সখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিখোঁজ শিক্ষার্থী হামিদ সিকদার হিমেলকে তিন দিন পর খুঁজে পাওয়া গেছে টাঙ্গাইল জেলখানায়। আজ সোমবার সকালে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউর রাব্বী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত খাদ্য অধিদপ্তরের উপ খাদ্য পরিদর্শক পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক হন তিনি। ওই দিনই ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক মাসের সাজা হয় তাঁর।
মো. আতাউর রাব্বী আরও বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বিভিন্নভাবে হিমেলের পরিবারের ঠিকানা ও ফোন নম্বর চাওয়া হয়েছে। কিন্তু বারবারই সে ফোন নম্বর মনে নেই বলে জানিয়েছে।’
এর আগে গত শুক্রবার ভোরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের সখীপুর আসার কথা বলে বের হন হিমেল। এরপর থেকেই তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটি বন্ধ থাকে।
এ বিষয়ে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাবি শিক্ষার্থী হিমেলের চাচাত ভাই মাহফুজ তালুকদার শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সখীপুর উপজেলার জামালহাটকোড়া গ্রামের বাসিন্দা হিমেলের বাবা বিল্লাল সিকদার সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করেও ছেলের সন্ধান না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন।
পরে রোববার দুপুরে "তিনদিন ধরে নিখোঁজ ঢাবির শিক্ষার্থী হিমেল" শিরোনামে আজকের পত্রিকা অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ হয়।
হামিদ সিকদার হিমেল ঢাবির রসায়ন বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি মাস্টার্সে অধ্যয়নরত। তিনি ঢাকার সখীপুর থানা স্টুডেন্ট (ডিএসটিএস) অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক।
ডিএসটিএসর সভাপতি সাদ্দাম হোসেন উদয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ পেয়ে তাঁকে খুঁজে পেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। তবে সে এমন অপরাধের সাথে জড়াবে এটি আমাদের ভাবনার বাইরে ছিল। পরে আজ (সোমবার) তাৎক্ষণিক অনলাইন মিটিং করে হিমেলকে ডিএসটিএস অ্যাসোসিয়েশন থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিখোঁজ শিক্ষার্থী হামিদ সিকদার হিমেলকে তিন দিন পর খুঁজে পাওয়া গেছে টাঙ্গাইল জেলখানায়। আজ সোমবার সকালে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউর রাব্বী আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত খাদ্য অধিদপ্তরের উপ খাদ্য পরিদর্শক পদে নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে আটক হন তিনি। ওই দিনই ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক মাসের সাজা হয় তাঁর।
মো. আতাউর রাব্বী আরও বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বিভিন্নভাবে হিমেলের পরিবারের ঠিকানা ও ফোন নম্বর চাওয়া হয়েছে। কিন্তু বারবারই সে ফোন নম্বর মনে নেই বলে জানিয়েছে।’
এর আগে গত শুক্রবার ভোরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হল থেকে গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের সখীপুর আসার কথা বলে বের হন হিমেল। এরপর থেকেই তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটি বন্ধ থাকে।
এ বিষয়ে গত শনিবার সন্ধ্যায় ঢাবি শিক্ষার্থী হিমেলের চাচাত ভাই মাহফুজ তালুকদার শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। সখীপুর উপজেলার জামালহাটকোড়া গ্রামের বাসিন্দা হিমেলের বাবা বিল্লাল সিকদার সম্ভাব্য সব জায়গায় খোঁজ করেও ছেলের সন্ধান না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েন।
পরে রোববার দুপুরে "তিনদিন ধরে নিখোঁজ ঢাবির শিক্ষার্থী হিমেল" শিরোনামে আজকের পত্রিকা অনলাইনে সংবাদ প্রকাশ হয়।
হামিদ সিকদার হিমেল ঢাবির রসায়ন বিভাগের ২০১৪-১৫ সেশনের শিক্ষার্থী। বর্তমানে তিনি মাস্টার্সে অধ্যয়নরত। তিনি ঢাকার সখীপুর থানা স্টুডেন্ট (ডিএসটিএস) অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক।
ডিএসটিএসর সভাপতি সাদ্দাম হোসেন উদয় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ পেয়ে তাঁকে খুঁজে পেতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। তবে সে এমন অপরাধের সাথে জড়াবে এটি আমাদের ভাবনার বাইরে ছিল। পরে আজ (সোমবার) তাৎক্ষণিক অনলাইন মিটিং করে হিমেলকে ডিএসটিএস অ্যাসোসিয়েশন থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৭ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে