নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী বরাবর শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবি জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে রাজস্ব খাতে প্রক্রিয়াধীন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ৭৭৭ জন শিক্ষকদের ৩৪ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ভুক্তভোগীরা। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখার সভাপতি মো. সুমন হায়দার। তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত সার-সংক্ষেপ এর আলোকে আইন মন্ত্রণালয়ের (STEP) প্রকল্প ও প্রকল্পের জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের বিষয়ে সুস্পষ্ট মতামত থাকার পরেও, রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় ধীর গতি এবং আমাদের বর্তমানে ৩৪ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা বন্ধ।’
সুমন জানান, সরকার দেশের কারিগরি শিক্ষার হার ২০২০ সালে ২০ %,২০৩০ সালে ৩০% এবং ২০৪১ সালে ৫০% উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। তিনি বলেন, ‘১১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই শিক্ষকগণ দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের সম্পদে পরিণত হয়েছে। বিগত ১১ বছরে কারিগরি শিক্ষার হার এই শিক্ষকদের হাত ধরে ২% থেকে ১৭% এ উন্নীত হয়েছে।
সুমন আক্ষেপ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়া ধীর গতির কারণে শিক্ষকদের মনে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তার ওপর ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ এর এপ্রিল পর্যন্ত ৩৪ মাস ধরে ৭৭৭ জন শিক্ষক বেতন ভাতা না পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম অর্থ কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বেতনের অভাবে অনেকেই চিকিৎসা না করাতে পেরে মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
এই দুর্ভোগের অবসান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে দ্রুত বকেয়া বেতন-ভাতা প্রদান ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আগামী ৩০ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষার, বীর বিক্রম (মৃত) শাহ আলী আকন্দর সন্তান মো. মেহেদী হাসান প্রমুখ।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী বরাবর শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবি জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে রাজস্ব খাতে প্রক্রিয়াধীন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ৭৭৭ জন শিক্ষকদের ৩৪ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ভুক্তভোগীরা। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখার সভাপতি মো. সুমন হায়দার। তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত সার-সংক্ষেপ এর আলোকে আইন মন্ত্রণালয়ের (STEP) প্রকল্প ও প্রকল্পের জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের বিষয়ে সুস্পষ্ট মতামত থাকার পরেও, রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় ধীর গতি এবং আমাদের বর্তমানে ৩৪ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা বন্ধ।’
সুমন জানান, সরকার দেশের কারিগরি শিক্ষার হার ২০২০ সালে ২০ %,২০৩০ সালে ৩০% এবং ২০৪১ সালে ৫০% উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। তিনি বলেন, ‘১১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই শিক্ষকগণ দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের সম্পদে পরিণত হয়েছে। বিগত ১১ বছরে কারিগরি শিক্ষার হার এই শিক্ষকদের হাত ধরে ২% থেকে ১৭% এ উন্নীত হয়েছে।
সুমন আক্ষেপ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়া ধীর গতির কারণে শিক্ষকদের মনে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তার ওপর ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ এর এপ্রিল পর্যন্ত ৩৪ মাস ধরে ৭৭৭ জন শিক্ষক বেতন ভাতা না পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম অর্থ কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বেতনের অভাবে অনেকেই চিকিৎসা না করাতে পেরে মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
এই দুর্ভোগের অবসান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে দ্রুত বকেয়া বেতন-ভাতা প্রদান ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আগামী ৩০ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষার, বীর বিক্রম (মৃত) শাহ আলী আকন্দর সন্তান মো. মেহেদী হাসান প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী বরাবর শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবি জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে রাজস্ব খাতে প্রক্রিয়াধীন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ৭৭৭ জন শিক্ষকদের ৩৪ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ভুক্তভোগীরা। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখার সভাপতি মো. সুমন হায়দার। তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত সার-সংক্ষেপ এর আলোকে আইন মন্ত্রণালয়ের (STEP) প্রকল্প ও প্রকল্পের জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের বিষয়ে সুস্পষ্ট মতামত থাকার পরেও, রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় ধীর গতি এবং আমাদের বর্তমানে ৩৪ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা বন্ধ।’
সুমন জানান, সরকার দেশের কারিগরি শিক্ষার হার ২০২০ সালে ২০ %,২০৩০ সালে ৩০% এবং ২০৪১ সালে ৫০% উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। তিনি বলেন, ‘১১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই শিক্ষকগণ দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের সম্পদে পরিণত হয়েছে। বিগত ১১ বছরে কারিগরি শিক্ষার হার এই শিক্ষকদের হাত ধরে ২% থেকে ১৭% এ উন্নীত হয়েছে।
সুমন আক্ষেপ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়া ধীর গতির কারণে শিক্ষকদের মনে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তার ওপর ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ এর এপ্রিল পর্যন্ত ৩৪ মাস ধরে ৭৭৭ জন শিক্ষক বেতন ভাতা না পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম অর্থ কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বেতনের অভাবে অনেকেই চিকিৎসা না করাতে পেরে মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
এই দুর্ভোগের অবসান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে দ্রুত বকেয়া বেতন-ভাতা প্রদান ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আগামী ৩০ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষার, বীর বিক্রম (মৃত) শাহ আলী আকন্দর সন্তান মো. মেহেদী হাসান প্রমুখ।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। এই সংকট সমাধানে প্রধানমন্ত্রী বরাবর শিক্ষকদের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবি জানানো হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে রাজস্ব খাতে প্রক্রিয়াধীন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ৭৭৭ জন শিক্ষকদের ৩৪ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধ ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ভুক্তভোগীরা। সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, কারিগরি শাখার সভাপতি মো. সুমন হায়দার। তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত সার-সংক্ষেপ এর আলোকে আইন মন্ত্রণালয়ের (STEP) প্রকল্প ও প্রকল্পের জনবল রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের বিষয়ে সুস্পষ্ট মতামত থাকার পরেও, রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় ধীর গতি এবং আমাদের বর্তমানে ৩৪ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা বন্ধ।’
সুমন জানান, সরকার দেশের কারিগরি শিক্ষার হার ২০২০ সালে ২০ %,২০৩০ সালে ৩০% এবং ২০৪১ সালে ৫০% উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। তিনি বলেন, ‘১১ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এই শিক্ষকগণ দেশ-বিদেশে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ৪৯টি সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের সম্পদে পরিণত হয়েছে। বিগত ১১ বছরে কারিগরি শিক্ষার হার এই শিক্ষকদের হাত ধরে ২% থেকে ১৭% এ উন্নীত হয়েছে।
সুমন আক্ষেপ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও রাজস্ব খাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়া ধীর গতির কারণে শিক্ষকদের মনে চরম হতাশা বিরাজ করছে। তার ওপর ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ এর এপ্রিল পর্যন্ত ৩৪ মাস ধরে ৭৭৭ জন শিক্ষক বেতন ভাতা না পেয়ে পরিবার পরিজন নিয়ে চরম অর্থ কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করছে। বেতনের অভাবে অনেকেই চিকিৎসা না করাতে পেরে মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
এই দুর্ভোগের অবসান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণে দ্রুত বকেয়া বেতন-ভাতা প্রদান ও চাকরি দ্রুত রাজস্ব খাতে আত্তীকরণের দাবিতে আগামী ৩০ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এর সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম, কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষার, বীর বিক্রম (মৃত) শাহ আলী আকন্দর সন্তান মো. মেহেদী হাসান প্রমুখ।

খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২ ঘণ্টা আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে নগরীর সোনাডাঙ্গা বেসরকারি গাজী মেডিকেলের সামনে তাঁকে গুলি করা হয়।
গুলিবিদ্ধ মোতালেবকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। গুলি তাঁর মাথায় বিদ্ধ হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনিমেষ মণ্ডল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতাল পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আমরা বিস্তারিত পরে জানাব।’
বিস্তারিত আসছে...

খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
আজ সোমবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে নগরীর সোনাডাঙ্গা বেসরকারি গাজী মেডিকেলের সামনে তাঁকে গুলি করা হয়।
গুলিবিদ্ধ মোতালেবকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক। গুলি তাঁর মাথায় বিদ্ধ হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সোনাডাঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অনিমেষ মণ্ডল বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতাল পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আমরা বিস্তারিত পরে জানাব।’
বিস্তারিত আসছে...

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থ
২৭ এপ্রিল ২০২৩
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২ ঘণ্টা আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরে ২১৬ সদস্যবিশিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে উন্মুক্ত কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব করা হয়েছে আনিসুর রহমান সজলকে। কমিটিতে বাদ পড়েছেন সাবেক সদস্যসচিব সোহেল রানা। কাজী রিয়াজ আগের কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। এ ছাড়া আনিসুর রহমান সজল আগের কমিটির মুখ্য সংগঠক ছিলেন।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম, আহ্বায়ক রিফাত রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। আগামী ছয় মাসের জন্য এই কমিটির মেয়াদ থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া আজ সোমবার সকালে নতুন কমিটির বিষয়টি নিশ্চিত করেন আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ।
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব ৩৭, সহমুখপাত্র ৩২, সংগঠক ৪০ এবং সদস্য রয়েছেন ৬০ জন।
নতুন করে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আনিসুর রহমান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কমিটির সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে ফরিদপুরে জুলাইয়ের চেতনাকে টিকিয়ে রাখা। জুলাই যোদ্ধাদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া ও মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাব আমরা। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ফরিদপুর জেলাকে বৈষম্য মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া আমাদের প্রত্যয়।’
কমিটির অগ্রযাত্রা নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে কাজী রিয়াজ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্ম অনেক শহীদের রক্তের ওপরে দাঁড়িয়ে সৃষ্টি এবং এর দায়বদ্ধতা অনেক। কমিটিতে যারা আসছে, তারা ইনশা আল্লাহ সুন্দর এবং জবাবদিহিমূলক এক বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাবে। এই প্ল্যাটফর্ম অরাজনৈতিক, কিন্তু বৈপ্লবিক ঘরানার কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখবে। কমিটিতে যাদের নাম আসছে বা আসে নাই, তাদের সকলের সহযোগিতা চাই।’
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ছয় মাসের জন্য ৬০৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে আহ্বায়ক ছিলেন কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব ছিলেন সোহেল রানা।

ফরিদপুরে ২১৬ সদস্যবিশিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। নতুন এ কমিটিতে আহ্বায়ক করা হয়েছে উন্মুক্ত কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব করা হয়েছে আনিসুর রহমান সজলকে। কমিটিতে বাদ পড়েছেন সাবেক সদস্যসচিব সোহেল রানা। কাজী রিয়াজ আগের কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন। এ ছাড়া আনিসুর রহমান সজল আগের কমিটির মুখ্য সংগঠক ছিলেন।
রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সংগঠনটির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মুখ্য সমন্বয়ক হাসিব আল ইসলাম, আহ্বায়ক রিফাত রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। আগামী ছয় মাসের জন্য এই কমিটির মেয়াদ থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া আজ সোমবার সকালে নতুন কমিটির বিষয়টি নিশ্চিত করেন আহ্বায়ক কাজী রিয়াজ।
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব ৩৭, সহমুখপাত্র ৩২, সংগঠক ৪০ এবং সদস্য রয়েছেন ৬০ জন।
নতুন করে সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আনিসুর রহমান সজল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই কমিটির সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে ফরিদপুরে জুলাইয়ের চেতনাকে টিকিয়ে রাখা। জুলাই যোদ্ধাদের আবেগ, অনুভূতি, চাওয়া ও মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাব আমরা। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে ফরিদপুর জেলাকে বৈষম্য মুক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া আমাদের প্রত্যয়।’
কমিটির অগ্রযাত্রা নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করতে গিয়ে কাজী রিয়াজ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্ম অনেক শহীদের রক্তের ওপরে দাঁড়িয়ে সৃষ্টি এবং এর দায়বদ্ধতা অনেক। কমিটিতে যারা আসছে, তারা ইনশা আল্লাহ সুন্দর এবং জবাবদিহিমূলক এক বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাবে। এই প্ল্যাটফর্ম অরাজনৈতিক, কিন্তু বৈপ্লবিক ঘরানার কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখবে। কমিটিতে যাদের নাম আসছে বা আসে নাই, তাদের সকলের সহযোগিতা চাই।’
উল্লেখ্য, এর আগে চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রথমবারের মতো ছয় মাসের জন্য ৬০৪ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই কমিটিতে আহ্বায়ক ছিলেন কাজী রিয়াজ ও সদস্যসচিব ছিলেন সোহেল রানা।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থ
২৭ এপ্রিল ২০২৩
খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেআগৈলঝাড়া (বরিশাল) প্রতিনিধি

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে এক স মিলমালিকের বিরুদ্ধে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
এরপর রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারীকে সরেজমিন পাঠিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে সময় দোকানঘর নির্মাণ না করার মর্মে স মিলমালিকের কাছ থেকে অঙ্গীকারনামাও নেওয়া হয়। তবে কিছুদিন নির্মাণকাজ বন্ধ থাকার পর আবারও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করেছেন আকুল বালা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণ করা হলে চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানখেতে পানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেবে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও অজ্ঞাত কারণে নির্মাণকাজ চলমান থাকায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অভিযুক্ত আকুল বালা বলেন, ‘খালের মধ্যে ব্যবসার জন্য দোকান ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেছিলাম। ভূমি অফিস থেকে দোকান ঘর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন। তাই আমি বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছি।’
স্থানীয় হরেন বালা, হরশিদ রায় জানান, খালের মধ্যে ১০০ হাত লম্বা একটি ঘর দুই মাস আগে নির্মাণ শুরু করেছিলেন আকুল বালা। প্রশাসন ঘর নির্মাণে বাধা দেওয়ায় পরেও তাঁদের বাধা উপেক্ষা করে আকুল বালা নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারী বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণের কাজ আগে একবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন আবার কাজ হলে সরেজমিন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজীদ সরদার জানান, বন্ধ করে দেওয়া দোকানঘর পুনরায় নির্মাণ করা হলে সরেজমিন পরিদর্শন করে তা ভেঙে দেওয়া হবে।

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি খাল দখল করে অবৈধ দোকানঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে এক স মিলমালিকের বিরুদ্ধে।
স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
এরপর রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারীকে সরেজমিন পাঠিয়ে নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে সময় দোকানঘর নির্মাণ না করার মর্মে স মিলমালিকের কাছ থেকে অঙ্গীকারনামাও নেওয়া হয়। তবে কিছুদিন নির্মাণকাজ বন্ধ থাকার পর আবারও প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করেছেন আকুল বালা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণ করা হলে চলতি মৌসুমে ইরি-বোরো ধানখেতে পানি সরবরাহে বড় ধরনের সমস্যা দেখা দেবে। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকার পরও অজ্ঞাত কারণে নির্মাণকাজ চলমান থাকায় তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
অভিযুক্ত আকুল বালা বলেন, ‘খালের মধ্যে ব্যবসার জন্য দোকান ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেছিলাম। ভূমি অফিস থেকে দোকান ঘর নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে বলেছেন। তাই আমি বর্তমানে কাজ বন্ধ রেখেছি।’
স্থানীয় হরেন বালা, হরশিদ রায় জানান, খালের মধ্যে ১০০ হাত লম্বা একটি ঘর দুই মাস আগে নির্মাণ শুরু করেছিলেন আকুল বালা। প্রশাসন ঘর নির্মাণে বাধা দেওয়ায় পরেও তাঁদের বাধা উপেক্ষা করে আকুল বালা নির্মাণকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এ বিষয়ে রত্নপুর ইউনিয়নের সরকারি ভূমি কর্মকর্তা উত্তম ব্যাপারী বলেন, খালের মধ্যে দোকানঘর নির্মাণের কাজ আগে একবার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এখন আবার কাজ হলে সরেজমিন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. বায়েজীদ সরদার জানান, বন্ধ করে দেওয়া দোকানঘর পুনরায় নির্মাণ করা হলে সরেজমিন পরিদর্শন করে তা ভেঙে দেওয়া হবে।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থ
২৭ এপ্রিল ২০২৩
খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২ ঘণ্টা আগে
খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেকাজী শামিম আহমেদ, খুলনা

খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। অভিযোগ উঠেছে, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঘুষ নিয়ে ফিরে আসেন। ফলে বকেয়া বিল আদায় করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় আলোচনা হয়। এ সময় বিল পরিশোধে গ্রাহকদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো বকেয়া আদায়ে কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। এ সুযোগটি নিচ্ছেন সাধারণ কর্মচারীরা। তাঁরা কর্মকর্তাদের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ ফাঁকি দেওয়াসহ নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা কর্মকর্তাদের আদেশ-নির্দেশও মানছেন না।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, কিছু গ্রাহক বিল কিস্তি করে নিয়ে গেলেও সেই কিস্তি পরিশোধ করেন না। অনেকের নাম-ঠিকানা ভুয়া থাকায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে গ্রাহকসংখ্যার অর্ধেকের বেশিই বিল পরিশোধ করেন না। অনাদায়ি গ্রাহকের অধিকাংশ উচ্চবিত্ত। এ ছাড়া বয়রা মহিলা হোস্টেল, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বেশ কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় অঙ্কের বিল বকেয়া রয়েছে।
একাধিক সূত্র জানায়, ওয়াসার রাজস্ব বিভাগের গঠিত আদায়কারী টিমের সদস্য ও বিল প্রদানকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে দেড় লাখ থেকে ২ লাখের বেশি টাকা বকেয়া রয়েছে। প্রতি মাসে এসব প্রতিষ্ঠানে নোটিশ পাঠানো হলেও তারা আদায়কারীদের ৩-৪ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে।
ওয়াসা কর্তৃপক্ষ প্রতিটি গ্রাহকের বাসাবাড়িতে মিটার রিডিং এবং বিল পৌঁছে দেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং ঠিকাদার নিয়োগ করেছে। তাঁদের পেছনে প্রতি মাসে খরচ হচ্ছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ এরা ঠিকমতো বিল পৌঁছান না। আবার তিন-চার মাসের বিল একসঙ্গে পাঠিয়ে ঘুষ-বাণিজ্য করেন, এই অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ‘আমির সুলতান’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প কর্মকর্তা সৈয়দ এরশাদ আহমেদ বলেন, ‘আগে দুর্নীতি হতো কি না জানি না। তবে এখন ডিজিটাল হওয়ায় সেই সুযোগ নেই। আমাদের কাজ হচ্ছে প্রতিটি গ্রাহকের মিটারের ছবি তুলে অনলাইনে এন্ট্রি দেওয়া এবং প্রতি মাসে পানির বিল গ্রাহকদের হাতে পৌঁছানো। আর এ কাজের জন্য চারজন সুপারভাইজারসহ ৩৪ জন কর্মী কাজ করছে।’
প্রকল্প কর্মকর্তা স্বীকার করে বলেন, ‘অনেক সময় অফিস থেকে আদায়কারীরা গেলে গ্রাহকেরা মাঝেমধ্যে আমাদের ফোন দেন। এটা কোনো অন্যায় নয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বিল আদায় করে না, কাজেই আমরা কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই।’
দুর্নীতির বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে ওয়াসার বাণিজ্য ব্যবস্থাপক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘বকেয়া আদায়ে নিয়মিত মাইকিং, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, নোটিশ প্রদান এবং বাড়ি বাড়ি লোক পাঠানো হয়। গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার দু-একটি অভিযোগ পাওয়া গেলেও তা প্রমাণিত হয়নি।’
খাদেমুল আরও বলেন, ‘ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ বকেয়া ২ লাখের বেশি নয়। বকেয়া অনাদায়ির সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ব্যক্তি পর্যায়ে গ্রাহকেরা গভীর নলকূপ স্থাপন করছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াসার অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজনবোধ করছে না। গভীর নলকূপে মাসে খরচ হচ্ছে মাত্র ৪০০ টাকা। আর ওয়াসাকে দিতে হয় ৪ হাজার টাকা। সে কারণে কিছু গ্রাহক এখন অনুমোদন ছাড়াই গভীর নলকূপ বসাচ্ছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ওয়াসা।’
ওয়াসার পরিচালক শেখ দিদারুল আলম বলেন, ৪ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়াসার বোর্ড সভায় বিষয়টি তোলা হয়েছিল। সেখানে আউটসোর্সিং ঠিকাদার পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। অনেকেই পানির বিল দেয় না। বিল পরিশোধের জন্য সতর্ক করতে বলা হয়েছে।

খুলনা ওয়াসার ৪৪ হাজার ১১ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ১০ হাজার গ্রাহকই পানির বিলের একটি পয়সাও পরিশোধ করেননি। এর মধ্যে সরকারি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। সব মিলিয়ে সংস্থাটির বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। অভিযোগ উঠেছে, মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ঘুষ নিয়ে ফিরে আসেন। ফলে বকেয়া বিল আদায় করতে পারছে না কর্তৃপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ৪ ডিসেম্বর বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় আলোচনা হয়। এ সময় বিল পরিশোধে গ্রাহকদের সতর্ক করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। তবে এখনো বকেয়া আদায়ে কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যায়নি। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছে চরম দ্বন্দ্ব। এ সুযোগটি নিচ্ছেন সাধারণ কর্মচারীরা। তাঁরা কর্মকর্তাদের পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে কাজ ফাঁকি দেওয়াসহ নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা কর্মকর্তাদের আদেশ-নির্দেশও মানছেন না।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, কিছু গ্রাহক বিল কিস্তি করে নিয়ে গেলেও সেই কিস্তি পরিশোধ করেন না। অনেকের নাম-ঠিকানা ভুয়া থাকায় তাঁদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে গ্রাহকসংখ্যার অর্ধেকের বেশিই বিল পরিশোধ করেন না। অনাদায়ি গ্রাহকের অধিকাংশ উচ্চবিত্ত। এ ছাড়া বয়রা মহিলা হোস্টেল, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসহ বেশ কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠানে বড় অঙ্কের বিল বকেয়া রয়েছে।
একাধিক সূত্র জানায়, ওয়াসার রাজস্ব বিভাগের গঠিত আদায়কারী টিমের সদস্য ও বিল প্রদানকারী ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নিচ্ছেন। একাধিক প্রতিষ্ঠানের কাছে দেড় লাখ থেকে ২ লাখের বেশি টাকা বকেয়া রয়েছে। প্রতি মাসে এসব প্রতিষ্ঠানে নোটিশ পাঠানো হলেও তারা আদায়কারীদের ৩-৪ হাজার টাকা ঘুষ দিয়ে পার পেয়ে যাচ্ছে।
ওয়াসা কর্তৃপক্ষ প্রতিটি গ্রাহকের বাসাবাড়িতে মিটার রিডিং এবং বিল পৌঁছে দেওয়ার জন্য আউটসোর্সিং ঠিকাদার নিয়োগ করেছে। তাঁদের পেছনে প্রতি মাসে খরচ হচ্ছে সাড়ে ৩ লাখ টাকা। অথচ এরা ঠিকমতো বিল পৌঁছান না। আবার তিন-চার মাসের বিল একসঙ্গে পাঠিয়ে ঘুষ-বাণিজ্য করেন, এই অভিযোগ রয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ‘আমির সুলতান’ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প কর্মকর্তা সৈয়দ এরশাদ আহমেদ বলেন, ‘আগে দুর্নীতি হতো কি না জানি না। তবে এখন ডিজিটাল হওয়ায় সেই সুযোগ নেই। আমাদের কাজ হচ্ছে প্রতিটি গ্রাহকের মিটারের ছবি তুলে অনলাইনে এন্ট্রি দেওয়া এবং প্রতি মাসে পানির বিল গ্রাহকদের হাতে পৌঁছানো। আর এ কাজের জন্য চারজন সুপারভাইজারসহ ৩৪ জন কর্মী কাজ করছে।’
প্রকল্প কর্মকর্তা স্বীকার করে বলেন, ‘অনেক সময় অফিস থেকে আদায়কারীরা গেলে গ্রাহকেরা মাঝেমধ্যে আমাদের ফোন দেন। এটা কোনো অন্যায় নয়। আমাদের প্রতিষ্ঠান বিল আদায় করে না, কাজেই আমরা কোনো দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত নই।’
দুর্নীতির বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে ওয়াসার বাণিজ্য ব্যবস্থাপক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘বকেয়া আদায়ে নিয়মিত মাইকিং, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, নোটিশ প্রদান এবং বাড়ি বাড়ি লোক পাঠানো হয়। গ্রাহকদের কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ার দু-একটি অভিযোগ পাওয়া গেলেও তা প্রমাণিত হয়নি।’
খাদেমুল আরও বলেন, ‘ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ বকেয়া ২ লাখের বেশি নয়। বকেয়া অনাদায়ির সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে ব্যক্তি পর্যায়ে গ্রাহকেরা গভীর নলকূপ স্থাপন করছে। এ ক্ষেত্রে ওয়াসার অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজনবোধ করছে না। গভীর নলকূপে মাসে খরচ হচ্ছে মাত্র ৪০০ টাকা। আর ওয়াসাকে দিতে হয় ৪ হাজার টাকা। সে কারণে কিছু গ্রাহক এখন অনুমোদন ছাড়াই গভীর নলকূপ বসাচ্ছে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ওয়াসা।’
ওয়াসার পরিচালক শেখ দিদারুল আলম বলেন, ৪ ডিসেম্বর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত ওয়াসার বোর্ড সভায় বিষয়টি তোলা হয়েছিল। সেখানে আউটসোর্সিং ঠিকাদার পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। অনেকেই পানির বিল দেয় না। বিল পরিশোধের জন্য সতর্ক করতে বলা হয়েছে।

কারিগরি শিক্ষার উন্নয়নে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমূহের মানোন্নয়ন ও শিক্ষক স্বল্পতা দূরীকরণের লক্ষ্যে স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্ট (STEP) শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত ৭৭৭ জন শিক্ষক ৩৪ মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না। ফলে এই শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা, ক্ষোভ ও পারিবারিক অস্থ
২৭ এপ্রিল ২০২৩
খুলনায় জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক শক্তির বিভাগীয় কমিটির প্রতিনিধি মো. মোতালেব শিকদারকে (৪০) দুর্বৃত্তরা গুলি করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
২১৬ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটিতে অন্যদের মধ্যে রয়েছেন সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল চৌধুরী, মুখপাত্র কাজী জেবা তাহসিন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব সাজ্জাদ হোসেন, মুখ্য সংগঠক মোহাম্মদ সোহেল ইসলাম ও সিনিয়র সংগঠক শাহীন বাশার। এ ছাড়া যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রয়েছেন ৪০ জন, যুগ্ম সদস্যসচিব...
২ ঘণ্টা আগে
উপজেলার রশিদ ফকিরের ব্রিজ থেকে সাহেবেরহাট সড়কের রত্নপুর ইউনিয়নের ঐচারমাঠ প্রধান সড়কের পশ্চিম পাশে আকুল বালার মালিকানাধীন স মিলের পূর্ব পাশে একটি সরকারি খালের মধ্যে প্রায় ১০০ হাত দীর্ঘ দোকানঘর নির্মাণ শুরু করেন তিনি। প্রায় দুই মাস আগে নির্মাণকাজ শুরু হলে বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে আসে।
৩ ঘণ্টা আগে