নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কলেজ ফান্ডের ২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এবার ফেঁসে গেলেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান। এই ঘটনায় কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, অধ্যক্ষ ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিসহ আটজনের নামে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। শিগগিরই তা আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ফান্ডের ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা কলেজটির প্রধান হিসাবরক্ষক আকরাম মিয়ার ব্যক্তিগত হিসাবে এফডিআর করে রাখেন। এফডিআরের বৈধ উৎসের ব্যাখ্যা দিতে না পারায় অর্থ আত্মসাৎ চেষ্টার অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
এই ঘটনায় ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর কলেজটির প্রধান হিসাবরক্ষক আকরাম মিয়াকে আসামি করে মামলা দায়ের করে দুদক।
দীর্ঘ তদন্তে এই ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে চার্জশিটভুক্ত করা হয় মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, কলেজটির অধ্যক্ষ মো. ওবায়দুল্লাহ নয়ন, ব্যবস্থাপনা কমিটির সহসভাপতি আফরোজা বেগম, অভিভাবক সদস্য মাহফুজা রহমান বীণা ও ওমর ফারুক, কলেজের সহকারী অধ্যাপক কানিজ ফাতিমা সাফিয়া ও মাতুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিন মিয়াকে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ড. মাহবুবুর রহমান কলেজের প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আকরাম মিয়ার নামে বেসিক ব্যাংকের মাতুয়াইল শাখায় ২০২২ সালের ৭ মার্চ পর্যন্ত পাঁচটি এফডিআর হিসাব খোলা হয়। হিসাবগুলোতে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৪ টাকা কলেজ ফান্ড থেকে স্থানান্তর করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, কলেজ ফান্ডের টাকা কলেজের নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকার কথা। নিয়ম ভেঙে কোনো কর্মচারীর ব্যক্তিগত হিসেবে রাখার সুযোগ নেই।
আসামিদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪–এর ২৭ (১) ধারা এবং অবৈধ উৎস গোপন করার অসৎ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যম মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪ (৩) এবং দণ্ডবিধি ১০৯,৪৬৭, ৪৬৮ ও ৪৭১ ধারায় চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
কলেজ ফান্ডের ২৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এবার ফেঁসে গেলেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান। এই ঘটনায় কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, অধ্যক্ষ ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতিসহ আটজনের নামে চার্জশিট দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে চার্জশিট অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। শিগগিরই তা আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
নিয়মবহির্ভূতভাবে কলেজ ফান্ডের ২৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা কলেজটির প্রধান হিসাবরক্ষক আকরাম মিয়ার ব্যক্তিগত হিসাবে এফডিআর করে রাখেন। এফডিআরের বৈধ উৎসের ব্যাখ্যা দিতে না পারায় অর্থ আত্মসাৎ চেষ্টার অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।
এই ঘটনায় ২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর কলেজটির প্রধান হিসাবরক্ষক আকরাম মিয়াকে আসামি করে মামলা দায়ের করে দুদক।
দীর্ঘ তদন্তে এই ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে চার্জশিটভুক্ত করা হয় মো. মাহবুবুর রহমান মোল্লা, কলেজটির অধ্যক্ষ মো. ওবায়দুল্লাহ নয়ন, ব্যবস্থাপনা কমিটির সহসভাপতি আফরোজা বেগম, অভিভাবক সদস্য মাহফুজা রহমান বীণা ও ওমর ফারুক, কলেজের সহকারী অধ্যাপক কানিজ ফাতিমা সাফিয়া ও মাতুয়াইল বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিন মিয়াকে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ড. মাহবুবুর রহমান কলেজের প্রধান হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আকরাম মিয়ার নামে বেসিক ব্যাংকের মাতুয়াইল শাখায় ২০২২ সালের ৭ মার্চ পর্যন্ত পাঁচটি এফডিআর হিসাব খোলা হয়। হিসাবগুলোতে ২৪ কোটি ২৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫২৪ টাকা কলেজ ফান্ড থেকে স্থানান্তর করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, কলেজ ফান্ডের টাকা কলেজের নিজস্ব ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকার কথা। নিয়ম ভেঙে কোনো কর্মচারীর ব্যক্তিগত হিসেবে রাখার সুযোগ নেই।
আসামিদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪–এর ২৭ (১) ধারা এবং অবৈধ উৎস গোপন করার অসৎ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যম মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) ও ৪ (৩) এবং দণ্ডবিধি ১০৯,৪৬৭, ৪৬৮ ও ৪৭১ ধারায় চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে