মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের কালকিনিতে মো. শফিকুল ইসলাম সাইলু আকন (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার রমজানপুর ইউনিয়নের হামেদখাঁ হাট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মাদক নিতে বাধা দেওয়ায় ছোট ভাই সায়েম আকন (২৮) তাঁকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তাঁরা দুজন উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাহেবরামপুর গ্রামের সাইদুল আকনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাহেবরামপুর এলাকার সায়েম আকন দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন করে আসছেন। তাঁকে মাদক সেবনে বাধা দেন বড় ভাই সাইলু আকন। তাতে ক্ষিপ্ত হন সায়েম আকন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাইলু আকন শ্বশুরবাড়ি পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। এ সময় সায়েম ওষুধ কেনার কথা বলে বাসা থেকে বের হন। বড় ভাই ভ্যানগাড়িতে করে বাসস্ট্যান্ড যাচ্ছিলেন। এ সময় ছোট ভাইও ওই ভ্যানগাড়িতে ওঠেন।
এ সময় তাঁরা পাশের ইউনিয়ন রমজানপুরের হামেদখাঁ হাট এলাকার বাজার পার হওয়ার সময় ফাঁকা জায়গায় সায়েম তাঁর বড় ভাইকে কাঁচি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাতে হত্যা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন সায়েমকে আটক করে পিটুনি দেয়। খবর পেয়ে কালকিনি থানা-পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। এ ছাড়া আহত অবস্থায় সায়েমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
স্থানীয় সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহিম মুরাদ সরদার বলেন, মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় বড় ভাইকে হত্যা করেছে তাঁর ভাই। ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের ছোট ভাই সায়েমকে উদ্ধার করে পুলিশের নজরদারিতে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ওসি আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি, সাইলু আকন তাঁর ছোট ভাই সায়েমকে মাদক খেতে বাধা দেন ও তাঁকে মাদক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে পাঠাবেন বলে জানান। তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
মাদারীপুরের কালকিনিতে মো. শফিকুল ইসলাম সাইলু আকন (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার রমজানপুর ইউনিয়নের হামেদখাঁ হাট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মাদক নিতে বাধা দেওয়ায় ছোট ভাই সায়েম আকন (২৮) তাঁকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তাঁরা দুজন উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাহেবরামপুর গ্রামের সাইদুল আকনের ছেলে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়নের পশ্চিম সাহেবরামপুর এলাকার সায়েম আকন দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন করে আসছেন। তাঁকে মাদক সেবনে বাধা দেন বড় ভাই সাইলু আকন। তাতে ক্ষিপ্ত হন সায়েম আকন। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সাইলু আকন শ্বশুরবাড়ি পিরোজপুর যাচ্ছিলেন। এ সময় সায়েম ওষুধ কেনার কথা বলে বাসা থেকে বের হন। বড় ভাই ভ্যানগাড়িতে করে বাসস্ট্যান্ড যাচ্ছিলেন। এ সময় ছোট ভাইও ওই ভ্যানগাড়িতে ওঠেন।
এ সময় তাঁরা পাশের ইউনিয়ন রমজানপুরের হামেদখাঁ হাট এলাকার বাজার পার হওয়ার সময় ফাঁকা জায়গায় সায়েম তাঁর বড় ভাইকে কাঁচি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাতে হত্যা করেন। পরে স্থানীয় লোকজন সায়েমকে আটক করে পিটুনি দেয়। খবর পেয়ে কালকিনি থানা-পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়। এ ছাড়া আহত অবস্থায় সায়েমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে।
স্থানীয় সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহিম মুরাদ সরদার বলেন, মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় বড় ভাইকে হত্যা করেছে তাঁর ভাই। ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালকিনি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের ছোট ভাই সায়েমকে উদ্ধার করে পুলিশের নজরদারিতে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ওসি আরও বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে আমরা জানতে পেরেছি, সাইলু আকন তাঁর ছোট ভাই সায়েমকে মাদক খেতে বাধা দেন ও তাঁকে মাদক নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে পাঠাবেন বলে জানান। তাতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তবে এ ব্যাপারে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে