সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের সখীপুরে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ গ্রাহকেরা। বিশেষ করে ইরি-বোরো মৌসুমে ধানখেতের সেচ নিয়ে কৃষকদের মাথায় দুশ্চিন্তা চেপে বসেছে। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। কবে নাগাদ এর সমাধান হবে তাও বলতে পারছে কেউ।
আজ রোববার উপজেলার পিডিবির (বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) নলুয়া সাবস্টেশনের অধীনে প্রতিমা বংকী এলাকায় সাহরির সময় (৪ টা) থেকেই বিদ্যুতের দেখা নেই। সকাল সাড়ে ১০টায় এক মিনিটে চারবার বিদ্যুৎ আসে কিন্তু কোনোবারই এক সেকেন্ডের বেশি স্থায়ী হয়নি। এরপর রিপোর্ট লেখা অবস্থায় ১০টা ৪৮ মিনিটে এক সেকেন্ডের জন্য একবার, ১১টা ৪৫ মিনিটে একবার, ১১টা ৫৫ মিনিটে একবার ও ১১টা ৫৭ মিনিটে একবার এক সেকেন্ড করে বিদ্যুতের দেখা পেয়েছে সংশ্লিষ্ট ফিডারের গ্রাহকেরা।
এই হিসাবে নলুয়া, বোয়ালী, কালিদাস, কালমেঘা, লাঙ্গুলিয়াসহ উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের গ্রাহকেরা সাহরির শেষ সময় থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ৮ ঘণ্টায় বিদ্যুৎ সেবা পেয়েছে সাতবারে মাত্র ৭ সেকেন্ড।
স্থানীয় বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পৌর শহরের বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও গ্রাম পর্যায়ে আরও খারাপ অবস্থা। অধিকাংশ সময়েই চলে লোডশেডিং, দিন-রাত চলে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার খেলা।
স্থানীয় কৃষি বিভাগের মতে, দিনে গরম রাতে শীত এমন আবহাওয়ায় ধানে ব্লাস্ট ছত্রাক আক্রান্তের সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ সময় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে জমিতে প্রচুর পানি ধরে রাখতে হবে, এর জন্য প্রয়োজন নিয়মিত সেচ।
কৃষকেরা জানান, বিদ্যুতের ঘনঘন আসা-যাওয়ায় সেচ মেশিন চালু করতে পারি না। এক মিনিটে তিন-চারবার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। দিনের তাপমাত্রা বেশি হলে এই লুকোচুরি খেলা চরম আকার ধারণ করে। এ অবস্থা নিয়মিত থাকলে ধানখেত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।
উপজেলার নলুয়া গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহক সবুজ আল মামুন বলেন, ‘রমজান মাসের শুরু থেকেই আমরা বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কবলে পড়েছি। এমনকি ইফতার-সাহরির সময়ও নিয়মিত বিদ্যুৎ বিভ্রাটের শিকার হচ্ছি। বিষয়টি এখন চরম আকার ধারণ করেছে। দিনের বেলায় বিদ্যুৎ পাই না বললেই চলে।’
পিডিবির নলুয়া সাবস্টেশনে কালিদাস ফিডারের লাইনম্যান সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ফিডারে প্রায় পাঁচ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে। কিন্তু আমাকে সীমা বেঁধে দেওয়া হয় ২ থেকে ৩ মেগাওয়াট। এ জন্য লোডশেডিং দিতে হয়। তবে আজকের (রোববার) সমস্যাটি বাতাসে বিদ্যুৎ লাইনে গাছ পড়ার কারণে হয়েছে।’
এ বিষয়ে পিডিবির (বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ) সখীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বকর তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লোডশেডিং আমাদের যেভাবে দিতে বলে সেভাবেই তালিকা করে দিচ্ছি। আমাদের ২২ মেগাওয়াটের মতো চাহিদা। জাতীয় গ্রিড থেকে আমাদের ঘণ্টায় ঘণ্টায় নির্দেশনা দেওয়া হয়। ওই হিসেবে অনেক সময় মোট চাহিদার ৩০ শতাংশের মতো লোড কমাতে বলে।’
টাঙ্গাইলের সখীপুরে লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ গ্রাহকেরা। বিশেষ করে ইরি-বোরো মৌসুমে ধানখেতের সেচ নিয়ে কৃষকদের মাথায় দুশ্চিন্তা চেপে বসেছে। বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। কবে নাগাদ এর সমাধান হবে তাও বলতে পারছে কেউ।
আজ রোববার উপজেলার পিডিবির (বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড) নলুয়া সাবস্টেশনের অধীনে প্রতিমা বংকী এলাকায় সাহরির সময় (৪ টা) থেকেই বিদ্যুতের দেখা নেই। সকাল সাড়ে ১০টায় এক মিনিটে চারবার বিদ্যুৎ আসে কিন্তু কোনোবারই এক সেকেন্ডের বেশি স্থায়ী হয়নি। এরপর রিপোর্ট লেখা অবস্থায় ১০টা ৪৮ মিনিটে এক সেকেন্ডের জন্য একবার, ১১টা ৪৫ মিনিটে একবার, ১১টা ৫৫ মিনিটে একবার ও ১১টা ৫৭ মিনিটে একবার এক সেকেন্ড করে বিদ্যুতের দেখা পেয়েছে সংশ্লিষ্ট ফিডারের গ্রাহকেরা।
এই হিসাবে নলুয়া, বোয়ালী, কালিদাস, কালমেঘা, লাঙ্গুলিয়াসহ উপজেলার দক্ষিণাঞ্চলের গ্রাহকেরা সাহরির শেষ সময় থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ৮ ঘণ্টায় বিদ্যুৎ সেবা পেয়েছে সাতবারে মাত্র ৭ সেকেন্ড।
স্থানীয় বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পৌর শহরের বিদ্যুৎ সরবরাহ কিছুটা স্বাভাবিক থাকলেও গ্রাম পর্যায়ে আরও খারাপ অবস্থা। অধিকাংশ সময়েই চলে লোডশেডিং, দিন-রাত চলে বিদ্যুতের আসা-যাওয়ার খেলা।
স্থানীয় কৃষি বিভাগের মতে, দিনে গরম রাতে শীত এমন আবহাওয়ায় ধানে ব্লাস্ট ছত্রাক আক্রান্তের সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ সময় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে জমিতে প্রচুর পানি ধরে রাখতে হবে, এর জন্য প্রয়োজন নিয়মিত সেচ।
কৃষকেরা জানান, বিদ্যুতের ঘনঘন আসা-যাওয়ায় সেচ মেশিন চালু করতে পারি না। এক মিনিটে তিন-চারবার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। দিনের তাপমাত্রা বেশি হলে এই লুকোচুরি খেলা চরম আকার ধারণ করে। এ অবস্থা নিয়মিত থাকলে ধানখেত রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।
উপজেলার নলুয়া গ্রামের বিদ্যুৎ গ্রাহক সবুজ আল মামুন বলেন, ‘রমজান মাসের শুরু থেকেই আমরা বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের কবলে পড়েছি। এমনকি ইফতার-সাহরির সময়ও নিয়মিত বিদ্যুৎ বিভ্রাটের শিকার হচ্ছি। বিষয়টি এখন চরম আকার ধারণ করেছে। দিনের বেলায় বিদ্যুৎ পাই না বললেই চলে।’
পিডিবির নলুয়া সাবস্টেশনে কালিদাস ফিডারের লাইনম্যান সাইদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার ফিডারে প্রায় পাঁচ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ লাগে। কিন্তু আমাকে সীমা বেঁধে দেওয়া হয় ২ থেকে ৩ মেগাওয়াট। এ জন্য লোডশেডিং দিতে হয়। তবে আজকের (রোববার) সমস্যাটি বাতাসে বিদ্যুৎ লাইনে গাছ পড়ার কারণে হয়েছে।’
এ বিষয়ে পিডিবির (বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ) সখীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বকর তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লোডশেডিং আমাদের যেভাবে দিতে বলে সেভাবেই তালিকা করে দিচ্ছি। আমাদের ২২ মেগাওয়াটের মতো চাহিদা। জাতীয় গ্রিড থেকে আমাদের ঘণ্টায় ঘণ্টায় নির্দেশনা দেওয়া হয়। ওই হিসেবে অনেক সময় মোট চাহিদার ৩০ শতাংশের মতো লোড কমাতে বলে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে