নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সারা দেশে গায়েবি মামলা ও গ্রেপ্তার এবং পুলিশের গুলিতে নেতা কর্মী নিহতের বিষয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে নয়াপল্টনে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করারও আবেদন জানিয়েছে দলটি। তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।
আজ বৃহস্পতিবার ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
বুলুর নেতৃত্বে বিএনপির চার সদস্যের প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৫০ মিনিটে পুলিশ সদর দপ্তরে প্রবেশ করেন। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠকের পর দুপুর সোয়া ২টার দিকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে বিএনপি চার সদস্যের প্রতিনিধি দল।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আইজিপি, পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। আমরা দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, গায়েবি মামলা, বাধা-হামলার ঘটনা, আওয়ামী লীগের বাধাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছি।’
বিএনপি নেতারা বলেন, সারা দেশে ৮টি সমাবেশ হয়েছে। কোথাও কোনো সহিংসতা হয়নি। ঢাকাতেও হবে না, আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা নেই। তবে এর বাইরে অন্য কেউ যদি নাশকতা করে বা করার চেষ্টা করে সেটা দেখার দায়িত্ব পুলিশের।
সমাবেশের স্থান নিয়ে বিএনপির প্রতিনিধি দল শীর্ষ নেতাদের সিদ্ধান্তের ওপর জোর দেয়। বুলু জানান, আমরা বলেছি—১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাই। তবে আইজিপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করার আহ্বান জানান।
পুলিশের গুলিতে নেতা কর্মী নিহত হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে বুলু জানান, আমরা এ বিষয়ে জানিয়েছি। হত্যার বিষয়ে তারা তদন্ত করে দেখবেন। গুলির ঘটনা কোনো পুলিশ সদস্যের অতিরঞ্জিত কাজ কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য আইজিপি আশ্বাস দিয়েছেন।
বুলু বলেন, ‘আমরা গায়েবি মামলার কপি পুলিশ প্রধানকে দিয়েছি। তিনি বলেছেন, খতিয়ে দেখবেন। আমরা বলেছি, একই মামলার বাদী যুবলীগ নেতা এবং পুলিশও। এটা তো হয় না। এটাই তো গায়েবি মামলা প্রমাণ করে।’
সরকার পুলিশকে জনগণের প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে, বিএনপি পুলিশের প্রতিপক্ষ নয় বলে দাবি করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আইনজীবী মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। গায়েবি মামলা করে হয়রানি না করতে পুলিশের আইজিপির প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে বলেও সাংবাদিকদের জানান তিনি।
পুলিশ সদর দপ্তরের বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন দলটির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এবং আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিএনপিকে ২৬ শর্তে আগামী ১০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেয় ডিএমপি। পরে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নয় বরং নয়াপল্টনে বিভাগীয় সমাবেশ করার জন্য অনুমতি চেয়ে ডিএমপিতে আবেদন করা হয়েছিল। সেখানেই সমাবেশ করতে চায় তারা।
বিএনপির দাবি ও বৈঠকের বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. মনজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের পক্ষ থেকে আইজিপি স্যারের কাছে বেশ কিছু দাবি-দাওয়া উত্থাপন করা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে। বিষয়গুলো নজরে আছে পুলিশের। অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন শীর্ষ কর্মকর্তারা।
বিএনপির সমাবেশ ঘিরে সারা দেশে গায়েবি মামলা ও গ্রেপ্তার এবং পুলিশের গুলিতে নেতা কর্মী নিহতের বিষয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বিএনপি। একই সঙ্গে নয়াপল্টনে ১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করারও আবেদন জানিয়েছে দলটি। তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।
আজ বৃহস্পতিবার ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
বুলুর নেতৃত্বে বিএনপির চার সদস্যের প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা ৫০ মিনিটে পুলিশ সদর দপ্তরে প্রবেশ করেন। এক ঘণ্টারও বেশি সময় বৈঠকের পর দুপুর সোয়া ২টার দিকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলে বিএনপি চার সদস্যের প্রতিনিধি দল।
বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, ‘আইজিপি, পুলিশ কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সেখানে ছিলেন। আমরা দেশের সার্বিক পরিস্থিতি, গায়েবি মামলা, বাধা-হামলার ঘটনা, আওয়ামী লীগের বাধাসহ নানা বিষয় তুলে ধরেছি।’
বিএনপি নেতারা বলেন, সারা দেশে ৮টি সমাবেশ হয়েছে। কোথাও কোনো সহিংসতা হয়নি। ঢাকাতেও হবে না, আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমাদের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সহিংসতার আশঙ্কা নেই। তবে এর বাইরে অন্য কেউ যদি নাশকতা করে বা করার চেষ্টা করে সেটা দেখার দায়িত্ব পুলিশের।
সমাবেশের স্থান নিয়ে বিএনপির প্রতিনিধি দল শীর্ষ নেতাদের সিদ্ধান্তের ওপর জোর দেয়। বুলু জানান, আমরা বলেছি—১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাই। তবে আইজিপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে করার আহ্বান জানান।
পুলিশের গুলিতে নেতা কর্মী নিহত হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে বুলু জানান, আমরা এ বিষয়ে জানিয়েছি। হত্যার বিষয়ে তারা তদন্ত করে দেখবেন। গুলির ঘটনা কোনো পুলিশ সদস্যের অতিরঞ্জিত কাজ কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য আইজিপি আশ্বাস দিয়েছেন।
বুলু বলেন, ‘আমরা গায়েবি মামলার কপি পুলিশ প্রধানকে দিয়েছি। তিনি বলেছেন, খতিয়ে দেখবেন। আমরা বলেছি, একই মামলার বাদী যুবলীগ নেতা এবং পুলিশও। এটা তো হয় না। এটাই তো গায়েবি মামলা প্রমাণ করে।’
সরকার পুলিশকে জনগণের প্রতিপক্ষ বানাচ্ছে, বিএনপি পুলিশের প্রতিপক্ষ নয় বলে দাবি করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আইনজীবী মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। গায়েবি মামলা করে হয়রানি না করতে পুলিশের আইজিপির প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে বলেও সাংবাদিকদের জানান তিনি।
পুলিশ সদর দপ্তরের বৈঠকে বিএনপির প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন দলটির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি এবং আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিএনপিকে ২৬ শর্তে আগামী ১০ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করার অনুমতি দেয় ডিএমপি। পরে বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে নয় বরং নয়াপল্টনে বিভাগীয় সমাবেশ করার জন্য অনুমতি চেয়ে ডিএমপিতে আবেদন করা হয়েছিল। সেখানেই সমাবেশ করতে চায় তারা।
বিএনপির দাবি ও বৈঠকের বিষয়ে পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. মনজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁদের পক্ষ থেকে আইজিপি স্যারের কাছে বেশ কিছু দাবি-দাওয়া উত্থাপন করা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে। বিষয়গুলো নজরে আছে পুলিশের। অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন শীর্ষ কর্মকর্তারা।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১০ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৪ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে