ড. সাব্বির আহমেদ, অধ্যাপক রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
দেশের রাজনীতিতে সংকটটা তৈরি হয়েছে প্রধানত ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে। দিনকে দিন এই সংকট আরও প্রকট হচ্ছে। ক্ষমতা কীভাবে হস্তান্তর হবে—সেই বিষয়টার এখনো কোনো মীমাংসা হলো না। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যাটা রয়ে গেছে দেশের রাজনীতিতে।
এ বিষয়ে আমরা একটা পদ্ধতি বের করেছিলাম। সেই পদ্ধতিতে ১৯৯১-এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। এরপর ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮-এ মোটামুটি শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে আমরা আবারও সরে গেছি। পরের বছরগুলোতে বিগত দুটি নির্বাচনে (২০১৪ ও ২০১৮) এ বিষয়ে সংকট আরও বেড়েছে। ২০২৪-এর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ২০২৩-এ এসে আমরা রাজনৈতিকভাবে আরও পেছনে চলে গেছি।
১৯৯১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত চারটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যতটা এগিয়ে গেছি, পরের দুটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেখান থেকে আবার আমরা পিছিয়ে গেলাম। আর ২০২৩ এ বিষয়ে আমাদের অসম্পূর্ণতাকে আরও শক্তিশালী করল।
দেশের রাজনীতিতে সহিষ্ণুতার জায়গাটা আরও নষ্ট হয়ে গেছে। এই জায়গায় ফিরে আসতে আমাদের আরও অনেক সময় লেগে যাবে।
ক্ষমতা হস্তান্তর বিষয়ে আমাদের একটা ঐকমত্য তৈরি হয়েছিল। আমরা হয়তো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্পের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি করতে পারতাম। কিন্তু সেটা আমরা পারিনি। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে অসহিষ্ণুতা আগের চেয়ে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অসহিষ্ণুতা ঝেড়ে ফেলে একটা সুশীল রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি হওয়া দরকার। রাজনৈতিক দলগুলো এবং দলগুলোর নেতৃত্বের মধ্যে এই উপলব্ধি আসতে হবে। আলাপ-আলোচনা হবে, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান হবে—রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যত দিন না এই উপলব্ধি আসবে, তত দিন সংকটের সমাধান হবে না, আমরা তিমিরেই থেকে যাব।
দেশের রাজনীতিতে সংকটটা তৈরি হয়েছে প্রধানত ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে। দিনকে দিন এই সংকট আরও প্রকট হচ্ছে। ক্ষমতা কীভাবে হস্তান্তর হবে—সেই বিষয়টার এখনো কোনো মীমাংসা হলো না। দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যাটা রয়ে গেছে দেশের রাজনীতিতে।
এ বিষয়ে আমরা একটা পদ্ধতি বের করেছিলাম। সেই পদ্ধতিতে ১৯৯১-এ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। এরপর ১৯৯৬, ২০০১ এবং ২০০৮-এ মোটামুটি শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে আমরা আবারও সরে গেছি। পরের বছরগুলোতে বিগত দুটি নির্বাচনে (২০১৪ ও ২০১৮) এ বিষয়ে সংকট আরও বেড়েছে। ২০২৪-এর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ২০২৩-এ এসে আমরা রাজনৈতিকভাবে আরও পেছনে চলে গেছি।
১৯৯১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত চারটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা যতটা এগিয়ে গেছি, পরের দুটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেখান থেকে আবার আমরা পিছিয়ে গেলাম। আর ২০২৩ এ বিষয়ে আমাদের অসম্পূর্ণতাকে আরও শক্তিশালী করল।
দেশের রাজনীতিতে সহিষ্ণুতার জায়গাটা আরও নষ্ট হয়ে গেছে। এই জায়গায় ফিরে আসতে আমাদের আরও অনেক সময় লেগে যাবে।
ক্ষমতা হস্তান্তর বিষয়ে আমাদের একটা ঐকমত্য তৈরি হয়েছিল। আমরা হয়তো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্পের বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি করতে পারতাম। কিন্তু সেটা আমরা পারিনি। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে অসহিষ্ণুতা আগের চেয়ে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই অসহিষ্ণুতা ঝেড়ে ফেলে একটা সুশীল রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরি হওয়া দরকার। রাজনৈতিক দলগুলো এবং দলগুলোর নেতৃত্বের মধ্যে এই উপলব্ধি আসতে হবে। আলাপ-আলোচনা হবে, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকটের সমাধান হবে—রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যত দিন না এই উপলব্ধি আসবে, তত দিন সংকটের সমাধান হবে না, আমরা তিমিরেই থেকে যাব।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে