ফরিদপুর ও নগরকান্দা প্রতিনিধি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে কবির ভূঁইয়া (৫৫) নামের এক ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে। এ মামলায় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (পদ স্থগিত) শামা ওবায়েদ রিংকুকে প্রধান আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে নগরকান্দায় থানায় মামলাটি করেন নিহতের স্ত্রী মোনজিলা বেগম (৪৪)। ওই মামলায় ৩৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫০-৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি বেলা ৩টার দিকে নিশ্চিত করেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রহমান।
এর আগে বুধবার (২১ আগস্ট) কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের নিজ এলাকায় আগমন ও পথসভাকে কেন্দ্র করে নগরকান্দা উপজেলা সদরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে স্থানীয় বিএনপির দুটি পক্ষ। যার অপর পক্ষে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ রিংকুপন্থী পক্ষ।
এ সংঘর্ষে মারা যান উপজেলার ছাগলদী গ্রামের কৃষক কবির ভূঁইয়া এবং আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ওই দুই নেতার সব পদ স্থগিত করেন।
এ ঘটনার পর শহিদুল ইসলাম বাবুল নিহত ব্যক্তিকে নিজ দলের সমর্থক হিসেবে দাবি করেন এবং শামা ওবায়েদপন্থীরা অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এ ঘটনার তিন দিন পর থানায় মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার দিন (২১ আগস্ট) কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক (পদ স্থগিত) শহিদুল ইসলাম বাবুলের নগরকান্দা থানা বিএনপি, কৃষক দল, যুবদল, ছাত্রদলসহ জনগণের পক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য পথসভার আয়োজন করা হয়। এই সংবাদ পেয়ে বিএনপি নেত্রী শামা ওবায়েদ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় ওই পথসভাকে পণ্ড করার জন্য তাঁর পক্ষের লোকদের নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী আরও উল্লেখ করেন, কবির ভূঁইয়া সদাই করার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় মিনারগ্রাম ভ্যানস্ট্যান্ডে পৌঁছানো মাত্রই বাবুল তালুকদার (আসামি) বলে, ‘শামা আপা হুকুম দিয়েছে, ওকে মারধর কর, শহিদুল ইসলাম বাবুলের লোকদের যাকে পাবি তাকে খুন করবি। যা কিছু হোক, যেভাবেই হোক, লোক মারতে হলে মরবে, তবুও শহিদুলের পথসভা করতে দেওয়া যাবে না; তাতে খুন-জখমের মামলা মোকদ্দমা যা-ই হোক, আমি দেখব। টাকাপয়সা যত লাগে আমি দেব।
‘এরপর আসামি মাসুদুর রহমান তৈয়ব হাতে থাকা ভ্যালা (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে খুন করার উদ্দেশ্যে আমার স্বামীর কোমরের ডান পাশে কোপ দেয়। এরপর অন্যরা এলোপাতাড়িভাবে বাইরেইয়া (পিটিয়ে) মৃত্যু নিশ্চিত করে।’
এ বিষয়ে নগরকান্দা থানার ওসি আমিনুর রহমান বলেন, ‘আজ সকালে মামলাটি রুজু হয়েছে। এখন পর্যন্ত আসামি গ্রেপ্তার নেই। তবে, গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
ফরিদপুরের নগরকান্দায় বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে কবির ভূঁইয়া (৫৫) নামের এক ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা করা হয়েছে। এ মামলায় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (পদ স্থগিত) শামা ওবায়েদ রিংকুকে প্রধান আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে নগরকান্দায় থানায় মামলাটি করেন নিহতের স্ত্রী মোনজিলা বেগম (৪৪)। ওই মামলায় ৩৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫০-৬০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। মামলার বিষয়টি বেলা ৩টার দিকে নিশ্চিত করেন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুর রহমান।
এর আগে বুধবার (২১ আগস্ট) কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের নিজ এলাকায় আগমন ও পথসভাকে কেন্দ্র করে নগরকান্দা উপজেলা সদরে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে স্থানীয় বিএনপির দুটি পক্ষ। যার অপর পক্ষে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ রিংকুপন্থী পক্ষ।
এ সংঘর্ষে মারা যান উপজেলার ছাগলদী গ্রামের কৃষক কবির ভূঁইয়া এবং আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ওই দুই নেতার সব পদ স্থগিত করেন।
এ ঘটনার পর শহিদুল ইসলাম বাবুল নিহত ব্যক্তিকে নিজ দলের সমর্থক হিসেবে দাবি করেন এবং শামা ওবায়েদপন্থীরা অনুপ্রবেশকারী হিসেবে চিহ্নিত করেন। এ ঘটনার তিন দিন পর থানায় মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার দিন (২১ আগস্ট) কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক (পদ স্থগিত) শহিদুল ইসলাম বাবুলের নগরকান্দা থানা বিএনপি, কৃষক দল, যুবদল, ছাত্রদলসহ জনগণের পক্ষে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য পথসভার আয়োজন করা হয়। এই সংবাদ পেয়ে বিএনপি নেত্রী শামা ওবায়েদ রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় ওই পথসভাকে পণ্ড করার জন্য তাঁর পক্ষের লোকদের নির্দেশ দেন।
মামলার বাদী আরও উল্লেখ করেন, কবির ভূঁইয়া সদাই করার উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় মিনারগ্রাম ভ্যানস্ট্যান্ডে পৌঁছানো মাত্রই বাবুল তালুকদার (আসামি) বলে, ‘শামা আপা হুকুম দিয়েছে, ওকে মারধর কর, শহিদুল ইসলাম বাবুলের লোকদের যাকে পাবি তাকে খুন করবি। যা কিছু হোক, যেভাবেই হোক, লোক মারতে হলে মরবে, তবুও শহিদুলের পথসভা করতে দেওয়া যাবে না; তাতে খুন-জখমের মামলা মোকদ্দমা যা-ই হোক, আমি দেখব। টাকাপয়সা যত লাগে আমি দেব।
‘এরপর আসামি মাসুদুর রহমান তৈয়ব হাতে থাকা ভ্যালা (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে খুন করার উদ্দেশ্যে আমার স্বামীর কোমরের ডান পাশে কোপ দেয়। এরপর অন্যরা এলোপাতাড়িভাবে বাইরেইয়া (পিটিয়ে) মৃত্যু নিশ্চিত করে।’
এ বিষয়ে নগরকান্দা থানার ওসি আমিনুর রহমান বলেন, ‘আজ সকালে মামলাটি রুজু হয়েছে। এখন পর্যন্ত আসামি গ্রেপ্তার নেই। তবে, গ্রেপ্তার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১২ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৭ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে