নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মোহাম্মদপুরে দিনমজুর আক্তার হোসেন নিহতের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর জামিনে মুক্ত হয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন তাঁকে জামিন দেন।
গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানোর পরই তাঁকে জামিন দেওয়া হয়। তবে তাঁকে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়া হয়েছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
বিকেলে আলমাস কবীরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মোহাম্মদপুর থানার এসআই মাইদুল ইসলাম রিমান্ডের আবেদন না করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আলমাস কবীরকে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে রাখা প্রয়োজন।
অন্যদিকে আলমাস কবীরের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানিতে তিনি বলেন, ঘটনার সময় আলমাস বিদেশে ছিলেন। পরে আদালত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। জামিন দেওয়ার পর আলমাস কবীরকে আদালত থেকেই মুক্তি দেওয়া হয়।
ঢাকার চিপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মোহাম্মদপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই হেলাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে আলমাসকে রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আন্দোলনের সময় মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন দিনমজুর মোহাম্মদ আক্তার হোসেন (২৬)। এ ঘটনায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা ওবায়দুল হক বাদী হয়ে আলমাস কবীরসহ ৮০ জনকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন।
উল্লেখ্য, আলমাস কবীর সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত। ২০০৬ সাল থেকে আলমাস কবীর মেট্রোনেটের প্রধান নির্বাহী (সিইও) ছিলেন। কোম্পানিটি সম্প্রসারণে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই কোম্পানিটি ইন্ট্রানেট, ইন্টারনেট, আইপি টেলিফোনি, ক্লাউড কম্পিউটিং, ফিনটেকসহ নানা ধরনের আইটি-সংশ্লিষ্ট পরিষেবা দেয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মোহাম্মদপুরে দিনমজুর আক্তার হোসেন নিহতের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর জামিনে মুক্ত হয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেলাল হোসেন তাঁকে জামিন দেন।
গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানোর পরই তাঁকে জামিন দেওয়া হয়। তবে তাঁকে মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়া হয়েছে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
বিকেলে আলমাস কবীরকে আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মোহাম্মদপুর থানার এসআই মাইদুল ইসলাম রিমান্ডের আবেদন না করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে তদন্ত কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, আলমাস কবীরকে গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে রাখা প্রয়োজন।
অন্যদিকে আলমাস কবীরের পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানিতে তিনি বলেন, ঘটনার সময় আলমাস বিদেশে ছিলেন। পরে আদালত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেন। জামিন দেওয়ার পর আলমাস কবীরকে আদালত থেকেই মুক্তি দেওয়া হয়।
ঢাকার চিপ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মোহাম্মদপুর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই হেলাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে আলমাসকে রাজধানীর গুলশানের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গত ৫ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আন্দোলনের সময় মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন দিনমজুর মোহাম্মদ আক্তার হোসেন (২৬)। এ ঘটনায় গত ২৭ সেপ্টেম্বর নিহতের বাবা ওবায়দুল হক বাদী হয়ে আলমাস কবীরসহ ৮০ জনকে আসামি করে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন।
উল্লেখ্য, আলমাস কবীর সাবেক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলকের ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত। ২০০৬ সাল থেকে আলমাস কবীর মেট্রোনেটের প্রধান নির্বাহী (সিইও) ছিলেন। কোম্পানিটি সম্প্রসারণে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই কোম্পানিটি ইন্ট্রানেট, ইন্টারনেট, আইপি টেলিফোনি, ক্লাউড কম্পিউটিং, ফিনটেকসহ নানা ধরনের আইটি-সংশ্লিষ্ট পরিষেবা দেয়।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে