পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় রঙিন ফুলকপি চাষ করে সফলতা পেয়েছেন আকরাম হোসেন নামের এক তরুণ। খরচ মিটিয়ে কয়েক গুণ লাভের আশা করছেন এই উদ্যোক্তা। আকরামের এমন সফলতায় উচ্চমূল্যের এই জাতের সবজি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অন্যরাও।
উপজেলার চণ্ডিপাশা ইউনিয়নের বড় আজলদী গ্রামের আবুল হাশিমের ছেলে আকরাম হোসেন। পড়াশোনা শেষ করে বসে না থেকে পৈতৃক জমিতে উন্নত জাতের ফসল চাষাবাদে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের পরামর্শে ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপি (হলুদ) চাষ করেন।
নিয়মিত পরিচর্যা আর কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথমবারেই সফলতা পেয়েছেন আকরাম। প্রচুর চাহিদা থাকায় আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া উচ্চমূল্যের রঙিন ফুলকপি দেখতে তাঁর বাগানে ভিড় করছে অনেকে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় ওই উদ্যোক্তাকে ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্যের ক্যারোটিনা জাতের নিরাপদ সবজি রঙিন ফুলকপির আবাদে সহায়তা করা হয়েছে। পুষ্টিগুণে ভরপুর ও ভিন্ন রঙের কারণে স্থানীয় বাজারে রঙিন ফুলকপির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। দামও পাওয়া যায় বেশি। গত বছর প্রথম এ উপজেলায় এক বিঘা জমিতে রঙিন ফুলকপির আবাদ হয়েছিল। চলতি বছর প্রায় ২০ বিঘা জমিতে এই কপির আবাদ হয়েছে।
সরেজমিনে বড় আজলদী গ্রামের আকরাম হোসেনের ফুলকপি বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ জাতের ফুলকপির মতোই পুরো জমিতে হলুদ ফুলকপির আবাদ হয়েছে। দুই হাজারেরও বেশি গাছের প্রতিটিতেই ফলন এসেছে। এরই মধ্যে অর্ধেকের মতো বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
আকরাম হোসেন জানান, মাস্টার্স শেষ করে বসে না থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপির চাষ করেছেন। প্রথমবার চাষাবাদেই সফলতা পেয়েছেন।
আকরাম হোসেন বলেন, গত বছরের নভেম্বরের মাঝামাঝিতে ফুলকপির আবাদ করি। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে ফলন আসে। এতে আমার ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। গত এক সপ্তাহ ধরে বিক্রি শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ হাজার টাকার ফুলকপি বেচেছি। আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো বিক্রি করতে পারব বলে আশা করি।
চণ্ডিপাশা ব্লকের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ জাতের ফুলকপি ভারত ও চীনে আবাদ হয়। সেখান থেকে বীজ এনে কৃষকদের মাধ্যমে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ করাচ্ছে কৃষি বিভাগ। এতে বেশ সফলতাও পাওয়া যাচ্ছে। রঙিন ফুলকপি চাষে জৈব সার ব্যবহার করায় রাসায়নিক সারের ব্যবহার অনেককাংশে কমে আসছে।
পাকুন্দিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নূর-ই-আলম বলেন, রঙিন ফুলকপিতে সাধারণ ফুলকপির তুলনায় পুষ্টিগুণ বেশি। পুষ্টিগুণ আর ভিন্ন রঙের কারণে স্থানীয় বাজারে এর চাহিদা প্রচুর। এ জন্য দামও কিছুটা বেশি পাচ্ছেন কৃষকেরা। দিনদিন এই জাতের কপি চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে।
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় রঙিন ফুলকপি চাষ করে সফলতা পেয়েছেন আকরাম হোসেন নামের এক তরুণ। খরচ মিটিয়ে কয়েক গুণ লাভের আশা করছেন এই উদ্যোক্তা। আকরামের এমন সফলতায় উচ্চমূল্যের এই জাতের সবজি চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন অন্যরাও।
উপজেলার চণ্ডিপাশা ইউনিয়নের বড় আজলদী গ্রামের আবুল হাশিমের ছেলে আকরাম হোসেন। পড়াশোনা শেষ করে বসে না থেকে পৈতৃক জমিতে উন্নত জাতের ফসল চাষাবাদে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের পরামর্শে ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপি (হলুদ) চাষ করেন।
নিয়মিত পরিচর্যা আর কৃষি বিভাগের পরামর্শে প্রথমবারেই সফলতা পেয়েছেন আকরাম। প্রচুর চাহিদা থাকায় আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার আশা করছেন তিনি। এ ছাড়া উচ্চমূল্যের রঙিন ফুলকপি দেখতে তাঁর বাগানে ভিড় করছে অনেকে।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় ওই উদ্যোক্তাকে ২০ শতক জমিতে উচ্চমূল্যের ক্যারোটিনা জাতের নিরাপদ সবজি রঙিন ফুলকপির আবাদে সহায়তা করা হয়েছে। পুষ্টিগুণে ভরপুর ও ভিন্ন রঙের কারণে স্থানীয় বাজারে রঙিন ফুলকপির ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। দামও পাওয়া যায় বেশি। গত বছর প্রথম এ উপজেলায় এক বিঘা জমিতে রঙিন ফুলকপির আবাদ হয়েছিল। চলতি বছর প্রায় ২০ বিঘা জমিতে এই কপির আবাদ হয়েছে।
সরেজমিনে বড় আজলদী গ্রামের আকরাম হোসেনের ফুলকপি বাগানে গিয়ে দেখা গেছে, সাধারণ জাতের ফুলকপির মতোই পুরো জমিতে হলুদ ফুলকপির আবাদ হয়েছে। দুই হাজারেরও বেশি গাছের প্রতিটিতেই ফলন এসেছে। এরই মধ্যে অর্ধেকের মতো বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
আকরাম হোসেন জানান, মাস্টার্স শেষ করে বসে না থেকে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে ২০ শতক জমিতে রঙিন ফুলকপির চাষ করেছেন। প্রথমবার চাষাবাদেই সফলতা পেয়েছেন।
আকরাম হোসেন বলেন, গত বছরের নভেম্বরের মাঝামাঝিতে ফুলকপির আবাদ করি। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে ফলন আসে। এতে আমার ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকার মতো খরচ হয়েছে। গত এক সপ্তাহ ধরে বিক্রি শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭০ হাজার টাকার ফুলকপি বেচেছি। আরও ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মতো বিক্রি করতে পারব বলে আশা করি।
চণ্ডিপাশা ব্লকের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ জাতের ফুলকপি ভারত ও চীনে আবাদ হয়। সেখান থেকে বীজ এনে কৃষকদের মাধ্যমে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ করাচ্ছে কৃষি বিভাগ। এতে বেশ সফলতাও পাওয়া যাচ্ছে। রঙিন ফুলকপি চাষে জৈব সার ব্যবহার করায় রাসায়নিক সারের ব্যবহার অনেককাংশে কমে আসছে।
পাকুন্দিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নূর-ই-আলম বলেন, রঙিন ফুলকপিতে সাধারণ ফুলকপির তুলনায় পুষ্টিগুণ বেশি। পুষ্টিগুণ আর ভিন্ন রঙের কারণে স্থানীয় বাজারে এর চাহিদা প্রচুর। এ জন্য দামও কিছুটা বেশি পাচ্ছেন কৃষকেরা। দিনদিন এই জাতের কপি চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে