নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংক (ইউটিএল) নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যে ১০ দফা দাবি ও প্রস্তাব জমা দিয়েছে।
এসব দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওএমআর মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনায় এক্সপার্ট টিম ব্যবহার; ভোট শেষে পোলিং এজেন্ট ও পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতিতে ফলাফল ঘোষণা; এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে বাইরে ফলাফল প্রকাশ; ক্যাম্পাস ও ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি।
এসব দাবির বেশির ভাগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ায় ইউটিএলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তবে ইউটিএলের দাবিসমূহের মধ্যে এখনো অনেক দাবি বাস্তবায়ন বাকি রয়েছে। আমরা লক্ষ করছি, একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আন্তরিক মনে হয়েছে। তাদের এই আন্তরিকতা নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত এবং পরেও এটি অব্যাহত রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আমাদের সব দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাই। ইউটিএলএর পক্ষ থেকে একটি পর্যবেক্ষক টিম পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য মাঠে থাকবে। সাংবাদিকদের মাধ্যমে নির্বাচন চলাকালে ও নির্বাচন শেষে দেশবাসীর কাছে আমাদের পর্যবেক্ষণ জানানো হবে।
তবে ইউটিএল মনে করে, নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি প্রস্তাব পেশ করছি—
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ক্যামেরা ও সার্ভারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা, ক্যাম্পাসে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখা এবং সার্ভারকক্ষে কর্তৃপক্ষ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা। পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা সচল রাখার বিষয়ে কঠোর তদারকি নিশ্চিত করা।
২. ভোট চলাকালে ও ভোট গ্রহণ শেষে ক্যাম্পাসে সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৩. ট্রায়ালের মাধ্যমে ওএমআর মেশিনের যথাযথ কার্যকারিতা পরীক্ষা করে ব্যালট পেপার গণনা শুরু করা এবং সম্পন্ন করা। মেশিন পরীক্ষার সময় অবশ্যই এক্সপার্ট টিম, অবজারভার ও সাংবাদিকদের সামনে রাখতে হবে। এরপর ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট অন্তত তিন মাস সংরক্ষণে রাখতে হবে।
ইউটিএল নেতারা মনে করেন, ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গণতান্ত্রিক চর্চার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এ নির্বাচনকে ঘিরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, সাধারণ জনগণ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে।
ইউটিএল বিশ্বাস করে, একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করবে না, বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি, মর্যাদা ও আস্থার ভিত্তি আরও সুদৃঢ় করবে। আশা করি, নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি সুস্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে একনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউনিভার্সিটি টিচার্স লিংক (ইউটিএল) নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যে ১০ দফা দাবি ও প্রস্তাব জমা দিয়েছে।
এসব দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—ওএমআর মেশিনের মাধ্যমে ভোট গণনায় এক্সপার্ট টিম ব্যবহার; ভোট শেষে পোলিং এজেন্ট ও পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতিতে ফলাফল ঘোষণা; এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে বাইরে ফলাফল প্রকাশ; ক্যাম্পাস ও ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি।
এসব দাবির বেশির ভাগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়ায় ইউটিএলের পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তবে ইউটিএলের দাবিসমূহের মধ্যে এখনো অনেক দাবি বাস্তবায়ন বাকি রয়েছে। আমরা লক্ষ করছি, একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আন্তরিক মনে হয়েছে। তাদের এই আন্তরিকতা নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত এবং পরেও এটি অব্যাহত রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আমাদের সব দাবি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাই। ইউটিএলএর পক্ষ থেকে একটি পর্যবেক্ষক টিম পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য মাঠে থাকবে। সাংবাদিকদের মাধ্যমে নির্বাচন চলাকালে ও নির্বাচন শেষে দেশবাসীর কাছে আমাদের পর্যবেক্ষণ জানানো হবে।
তবে ইউটিএল মনে করে, নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনটি প্রস্তাব পেশ করছি—
১. বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসিটিভি ক্যামেরা ও সার্ভারের সুরক্ষা নিশ্চিত করা, ক্যাম্পাসে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখা এবং সার্ভারকক্ষে কর্তৃপক্ষ ছাড়া অন্য কারও প্রবেশে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা। পাশাপাশি সিসিটিভি ক্যামেরা সচল রাখার বিষয়ে কঠোর তদারকি নিশ্চিত করা।
২. ভোট চলাকালে ও ভোট গ্রহণ শেষে ক্যাম্পাসে সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
৩. ট্রায়ালের মাধ্যমে ওএমআর মেশিনের যথাযথ কার্যকারিতা পরীক্ষা করে ব্যালট পেপার গণনা শুরু করা এবং সম্পন্ন করা। মেশিন পরীক্ষার সময় অবশ্যই এক্সপার্ট টিম, অবজারভার ও সাংবাদিকদের সামনে রাখতে হবে। এরপর ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট অন্তত তিন মাস সংরক্ষণে রাখতে হবে।
ইউটিএল নেতারা মনে করেন, ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গণতান্ত্রিক চর্চার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এ নির্বাচনকে ঘিরে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যম, রাজনৈতিক দল, সাধারণ জনগণ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে।
ইউটিএল বিশ্বাস করে, একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করবে না, বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি, মর্যাদা ও আস্থার ভিত্তি আরও সুদৃঢ় করবে। আশা করি, নির্বাচন কমিশন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটি সুস্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে একনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।
যশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেফরিদপুরে ভাঙ্গা উপজেলায় মহাসড়কে এক পা আর ক্রাচে ভর দিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন আনার আলী। হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে মাঝেমধ্যে সড়কে বসেও পড়ছিলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে থাকা বৃদ্ধ স্ত্রীর চোখেমুখে উদ্বেগের ছাপ।
৬ ঘণ্টা আগে