নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নারী নির্যাতন প্রতিরোধ নির্ভর করে না। নারীকে কেন্দ্র করে পুরুষের মানসিকতা বদলাতে হবে। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অন্যথায় নারীমুক্তি আসবে না।
আজ সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে নারীপক্ষের ৪০ বছরের পথচলার অভিজ্ঞতা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সভা সঞ্চালনা করেন নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাস। সংগঠনের ৪০ বছরের পথচলার অভিজ্ঞতা ও অর্জন নিয়ে উপস্থাপনা তুলে ধরেন নারীপক্ষের সদস্য ও প্রকল্প পরিচালক সামিয়া আফরীন ও কামরুন নাহার। ১৯৮৩ সাল থেকে নারীর অবস্থা ও অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষ্যে নারী অধিকার নিশ্চিত করা ও নারীর প্রতি সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে নারীপক্ষ যেসব কাজ করেছে তা উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।
এ সময় কামরুন নাহার বলেন, যে সময় নারীর ওপর পারিবারিক নির্যাতন নিয়ে কেউ কথা বলত না, তখন থেকে নারীপক্ষ এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। নারীপক্ষের কাজের অভিজ্ঞতা বলে শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নারী নির্যাতন প্রতিরোধ নির্ভর করে না।
সভায় বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন।
দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান বলেন, গণমাধ্যম নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সংবাদ প্রকাশ করে। তারপরও এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন প্রয়োজন। এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের মধ্যে দিয়েই জনসাধারণের মধ্যে নারী আন্দোলনের গুরুত্ব ও ইতিবাচকতা ছড়িয়ে পড়বে।
দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ‘আশির দশকের তুলনায় বর্তমানে রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর জন্য আরও কঠিন যুদ্ধ ক্ষেত্র। গণমাধ্যম প্রতিনিধি হিসেবে, দেশ নারীবান্ধব হয়েছে কিনা সে বিষয়টি আমাদের অনুধাবন করতে হবে এবং রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা সকল ক্ষেত্রে নারীর সমঅধিকার অর্জনে নারী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে হবে।’
সমাপনী বক্তব্যে নারীপক্ষের আন্দোলন সম্পাদক সাফিয়া আজীম বলেন, নারীর পোশাক নিয়ে আজকাল রাজনীতি চলছে। নারীকে কেন্দ্র করে পুরুষের মানসিকতা বদলাতে হবে। যত দিন পর্যন্ত পুরুষের মানসিকতায় পরিবর্তন আসবে না, তত দিন পর্যন্ত নারীমুক্তি আসবে না।
আলোচনায় আরও অংশ নেন—দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশের সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, দ্য ডেইলি স্টার বাংলার সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা, দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ। সভায় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা নারী আন্দোলনে নারীপক্ষের ভূমিকা, সাফল্য গাথা এবং নারী আন্দোলনের সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের আরও কীভাবে সম্পৃক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন।
শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নারী নির্যাতন প্রতিরোধ নির্ভর করে না। নারীকে কেন্দ্র করে পুরুষের মানসিকতা বদলাতে হবে। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। অন্যথায় নারীমুক্তি আসবে না।
আজ সোমবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে নারীপক্ষের ৪০ বছরের পথচলার অভিজ্ঞতা নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
সভা সঞ্চালনা করেন নারীপক্ষের সভানেত্রী গীতা দাস। সংগঠনের ৪০ বছরের পথচলার অভিজ্ঞতা ও অর্জন নিয়ে উপস্থাপনা তুলে ধরেন নারীপক্ষের সদস্য ও প্রকল্প পরিচালক সামিয়া আফরীন ও কামরুন নাহার। ১৯৮৩ সাল থেকে নারীর অবস্থা ও অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষ্যে নারী অধিকার নিশ্চিত করা ও নারীর প্রতি সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে নারীপক্ষ যেসব কাজ করেছে তা উপস্থাপনার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।
এ সময় কামরুন নাহার বলেন, যে সময় নারীর ওপর পারিবারিক নির্যাতন নিয়ে কেউ কথা বলত না, তখন থেকে নারীপক্ষ এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। নারীপক্ষের কাজের অভিজ্ঞতা বলে শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নারী নির্যাতন প্রতিরোধ নির্ভর করে না।
সভায় বিভিন্ন সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেলের প্রতিনিধিরা আলোচনায় অংশ নেন।
দৈনিক আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান বলেন, গণমাধ্যম নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সংবাদ প্রকাশ করে। তারপরও এখনো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন প্রয়োজন। এই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের মধ্যে দিয়েই জনসাধারণের মধ্যে নারী আন্দোলনের গুরুত্ব ও ইতিবাচকতা ছড়িয়ে পড়বে।
দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত বলেন, ‘আশির দশকের তুলনায় বর্তমানে রাষ্ট্র ও সমাজ নারীর জন্য আরও কঠিন যুদ্ধ ক্ষেত্র। গণমাধ্যম প্রতিনিধি হিসেবে, দেশ নারীবান্ধব হয়েছে কিনা সে বিষয়টি আমাদের অনুধাবন করতে হবে এবং রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা সকল ক্ষেত্রে নারীর সমঅধিকার অর্জনে নারী আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে কাজ করতে হবে।’
সমাপনী বক্তব্যে নারীপক্ষের আন্দোলন সম্পাদক সাফিয়া আজীম বলেন, নারীর পোশাক নিয়ে আজকাল রাজনীতি চলছে। নারীকে কেন্দ্র করে পুরুষের মানসিকতা বদলাতে হবে। যত দিন পর্যন্ত পুরুষের মানসিকতায় পরিবর্তন আসবে না, তত দিন পর্যন্ত নারীমুক্তি আসবে না।
আলোচনায় আরও অংশ নেন—দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশের সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, দ্য ডেইলি স্টার বাংলার সম্পাদক গোলাম মোর্তোজা, দৈনিক ইত্তেফাকের বার্তা সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ। সভায় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা নারী আন্দোলনে নারীপক্ষের ভূমিকা, সাফল্য গাথা এবং নারী আন্দোলনের সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের আরও কীভাবে সম্পৃক্ত করা যায় তা নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা ও মতামত তুলে ধরেন।
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সব প্রার্থীকে সনদ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনরত বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামানের পানি ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ। আজ রোববার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেইঞ্জিনের হেডলাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার পথ মোবাইল ফোনের টর্চের আলোতে পাড়ি দিয়েছে তিতাস কমিউটার ট্রেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসেম আলী (৩৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গোড়ের পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেসম্প্রতি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে নিয়োগের বিষয়ে নাহিদ রাব্বি নামের একজন চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে ঘুষ লেনদেনের কথা স্পষ্টভাবে উঠে আসে।
৪২ মিনিট আগে