সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশ ছাড়ার পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এরপর থেকে নিরাপত্তাহীনতার কারণে কাজ করছে না পুলিশ। এদিকে পুলিশের কার্যক্রম না থাকায় চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ বাড়ার আশঙ্কায় আছেন এলাকাবাসী। নিজেদেরই সমাধান করতে হচ্ছে সমস্যার। এমনকি মসজিদে মাইকিং করে সতর্ক করার পর পাঁচ ডাকাতকে গণপিটুনি দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গত সোমবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হামলা চালানোর পর টানা তিন ঘণ্টা সময় নিয়ে সব মালামাল লুট হয়। রাত সাড়ে ৯টায় থানায় আগুন দেওয়া হয়। একই দিন সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর ও নেতা-কর্মীসহ অনেকের বাড়ি ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টায় হঠাৎ সিদ্ধিরগঞ্জের কিছু এলাকার মসজিদের মাইকিং করে বলা হয়, ‘এলাকায় ডাকাত ঢুকেছে। বাড়ির সব পুরুষ মানুষ বাসা থেকে বের হয়ে ডাকতদের থেকে এলাকাবাসীকে রক্ষা করুন।’ তারপর একে একে সবাই বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলে পাঁচজনকে ধরতে পারে এলাকাবাসী। পুলিশ না থাকায় তাদের উত্তমমধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
শিমরাইল এলাকার বাসের উদ্দিন বলেন, ‘একটি ট্রাকে করে ১৫ জন ডাকাত বিভিন্ন বাসা থেকে ডাকাতি করতে করতে আসে আমাদের এদিকে। তখন এলাকার কয়েকজন খবর পেয়ে মসজিদে ফোন করলে হুজুর মাইকিং করেন। তাৎক্ষণিক এলাকাবাসী বের হয়ে আসায় বাকি বাড়িগুলো বাঁচাতে পারি।’
একই এলাকার আরেক বাসিন্দা দিদারুল বলেন, ‘রাতে ডাকাতের কথা মাইকিং করলে আমরা সবাই বের হয়ে আসি। তখন পাঁচ ডাকাতকে ধরতে সক্ষম হই। বাকিরা পালিয়ে যায়। কিন্তু পুলিশ বা প্রশাসনের কেউ না থাকায় আমরা উত্তম-মধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেই।’
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের সব কাজ এখন বন্ধ আছে। জনগণকে সেবা দেওয়ার মতো কোনো অবস্থানেই নেই আমরা। আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা এখন আমরা দিতে পারছি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের থানায় হামলা, ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
শেখ হাসিনার পদত্যাগ এবং দেশ ছাড়ার পর সিদ্ধিরগঞ্জ থানা এলাকায় ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এরপর থেকে নিরাপত্তাহীনতার কারণে কাজ করছে না পুলিশ। এদিকে পুলিশের কার্যক্রম না থাকায় চুরি-ডাকাতিসহ বিভিন্ন অপরাধ বাড়ার আশঙ্কায় আছেন এলাকাবাসী। নিজেদেরই সমাধান করতে হচ্ছে সমস্যার। এমনকি মসজিদে মাইকিং করে সতর্ক করার পর পাঁচ ডাকাতকে গণপিটুনি দেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
গত সোমবার সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হামলা চালানোর পর টানা তিন ঘণ্টা সময় নিয়ে সব মালামাল লুট হয়। রাত সাড়ে ৯টায় থানায় আগুন দেওয়া হয়। একই দিন সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কাউন্সিলর ও নেতা-কর্মীসহ অনেকের বাড়ি ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টায় হঠাৎ সিদ্ধিরগঞ্জের কিছু এলাকার মসজিদের মাইকিং করে বলা হয়, ‘এলাকায় ডাকাত ঢুকেছে। বাড়ির সব পুরুষ মানুষ বাসা থেকে বের হয়ে ডাকতদের থেকে এলাকাবাসীকে রক্ষা করুন।’ তারপর একে একে সবাই বাড়ি থেকে বেরিয়ে এলে পাঁচজনকে ধরতে পারে এলাকাবাসী। পুলিশ না থাকায় তাদের উত্তমমধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।
শিমরাইল এলাকার বাসের উদ্দিন বলেন, ‘একটি ট্রাকে করে ১৫ জন ডাকাত বিভিন্ন বাসা থেকে ডাকাতি করতে করতে আসে আমাদের এদিকে। তখন এলাকার কয়েকজন খবর পেয়ে মসজিদে ফোন করলে হুজুর মাইকিং করেন। তাৎক্ষণিক এলাকাবাসী বের হয়ে আসায় বাকি বাড়িগুলো বাঁচাতে পারি।’
একই এলাকার আরেক বাসিন্দা দিদারুল বলেন, ‘রাতে ডাকাতের কথা মাইকিং করলে আমরা সবাই বের হয়ে আসি। তখন পাঁচ ডাকাতকে ধরতে সক্ষম হই। বাকিরা পালিয়ে যায়। কিন্তু পুলিশ বা প্রশাসনের কেউ না থাকায় আমরা উত্তম-মধ্যম দিয়ে ছেড়ে দেই।’
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের সব কাজ এখন বন্ধ আছে। জনগণকে সেবা দেওয়ার মতো কোনো অবস্থানেই নেই আমরা। আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা এখন আমরা দিতে পারছি না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের থানায় হামলা, ভাঙচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করেছে দুর্বৃত্তরা। প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে