নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী সেলিম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল (বিএসএমএমইউ) থেকে মুক্তি পান। দুর্নীতির মামলায় ১০ বছর দণ্ডপ্রাপ্ত হাজী সেলিমকে গত ৬ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ জামিন দেন।
আজ সকালে জামিনের কাগজপত্র প্রথমে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে যায়। সেখান থেকে দুপুরে কেন্দ্রীয় কারাগারের ডেপুটি জেলার সেলিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বিএসএমএমইউতে আসলে বেলা ২টার দিকে হাজী সেলিম হাসপাতাল থেকে জামিনে মুক্তি পান।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামিনের কাগজপত্র পাওয়ার পর হাজী সেলিমকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তিনি বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখান থেকেই তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
বিএসএমএমইউ থেকে হাজী সেলিম বের হওয়ার সময় তাঁর নির্বাচিত আসনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হাসপাতাল চত্বরে স্লোগান দিয়ে হাজী সেলিমের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন। এ সময় তাঁর ছেলে এরফান সেলিম উপস্থিত ছিলেন।
হাজী সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী মহিউদ্দিন বেলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি আজিমপুরে তাঁর বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত করেন। এরপর বাসায় ফিরেছেন।
গত ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একই সঙ্গে ১০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাঁকে দুই ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে তাঁর সাজা বাতিল করেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
সে অনুসারে শুনানি শেষে ২০২১ সালের ৯ মার্চ বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন। রায়ে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পান হাজী সেলিম। একই সঙ্গে রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাঁকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।
গত বছরের ২২ মে হাইকোর্টের রায় অনুসারে আত্মসমর্পণ করার পর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন। সেদিন থেকেই তিনি দণ্ডভোগ করছিলেন।
দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত পুরান ঢাকার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য হাজী সেলিম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল (বিএসএমএমইউ) থেকে মুক্তি পান। দুর্নীতির মামলায় ১০ বছর দণ্ডপ্রাপ্ত হাজী সেলিমকে গত ৬ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ জামিন দেন।
আজ সকালে জামিনের কাগজপত্র প্রথমে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারে যায়। সেখান থেকে দুপুরে কেন্দ্রীয় কারাগারের ডেপুটি জেলার সেলিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বিএসএমএমইউতে আসলে বেলা ২টার দিকে হাজী সেলিম হাসপাতাল থেকে জামিনে মুক্তি পান।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামিনের কাগজপত্র পাওয়ার পর হাজী সেলিমকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তিনি বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন, সেখান থেকেই তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
বিএসএমএমইউ থেকে হাজী সেলিম বের হওয়ার সময় তাঁর নির্বাচিত আসনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁরা হাসপাতাল চত্বরে স্লোগান দিয়ে হাজী সেলিমের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেন। এ সময় তাঁর ছেলে এরফান সেলিম উপস্থিত ছিলেন।
হাজী সেলিমের ব্যক্তিগত সহকারী মহিউদ্দিন বেলাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, জামিনে মুক্তি পাওয়ার পর তিনি আজিমপুরে তাঁর বাবা-মায়ের কবর জিয়ারত করেন। এরপর বাসায় ফিরেছেন।
গত ৬ ডিসেম্বর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ দুর্নীতির মামলায় ১০ বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমকে জামিন দেন। একই সঙ্গে ১০ বছর দণ্ডের বিরুদ্ধে হাজী সেলিমকে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়।
২০০৭ সালের ২৪ অক্টোবর হাজী সেলিমের বিরুদ্ধে লালবাগ থানায় অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ মামলায় ২০০৮ সালের ২৭ এপ্রিল তাঁকে দুই ধারায় ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। ২০০৯ সালের ২৫ অক্টোবর এ রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন হাজী সেলিম। ২০১১ সালের ২ জানুয়ারি হাইকোর্ট এক রায়ে তাঁর সাজা বাতিল করেন। পরে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক। ওই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি হাইকোর্টের রায় বাতিল করে পুনরায় শুনানির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ।
সে অনুসারে শুনানি শেষে ২০২১ সালের ৯ মার্চ বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন। রায়ে ১০ বছরের দণ্ড বহাল থাকলেও তিন বছরের সাজা থেকে খালাস পান হাজী সেলিম। একই সঙ্গে রায় পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে তাঁকে আত্মসমর্পণ করতে বলা হয়।
গত বছরের ২২ মে হাইকোর্টের রায় অনুসারে আত্মসমর্পণ করার পর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ তাঁর জামিন নামঞ্জুর করেন। সেদিন থেকেই তিনি দণ্ডভোগ করছিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পাথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে