ঢাবি প্রতিনিধি
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিদেশে যাওয়ার দরকার নেই, তাঁর উচিত জনগণের কাছে যাওয়া বলে মন্তব্য করেছেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার।
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে সংস্কার সংঘের আয়োজনে ‘আমাদের স্বাধীনতা: আমাদের মানচিত্র’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা একটা গণ-অভ্যুত্থান করেছি। আমি যদি বলি, এ গণ-অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়েছে, আপনাদের কষ্ট হয়। অনেক লোক জীবন দিয়েছে, বহু লোক পঙ্গু আছে। ফ্যাসিস্ট সংবিধান তাঁরা রক্ষা করবেন বলেছেন, শেখ হাসিনার সংবিধান রক্ষা তারা করবেন। যদি তারা করে তাহলে সংবিধান সংশোধন, কমিশন গঠন করার এখতিয়ার তাদের নেই। কিন্তু তারা করছে। এ সরকার আপনাদের (জনগণের) সরকার নয়। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার গঠন করা, এটা আপনারা করতে পারেন নাই।’
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসের বিদেশে যাওয়ার কোনো দরকার নেই। দেশে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে, তাঁর উচিত জনগণের কাছে যাওয়া। জো বাইডেনের কাছে যাওয়া না। বাংলাদেশের জনগণের কাছে যাওয়া তার প্রধানতম কাজ। জো বাইডেনের কাছে গেলে কী হবে? জো বাইডেন আমেরিকাতে জেনোসাইড জো নামে বিখ্যাত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণেরা ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য লড়াই করছে, তারা বিভিন্ন রকম হামলা-হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের কাছে বাইডেন জেনোসাইড জো নামে পরিচিত।’
‘এখন জেনোসাইড জোর কাছে আপনি (ইউনূস) গেছেন, যেতেই পারেন। সেখানে হ্যান্ডশেক করতে পারেন। দুর্বল দেশ করতেই পারেন, পরামর্শের জন্য। জো বাইডেন যখন আপনাকে চুমু খায়, আপনার প্রিয় ব্যক্তি হিসেবে হাজির হয় তখন এটা একটা মারাত্মক বার্তা দেয়।’
সেনাপ্রধানের কথা উল্লেখ করে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘জেনারেল ওয়াকার বলে, এ সরকারকে সমর্থন করি। আমরা তাঁর থেকে জিজ্ঞেস করেছি? মানে কী। এখানে একটা বার্তা দেয়, আপনারা একটা সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকার পেয়েছেন। যদি সমর্থন না করে তাহলে যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। তাঁদের লিগ্যাল কোনো বৈধতা নেই। আইনি কোনো বৈধতা নেই। এ সরকারকে আমরা সমর্থন করি, তবে তার মানে এ সরকারের সমালোচনা করব না এমন না।’
দেশে বর্তমানে মাজার ভাঙার ঘটনা উল্লেখ করে এ সংস্কৃতিকে ইন্দো-ইসরায়েলীয় পরিকল্পনার অংশ বলে মন্তব্য করেন এ চিন্তক।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেখক ও ইতিহাসবিদ মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন—মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুর রব, সামরিক বিশ্লেষক কর্নেল (অব.) আব্দুল হক, ঢাবির ইন্টারন্যাশনাল বিজনেসের শিক্ষক অধ্যাপক ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিদেশে যাওয়ার দরকার নেই, তাঁর উচিত জনগণের কাছে যাওয়া বলে মন্তব্য করেছেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার।
আজ সোমবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আরসি মজুমদার মিলনায়তনে সংস্কার সংঘের আয়োজনে ‘আমাদের স্বাধীনতা: আমাদের মানচিত্র’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, ‘আমরা একটা গণ-অভ্যুত্থান করেছি। আমি যদি বলি, এ গণ-অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়েছে, আপনাদের কষ্ট হয়। অনেক লোক জীবন দিয়েছে, বহু লোক পঙ্গু আছে। ফ্যাসিস্ট সংবিধান তাঁরা রক্ষা করবেন বলেছেন, শেখ হাসিনার সংবিধান রক্ষা তারা করবেন। যদি তারা করে তাহলে সংবিধান সংশোধন, কমিশন গঠন করার এখতিয়ার তাদের নেই। কিন্তু তারা করছে। এ সরকার আপনাদের (জনগণের) সরকার নয়। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে সরকার গঠন করা, এটা আপনারা করতে পারেন নাই।’
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসের বিদেশে যাওয়ার কোনো দরকার নেই। দেশে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে, তাঁর উচিত জনগণের কাছে যাওয়া। জো বাইডেনের কাছে যাওয়া না। বাংলাদেশের জনগণের কাছে যাওয়া তার প্রধানতম কাজ। জো বাইডেনের কাছে গেলে কী হবে? জো বাইডেন আমেরিকাতে জেনোসাইড জো নামে বিখ্যাত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তরুণেরা ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য লড়াই করছে, তারা বিভিন্ন রকম হামলা-হুমকির মুখে পড়ছে। তাদের কাছে বাইডেন জেনোসাইড জো নামে পরিচিত।’
‘এখন জেনোসাইড জোর কাছে আপনি (ইউনূস) গেছেন, যেতেই পারেন। সেখানে হ্যান্ডশেক করতে পারেন। দুর্বল দেশ করতেই পারেন, পরামর্শের জন্য। জো বাইডেন যখন আপনাকে চুমু খায়, আপনার প্রিয় ব্যক্তি হিসেবে হাজির হয় তখন এটা একটা মারাত্মক বার্তা দেয়।’
সেনাপ্রধানের কথা উল্লেখ করে ফরহাদ মজহার বলেন, ‘জেনারেল ওয়াকার বলে, এ সরকারকে সমর্থন করি। আমরা তাঁর থেকে জিজ্ঞেস করেছি? মানে কী। এখানে একটা বার্তা দেয়, আপনারা একটা সেনা সমর্থিত উপদেষ্টা সরকার পেয়েছেন। যদি সমর্থন না করে তাহলে যেকোনো সময় ভেঙে পড়তে পারে। তাঁদের লিগ্যাল কোনো বৈধতা নেই। আইনি কোনো বৈধতা নেই। এ সরকারকে আমরা সমর্থন করি, তবে তার মানে এ সরকারের সমালোচনা করব না এমন না।’
দেশে বর্তমানে মাজার ভাঙার ঘটনা উল্লেখ করে এ সংস্কৃতিকে ইন্দো-ইসরায়েলীয় পরিকল্পনার অংশ বলে মন্তব্য করেন এ চিন্তক।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন লেখক ও ইতিহাসবিদ মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন—মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুর রব, সামরিক বিশ্লেষক কর্নেল (অব.) আব্দুল হক, ঢাবির ইন্টারন্যাশনাল বিজনেসের শিক্ষক অধ্যাপক ড. চৌধুরী সায়মা ফেরদৌস।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে