অনলাইন ডেস্ক
ওয়ার্কশপের কাজ করতে গিয়ে হাত হারানো শিশু নাঈম হাসান নাহিদকে ৩০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ না দেওয়ায় কারখানার মালিককে তলব করেছেন আপিল বিভাগ। তাঁকে আগামী ২১ এপ্রিল আদালতে হাজির করতে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।
ওয়ার্কশপে কাজ করার সময় হাত হারায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশু নাঈম হাসান। ওই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে নাঈমের বাবা আনোয়ার হোসেন রিট করেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ২৭ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। গত বছরের ৩০ জানুয়ারি রুল নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়া হয়।
হাইকোর্টের রায়ে নাঈমের নামে ব্যাংক হিসাবে ৩০ লাখ টাকা স্থায়ী আমানত করে দিতে কারখানা মালিক ইয়াকুব হোসেনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে উচ্চমাধ্যমিক পাস না করা পর্যন্ত শিশুটিকে প্রতি মাসে ৭ হাজার টাকা করে দিতে বলেন আদালত। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যান ইয়াকুব হোসেন। তবে আপিল বিভাগ গত বছরের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। এরপরও টাকা না দেওয়ায় আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করা হয়।
ভৈরবে ওয়ার্কশপে কাজ করতে গিয়ে হাত হারানোর ঘটনায় ২০২০ সালে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হলে নাঈমের বাবা কর্মহীন হয়ে পড়েন। ওই সময় বাধ্য হয়ে নাঈমকে কিশোরগঞ্জের ভৈরবের একটি ওয়ার্কশপের কাজে দেন তার মা-বাবা।
মালিকপক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, তাকে দিয়ে চা এনে দেওয়ার কাজ করানো হবে। তবে পরবর্তী সময় মালিক তাকে দিয়ে ড্রিল মেশিন চালানোর কাজও করান। কাজ করতে গিয়ে শিশুটির ডান হাত মেশিনে ঢুকে যায়। পরে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কনুই থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হয়।
ওয়ার্কশপের কাজ করতে গিয়ে হাত হারানো শিশু নাঈম হাসান নাহিদকে ৩০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ না দেওয়ায় কারখানার মালিককে তলব করেছেন আপিল বিভাগ। তাঁকে আগামী ২১ এপ্রিল আদালতে হাজির করতে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।
ওয়ার্কশপে কাজ করার সময় হাত হারায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিশু নাঈম হাসান। ওই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে নাঈমের বাবা আনোয়ার হোসেন রিট করেন। রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরের ২৭ ডিসেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। গত বছরের ৩০ জানুয়ারি রুল নিষ্পত্তি করে রায় দেওয়া হয়।
হাইকোর্টের রায়ে নাঈমের নামে ব্যাংক হিসাবে ৩০ লাখ টাকা স্থায়ী আমানত করে দিতে কারখানা মালিক ইয়াকুব হোসেনকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে উচ্চমাধ্যমিক পাস না করা পর্যন্ত শিশুটিকে প্রতি মাসে ৭ হাজার টাকা করে দিতে বলেন আদালত। ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যান ইয়াকুব হোসেন। তবে আপিল বিভাগ গত বছরের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। এরপরও টাকা না দেওয়ায় আদালত অবমাননার অভিযোগ দায়ের করা হয়।
ভৈরবে ওয়ার্কশপে কাজ করতে গিয়ে হাত হারানোর ঘটনায় ২০২০ সালে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হলে নাঈমের বাবা কর্মহীন হয়ে পড়েন। ওই সময় বাধ্য হয়ে নাঈমকে কিশোরগঞ্জের ভৈরবের একটি ওয়ার্কশপের কাজে দেন তার মা-বাবা।
মালিকপক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, তাকে দিয়ে চা এনে দেওয়ার কাজ করানো হবে। তবে পরবর্তী সময় মালিক তাকে দিয়ে ড্রিল মেশিন চালানোর কাজও করান। কাজ করতে গিয়ে শিশুটির ডান হাত মেশিনে ঢুকে যায়। পরে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কনুই থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে