জাবি প্রতিনিধি
সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে বাসা থেকে সিআইডির পরিচয়ে তুলে নেওয়ার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (জাবিসাস)। আজ বুধবার সংগঠনের সভাপতি মো. বেলাল হোসেন ও সম্পাদক আলকামা আজাদ এক বিবৃতিতে অবিলম্বে সাংবাদিক শামসের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সরকার ও রাষ্ট্রকে গুলিয়ে ফেলেছেন। সরকার যেখানে কতিপয় ব্যক্তি ও রাষ্ট্র কতগুলো সুসংহত প্রতিষ্ঠানের সমষ্টি, সেখানে কতিপয় ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে নিজেদের খায়েশ মেটানোর চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের কিনারে নিয়ে গিয়েছে।’
সাংবাদিক নেতারা বলেন, ‘সেই সঙ্গে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ক্রমান্বয়ে কর্তৃত্ববাদী চরিত্রে রূপান্তর করেছে। এতে জনগণের ব্যক্তিস্বাধীনতা ও বাক্স্বাধীনতার মতো সাংবিধানিক অধিকারকে খর্ব করছে। যার ফলশ্রুতিতে সাংবাদিকতার মতো পেশা আজ হুমকির মুখে।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গতকাল মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে সিআইডি পরিচয়ে সাদাপোশাকের কয়েক ব্যক্তি জাবিসাসের সাবেক সদস্য শামসুজ্জামানকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন আমবাগানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়।’
জাবিসাস নেতারা সংবিধানের দুটি অনুচ্ছেদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘সংবিধানের তৃতীয় ভাগের মৌলিক অধিকার অধ্যায়ের ৩৩(১) নম্বর অনুচ্ছেদে গ্রেপ্তার কোনো ব্যক্তিকে যথাসম্ভব গ্রেপ্তারের কারণ জ্ঞাপন না করে প্রহরায় আটক রাখা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ৩৩(২) অনুচ্ছেদে গ্রেপ্তার ও প্রহরায় আটক ব্যক্তিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতের সামনে উপস্থাপন করে আইনগত অধিকার নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘কয়েক দিন পরপরই সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের খবর পাওয়া যায়। শামসুজ্জামানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই ঘটনাটি মানুষের লেখার ও কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে জনগণের মধ্যে ভীতির সঞ্চার করার পাঁয়তারা ছাড়া কিছুই নয়।’ নেতারা অতিসত্বর শামসুজ্জামানকে নিরাপদে ও অক্ষত অবস্থায় নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
সাংবাদিক শামসুজ্জামান শামসকে বাসা থেকে সিআইডির পরিচয়ে তুলে নেওয়ার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (জাবিসাস)। আজ বুধবার সংগঠনের সভাপতি মো. বেলাল হোসেন ও সম্পাদক আলকামা আজাদ এক বিবৃতিতে অবিলম্বে সাংবাদিক শামসের মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে তাঁরা বলেন, ‘দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সরকার ও রাষ্ট্রকে গুলিয়ে ফেলেছেন। সরকার যেখানে কতিপয় ব্যক্তি ও রাষ্ট্র কতগুলো সুসংহত প্রতিষ্ঠানের সমষ্টি, সেখানে কতিপয় ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে নিজেদের খায়েশ মেটানোর চেষ্টা করছে। এই অপচেষ্টা রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংসের কিনারে নিয়ে গিয়েছে।’
সাংবাদিক নেতারা বলেন, ‘সেই সঙ্গে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ক্রমান্বয়ে কর্তৃত্ববাদী চরিত্রে রূপান্তর করেছে। এতে জনগণের ব্যক্তিস্বাধীনতা ও বাক্স্বাধীনতার মতো সাংবিধানিক অধিকারকে খর্ব করছে। যার ফলশ্রুতিতে সাংবাদিকতার মতো পেশা আজ হুমকির মুখে।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘গতকাল মঙ্গলবার ভোর চারটার দিকে সিআইডি পরিচয়ে সাদাপোশাকের কয়েক ব্যক্তি জাবিসাসের সাবেক সদস্য শামসুজ্জামানকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন আমবাগানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়।’
জাবিসাস নেতারা সংবিধানের দুটি অনুচ্ছেদের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘সংবিধানের তৃতীয় ভাগের মৌলিক অধিকার অধ্যায়ের ৩৩(১) নম্বর অনুচ্ছেদে গ্রেপ্তার কোনো ব্যক্তিকে যথাসম্ভব গ্রেপ্তারের কারণ জ্ঞাপন না করে প্রহরায় আটক রাখা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ৩৩(২) অনুচ্ছেদে গ্রেপ্তার ও প্রহরায় আটক ব্যক্তিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতের সামনে উপস্থাপন করে আইনগত অধিকার নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘কয়েক দিন পরপরই সাংবাদিকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের খবর পাওয়া যায়। শামসুজ্জামানকে তুলে নেওয়ার ঘটনা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এই ঘটনাটি মানুষের লেখার ও কথা বলার স্বাধীনতা কেড়ে নিয়ে জনগণের মধ্যে ভীতির সঞ্চার করার পাঁয়তারা ছাড়া কিছুই নয়।’ নেতারা অতিসত্বর শামসুজ্জামানকে নিরাপদে ও অক্ষত অবস্থায় নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে