কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার কেরানীগঞ্জে এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যুবলীগ–ছাত্রলীগের সংঘর্ষ হয়। এতে ইফতি (৩২) নামে একজন মারা গেছেন। তিনি উপজেলার কালিন্দী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন তারানগর ইউনিয়নের ঘাটারচর এলাকায় তিন রাস্তার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা এ সময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ে ভাঙচুর করে এবং একপর্যায়ে অগ্নিসংযোগ করে।
কেরানীগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবির নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আন্দোলনকারীরা তারানগর ও আঁটি ভাওয়াল উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর তারা ১৯ জুলাই আন্দোলনে নিহত ইস্পাহানী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র মো. রিয়াজ হোসেনের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিলে ঘাটারচর এলাকায় পেছন থেকে যুবলীগ–ছাত্রলীগের সদস্যরা গুলি ও ইটপাটকেল মারতে থাকে। আন্দোলনকারীরা তাদের প্রতিহত করার জন্য পাল্টা হামলা চালায়।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ে ভাঙচুর করে এবং একপর্যায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারী ও যুবলীগ–ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় ঘাটারচর নতুন রাস্তা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা পিছু হটলে আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আটকে পড়া নেতা–কর্মীদের টেনে বের করে গণপিটুনি দেয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে ঘাটারচর এলাকায় বেলা ১১টা থেকে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটলেও পুলিশের উপস্থিতি দেখা যায়নি। এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘাটারচরের সংবাদ আমরা পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ প্রয়োজন। আমরা ইতিমধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ চেয়েছি। তারা এলে আমরা পর্যাপ্ত শক্তি নিয়ে সেখানে যাব।
তবে এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম ও সম্পাদক আলতাফ হোসেন বিপ্লবের ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।
ঢাকার কেরানীগঞ্জে এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন চলাকালে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যুবলীগ–ছাত্রলীগের সংঘর্ষ হয়। এতে ইফতি (৩২) নামে একজন মারা গেছেন। তিনি উপজেলার কালিন্দী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধীন তারানগর ইউনিয়নের ঘাটারচর এলাকায় তিন রাস্তার মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা এ সময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দিয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ে ভাঙচুর করে এবং একপর্যায়ে অগ্নিসংযোগ করে।
কেরানীগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবির নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আন্দোলনকারীরা তারানগর ও আঁটি ভাওয়াল উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে অবস্থান নেয়। এরপর তারা ১৯ জুলাই আন্দোলনে নিহত ইস্পাহানী সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র মো. রিয়াজ হোসেনের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিলে ঘাটারচর এলাকায় পেছন থেকে যুবলীগ–ছাত্রলীগের সদস্যরা গুলি ও ইটপাটকেল মারতে থাকে। আন্দোলনকারীরা তাদের প্রতিহত করার জন্য পাল্টা হামলা চালায়।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারীরা কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ে ভাঙচুর করে এবং একপর্যায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ আন্দোলনকারী ও যুবলীগ–ছাত্রলীগের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ায় ঘাটারচর নতুন রাস্তা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে যুবলীগ-ছাত্রলীগের নেতা–কর্মীরা পিছু হটলে আন্দোলনকারীরা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে আটকে পড়া নেতা–কর্মীদের টেনে বের করে গণপিটুনি দেয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে ঘাটারচর এলাকায় বেলা ১১টা থেকে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটলেও পুলিশের উপস্থিতি দেখা যায়নি। এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে কেরানীগঞ্জ সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবির সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঘাটারচরের সংবাদ আমরা পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অতিরিক্ত পুলিশ প্রয়োজন। আমরা ইতিমধ্যে অতিরিক্ত পুলিশ চেয়েছি। তারা এলে আমরা পর্যাপ্ত শক্তি নিয়ে সেখানে যাব।
তবে এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম ও সম্পাদক আলতাফ হোসেন বিপ্লবের ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁরা সাড়া দেননি।
গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৩৭ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে