মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের জাকির হোসেন হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত পাঁচ আসামিকেই খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ইসমাইল হোসেন এ রায় দেন।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সিং বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২১ মে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের এসকেনদার আলীর ছেলে জাকির হোসেন নিজ বাড়ি থেকে শিবচর বাজারে তাঁর শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে বের হয়ে নিখোঁজ হন। দুই দিন পর ২৩ মে শিবচর উপজেলার বিলপদ্মা নদীর কেরানিবাট এলাকায় বস্তাবন্দী মাথাবিহীন জাকির হোসেনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত জাকিরের বাবা এসকেনদার আলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে শিবচর থানায় হত্যা মামলা করেন।
শিবচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজগর আলী তদন্তের দায়িত্ব পান। তদন্ত শেষে শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের গোলাম মাওলা (৪২), চরকাচিকাটা গ্রামের রব শেখ (৪৫), একই গ্রামের লিটন ফকির (৬২), মাদবরকান্দি গ্রামের দলিল উদ্দিন দড়ি (৭০) ও একই গ্রামের মো. বাদশা দড়িকে (৬৫) অভিযুক্ত করে ২০০৪ সালের ৩০ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযুক্তপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্তরা জুয়া খেলার ৮০ হাজার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান। এর জেরে আসামিরা জাকিরকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে মাথাবিহীন লাশ বস্তায় ভরে বিলপদ্মা নদীতে ফেলে দেয়।
দীর্ঘ সময় আদালতে মামলায় সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আদালত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসারসহ ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। পরে যুক্তিতর্ক ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে দোষ প্রমাণ না হওয়ায় আদালত আজ দুপুরে অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকেই খালাস দেন।
এদিকে মামলা চলাকালে আসামি দলিল উদ্দিন দড়ি মারা যান। এ ছাড়া রায় ঘোষণার সময় বাকি চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ও আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সিং বলেন, রায়ের ব্যাপারে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে। এমন একটি হত্যাকাণ্ডের সব আসামির খালাস মেনে নেওয়া যায় না।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জাফর আলী মিয়া বলেন, বাদীপক্ষ উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ আদালতে হাজির করতে পারেননি। এমনকি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অনুমান-নির্ভর পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছেন। সবকিছু বিবেচনা করে আদালত সঠিক রায় দিয়েছেন।
মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের জাকির হোসেন হত্যা মামলার চার্জশিটভুক্ত পাঁচ আসামিকেই খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুরের জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. ইসমাইল হোসেন এ রায় দেন।
আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সিং বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণ ও আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালের ২১ মে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের এসকেনদার আলীর ছেলে জাকির হোসেন নিজ বাড়ি থেকে শিবচর বাজারে তাঁর শ্বশুরবাড়ির উদ্দেশে বের হয়ে নিখোঁজ হন। দুই দিন পর ২৩ মে শিবচর উপজেলার বিলপদ্মা নদীর কেরানিবাট এলাকায় বস্তাবন্দী মাথাবিহীন জাকির হোসেনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত জাকিরের বাবা এসকেনদার আলী বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে শিবচর থানায় হত্যা মামলা করেন।
শিবচর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আজগর আলী তদন্তের দায়িত্ব পান। তদন্ত শেষে শিবচর উপজেলার দ্বিতীয়খণ্ড ইউনিয়নের মাদবরকান্দি গ্রামের গোলাম মাওলা (৪২), চরকাচিকাটা গ্রামের রব শেখ (৪৫), একই গ্রামের লিটন ফকির (৬২), মাদবরকান্দি গ্রামের দলিল উদ্দিন দড়ি (৭০) ও একই গ্রামের মো. বাদশা দড়িকে (৬৫) অভিযুক্ত করে ২০০৪ সালের ৩০ জুন আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।
অভিযুক্তপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, অভিযুক্তরা জুয়া খেলার ৮০ হাজার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়ান। এর জেরে আসামিরা জাকিরকে কুপিয়ে হত্যা করেন। পরে মাথাবিহীন লাশ বস্তায় ভরে বিলপদ্মা নদীতে ফেলে দেয়।
দীর্ঘ সময় আদালতে মামলায় সাক্ষ্য নেওয়া হয়। আদালত মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসারসহ ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। পরে যুক্তিতর্ক ও আইনি প্রক্রিয়া শেষে দোষ প্রমাণ না হওয়ায় আদালত আজ দুপুরে অভিযুক্ত পাঁচ আসামিকেই খালাস দেন।
এদিকে মামলা চলাকালে আসামি দলিল উদ্দিন দড়ি মারা যান। এ ছাড়া রায় ঘোষণার সময় বাকি চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ও আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সিং বলেন, রায়ের ব্যাপারে উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে। এমন একটি হত্যাকাণ্ডের সব আসামির খালাস মেনে নেওয়া যায় না।
আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জাফর আলী মিয়া বলেন, বাদীপক্ষ উপযুক্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ আদালতে হাজির করতে পারেননি। এমনকি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা অনুমান-নির্ভর পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দিয়েছেন। সবকিছু বিবেচনা করে আদালত সঠিক রায় দিয়েছেন।
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) অপসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ১০ দিন ধরে আন্দোলন করছেন। ২৮ এপ্রিল থেকে এ আন্দোলন চলছে। নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড (এনপিসিবিএল) নামের এই কেন্দ্রে প্রায় ১ হাজার ৮০০ কর্মী কর্মরত।
৫ মিনিট আগেচেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবেক আইজিপি আবদুল কাইয়ুমের বিরুদ্ধে আওয়ামী সমর্থকদের নিয়ে পথসভা করার অভিযোগ তুলেছেন জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির নেতারা। আজ বুধবার উপজেলা ও পৌর বিএনপির এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন তাঁরা।
৮ মিনিট আগেকুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসক ও তাঁর স্বামীকে মারধরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে ভুক্তভোগী চিকিৎসক শারমিন সুলতানার স্বামী মুহাম্মদ মাসুদ রানা বাদী হয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানায় মামলাটি করেন। মামলায় তিনজন নারীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে।
৮ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুর রহমান শাহীনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে কোন মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা নিশ্চিত করতে পারেনি পুলিশ। আজ বুধবার দুপুরে উপজেলা গোসিঙ্গা বাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ মিনিট আগে