকাশকেরাও বলেছেন প্রায় একই কথা। তাঁদের সবার মতেই করোনার মধ্যে এমন পূর্ণাঙ্গ একটা মেলা সত্যিই অনেক বড় বিষয় এবং অবশ্যই তা সফল।
এ বিষয়ে বাংলা একাডেমির পরিচালক ও বইমেলা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ড. জালাল আহমেদ বলেন, ‘এবারের মেলার আয়োজন নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। কোনো ধরনের অঘটন ছাড়াই মেলা শেষ হতে যাচ্ছে। এটাই আমাদের মূল সন্তুষ্টির জায়গা।’
অন্য প্রকাশের প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘একটা বড় আয়োজন করতে গেলে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকবেই। এবারের মেলায় কোনো বড় ধরনের অঘটন ঘটেনি, এটাই সুখের বিষয়। সেসঙ্গে প্রথম দিন থেকেই এবারের মেলায় বেচাবিক্রি ভালো ছিল, যত দিন গড়িয়েছে বিক্রি ততই ভালো হয়েছে। সবমিলিয়ে এবারের আয়োজন নিয়ে সন্তুষ্ট।’
বিকেলের পর থেকেই তীব্র রোদ আর গরম উপেক্ষা করে মেলায় আসছে মানুষ। যারা আসছেন তাঁদের বেশিরভাগই ক্রেতা। অবশ্য শেষ দিন সাধারণত যেমন উপচে পড়া ভিড় থাকে তেমনটা দেখা যায়নি। এ বিষয়ে একাধিক স্টল প্রতিনিধি ও পরিবেশক প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, আজ ছুটির দিন। আগামীকাল ও পরশু সরকারি ছুটি থাকায় ঢাকা ছেড়েছে অনেক মানুষ। যার প্রভাব পড়েছে মেলাতেও।
তখন আর বাকি মাত্র কয়েক ঘণ্টা। এক বছরের জন্য বিদায় নেবে অমর একুশে বইমেলা। মেলা ভাঙার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তখন শেষ বিকেলে শেষবারের মতো আনন্দের ছলে শেখার উল্লাসে মাতে শিশুরা। ইকরি, হালুম, টুকটুকি আর শিকুদের ছড়ানো আনন্দের জোয়ার বইছিল শিশুদের সঙ্গে আসা অবিভাবকদের মাঝেও।
ভিড়ের মধ্যে ইকরি, টুকটুকিদের দেখাতে সন্তানকে কাঁধে তুলে নিয়ে নাচতে দেখা গেছে অনেক অবিভাবকদেরও। ছন্দে ছন্দে ছড়া গানে সিসিমপুরের এসব চরিত্রের পরিবেশনায় তুলে ধরা হচ্ছিল বাচ্চাদের জন্য নানা বুনিয়াদি শিক্ষণীয় বিষয়।
এক ভাতিজি আর দুই ভাতিজাকে সিসিমপুরের পরিবেশনা দেখাতে এসেছিলেন সারা মেহজাবিন নামে সিটি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিকের শিক্ষার্থী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি নিজেও এসব দেখে বড় হয়েছি। মজা করতে করতে কখন জানি অনেক কিছু শিখে ফেলেছি বুঝতেই পারিনি। আমার মনে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও তাই শিখবে। আর টেলিভিশনে দেখা চরিত্রগুলো সামনা সামনি দেখার অনুভুতিই আলাদা।’
ভাঙনের আয়োজনে আজ বৃহস্পতিবার অমর একুশে বইমেলার শেষদিন মেলার দুয়ার খুলে দেওয়া হয় সকাল ১১টায়।
মেলা ঘুরে দেখা যায়, শেষ দিনের মতো ভালো কেনাবেচা হচ্ছে। সকাল থেকে লোক সমাগম কম হলেও বই কেনার মতো পাঠক বেশি।
এবারের মেলা আয়োজন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমি। প্রকাশকেরাও বলেছেন প্রায় একই কথা। তাঁদের সবার মতেই করোনার মধ্যে এমন পূর্ণাঙ্গ একটা মেলা সত্যিই অনেক বড় বিষয় এবং অবশ্যই তা সফল।
এ বিষয়ে বাংলা একাডেমির পরিচালক ও বইমেলা আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব ড. জালাল আহমেদ বলেন, ‘এবারের মেলার আয়োজন নিয়ে আমরা সন্তুষ্ট। কোনো ধরনের অঘটন ছাড়াই মেলা শেষ হতে যাচ্ছে। এটাই আমাদের মূল সন্তুষ্টির জায়গা।’
অন্য প্রকাশের প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘একটা বড় আয়োজন করতে গেলে কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকবেই। এবারের মেলায় কোনো বড় ধরনের অঘটন ঘটেনি, এটাই সুখের বিষয়। সেসঙ্গে প্রথম দিন থেকেই এবারের মেলায় বেচাবিক্রি ভালো ছিল, যত দিন গড়িয়েছে বিক্রি ততই ভালো হয়েছে। সবমিলিয়ে এবারের আয়োজন নিয়ে সন্তুষ্ট।’
বিকেলের পর থেকেই তীব্র রোদ আর গরম উপেক্ষা করে মেলায় আসছে মানুষ। যারা আসছেন তাঁদের বেশিরভাগই ক্রেতা। অবশ্য শেষ দিন সাধারণত যেমন উপচে পড়া ভিড় থাকে তেমনটা দেখা যায়নি। এ বিষয়ে একাধিক স্টল প্রতিনিধি ও পরিবেশক প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, আজ ছুটির দিন। আগামীকাল ও পরশু সরকারি ছুটি থাকায় ঢাকা ছেড়েছে অনেক মানুষ। যার প্রভাব পড়েছে মেলাতেও।
ময়মনসিংহে উচ্ছেদ অভিযানে সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছেন কবি, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চেও হলো সাপ্তাহিক আয়োজন বীক্ষণের ২১৪৭তম আসর। আয়োজনের শিরোনাম ছিল ‘ফুটেছে দুঃখের ফুল’।
৫ মিনিট আগেসাবেক কৃষিমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) শেখ মো. আল-আমিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শুক্রবার টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এই আদেশ দেন।
৯ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি উপজেলায় এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার থানায় মামলা দায়েরের পর অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
১৯ মিনিট আগেগাইবান্ধায় মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে নেওয়া ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কৃষক দল নেতা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিন মিয়ার বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার কলেজ রোড তিনগাছ তলাসংলগ্ন এলাকায় আল্-আকসা জামে মসজিদের সামনে গাইবান্ধ
২১ মিনিট আগে