নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
ঢাকার সাভারে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়ে এক কিশোরী মারা গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাজধানীসংলগ্ন কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বাকসাত্বা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ ও কিশোরীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই কিশোরীর (১৩) সঙ্গে আরেক কিশোরীর (১৫) বন্ধুত্ব ছিল। গত রোববার সকাল ৭টার দিকে ওই বান্ধবী কিশোরীর বাসায় যায়। এরপর বেড়ানোর কথা বলে ওই বান্ধবী কিশোরীটিকে বাকসাত্বা নিয়ে যায়। ওই বান্ধবী এক কিশোরের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাকসাত্বা গ্রামের জনৈক হাফিজুর রহমানের বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ওই বাসায় কিশোরীর লাশ পাওয়া যায়। তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের শিকার কিশোরীর মা বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যেই আমার মেয়েকে তার বান্ধবী গত রোববার বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর রোববার থেকে গতকাল সকাল ১০টার মধ্যে কোনো এক সময় আমার মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। মেয়ের বান্ধবীর সহায়তায় তার কথিত স্বামীসহ আরও কয়েকজন মিলে আমার মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে অথবা ধর্ষণের কারণেই আমার মেয়ে মারা যায়। আমার মেয়েকে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সবাই বয়সে কিশোর।’ কিশোরীর মা আরও বলেন, ‘গতকাল সকাল ১০টার দিকে স্থানীয় লোকদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমি বাকসাত্বা হাফিজুর রহমানের বাড়িতে যাই। সেখানে যাওয়ার পর আমার মেয়েকে বারান্দায় মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। এরপরেও শতভাগ নিশ্চিত হওয়ার জন্য স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় মেয়ের বান্ধবীসহ তিন কিশোরের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দুজনকে আসামি করে গতকাল রাতে সাভার থানায় মামলা করি।’
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া জানান, কয়েকজন মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করে থাকতে পারে বা ধর্ষণের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েটি মারা যেতে পারে। ওসি আরও জানান, ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ওই বান্ধবীর কথিত স্বামীকে জনতা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকার সাভারে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়ে এক কিশোরী মারা গেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাজধানীসংলগ্ন কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বাকসাত্বা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ ও কিশোরীর পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই কিশোরীর (১৩) সঙ্গে আরেক কিশোরীর (১৫) বন্ধুত্ব ছিল। গত রোববার সকাল ৭টার দিকে ওই বান্ধবী কিশোরীর বাসায় যায়। এরপর বেড়ানোর কথা বলে ওই বান্ধবী কিশোরীটিকে বাকসাত্বা নিয়ে যায়। ওই বান্ধবী এক কিশোরের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাকসাত্বা গ্রামের জনৈক হাফিজুর রহমানের বাড়ির নিচতলায় ভাড়া থাকে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে ওই বাসায় কিশোরীর লাশ পাওয়া যায়। তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের শিকার কিশোরীর মা বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যেই আমার মেয়েকে তার বান্ধবী গত রোববার বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর রোববার থেকে গতকাল সকাল ১০টার মধ্যে কোনো এক সময় আমার মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়। মেয়ের বান্ধবীর সহায়তায় তার কথিত স্বামীসহ আরও কয়েকজন মিলে আমার মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে অথবা ধর্ষণের কারণেই আমার মেয়ে মারা যায়। আমার মেয়েকে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সবাই বয়সে কিশোর।’ কিশোরীর মা আরও বলেন, ‘গতকাল সকাল ১০টার দিকে স্থানীয় লোকদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমি বাকসাত্বা হাফিজুর রহমানের বাড়িতে যাই। সেখানে যাওয়ার পর আমার মেয়েকে বারান্দায় মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। এরপরেও শতভাগ নিশ্চিত হওয়ার জন্য স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় মেয়ের বান্ধবীসহ তিন কিশোরের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও দুজনকে আসামি করে গতকাল রাতে সাভার থানায় মামলা করি।’
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া জানান, কয়েকজন মিলে মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করে থাকতে পারে বা ধর্ষণের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মেয়েটি মারা যেতে পারে। ওসি আরও জানান, ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর ওই বান্ধবীর কথিত স্বামীকে জনতা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। অন্যরা গা ঢাকা দিয়েছে। তাদের গ্রেপ্তারে পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১৮ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
২৩ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে