দৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি
আসন্ন কোরবানির ঈদ সামনে রেখে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় খামারি ও কৃষক পর্যায়ে মোট ৪৭ হাজার ৩৬টি গবাদিপশু প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যা স্থানীয় চাহিদার তুলনায় ২৪ হাজার ৫৩৬টি বেশি। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, উদ্বৃত্ত এসব পশু রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কোরবানির চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে।
উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এবারের ঈদে উপজেলার চারটি পশুর হাটে এসব পশু বেচাকেনা হবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৫ হাজার ২২৩ জন খামারি ও কৃষক এ বছর কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ২০ হাজার ৩৯৯টি গরু, ৩১৬টি মহিষ, ২৩ হাজার ২৭টি ছাগল এবং ৩ হাজার ২৯৪টি ভেড়া। স্থানীয়ভাবে পশুর চাহিদা ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার ৫০০।
স্থানীয় খামারিদের মতে, যদি বাইরের দেশ থেকে পশু আসা বন্ধ থাকে, তবে স্থানীয় গবাদিপশুর চাহিদা ও দাম—দুটিই বাড়বে, এতে লাভবান হবেন তাঁরা।
সাদিপুর গ্রামের ‘জিয়াউর অ্যাগ্রো’ খামারের মালিক জিয়াউর রহমান জানান, তাঁর খামারে এবারের কোরবানির জন্য ১৫টি গরু প্রস্তুত রয়েছে। তবে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় পশু পালন করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ভারত থেকে কোরবানির পশু না এলে আমরা কিছুটা লাভবান হতে পারব।’
এনএস আর অ্যাগ্রো খামারের মালিক নাঈম হোসেন জানান, তার খামারে ৩০টি মহিষ ও ১০টি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে, যেগুলো সম্পূর্ণ দেশীয় খাবারে লালন-পালন করা হয়েছে। তারও প্রত্যাশা, এবারের ঈদে ভালো লাভ হবে।
এ ছাড়া কৃষক পর্যায়েও অনেকেই বাড়িতে এক-দুটি করে গরু ও ছাগল পালন করে কোরবানির সময় বিক্রি করছেন এবং এতে লাভবান হচ্ছেন বলেও জানান স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মাহমুদুল ইসলাম বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় আমাদের উপজেলায় কোরবানির পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে, যা দেশের অন্যান্য এলাকার চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে। নিয়মিত টিকা ও ভ্যাকসিন কার্যক্রমের ফলে পশুদের রোগবালাই কম, এতে খামারিদের আগ্রহ বাড়ছে।’
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই সিদ্দিকী বলেন, ‘এবার উপজেলায় চারটি হাটে পশু বেচাকেনা হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় পশু যেন অবৈধভাবে প্রবেশ না করে, সে বিষয়ে বিজিবি সতর্ক রয়েছে।’
আসন্ন কোরবানির ঈদ সামনে রেখে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় খামারি ও কৃষক পর্যায়ে মোট ৪৭ হাজার ৩৬টি গবাদিপশু প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যা স্থানীয় চাহিদার তুলনায় ২৪ হাজার ৫৩৬টি বেশি। সংশ্লিষ্টদের ধারণা, উদ্বৃত্ত এসব পশু রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কোরবানির চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে।
উপজেলা প্রশাসন জানিয়েছে, এবারের ঈদে উপজেলার চারটি পশুর হাটে এসব পশু বেচাকেনা হবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ৫ হাজার ২২৩ জন খামারি ও কৃষক এ বছর কোরবানির জন্য পশু প্রস্তুত করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ২০ হাজার ৩৯৯টি গরু, ৩১৬টি মহিষ, ২৩ হাজার ২৭টি ছাগল এবং ৩ হাজার ২৯৪টি ভেড়া। স্থানীয়ভাবে পশুর চাহিদা ধরা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার ৫০০।
স্থানীয় খামারিদের মতে, যদি বাইরের দেশ থেকে পশু আসা বন্ধ থাকে, তবে স্থানীয় গবাদিপশুর চাহিদা ও দাম—দুটিই বাড়বে, এতে লাভবান হবেন তাঁরা।
সাদিপুর গ্রামের ‘জিয়াউর অ্যাগ্রো’ খামারের মালিক জিয়াউর রহমান জানান, তাঁর খামারে এবারের কোরবানির জন্য ১৫টি গরু প্রস্তুত রয়েছে। তবে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় পশু পালন করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘ভারত থেকে কোরবানির পশু না এলে আমরা কিছুটা লাভবান হতে পারব।’
এনএস আর অ্যাগ্রো খামারের মালিক নাঈম হোসেন জানান, তার খামারে ৩০টি মহিষ ও ১০টি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে, যেগুলো সম্পূর্ণ দেশীয় খাবারে লালন-পালন করা হয়েছে। তারও প্রত্যাশা, এবারের ঈদে ভালো লাভ হবে।
এ ছাড়া কৃষক পর্যায়েও অনেকেই বাড়িতে এক-দুটি করে গরু ও ছাগল পালন করে কোরবানির সময় বিক্রি করছেন এবং এতে লাভবান হচ্ছেন বলেও জানান স্থানীয়রা।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মাহমুদুল ইসলাম বলেন, ‘চাহিদার তুলনায় আমাদের উপজেলায় কোরবানির পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে, যা দেশের অন্যান্য এলাকার চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে। নিয়মিত টিকা ও ভ্যাকসিন কার্যক্রমের ফলে পশুদের রোগবালাই কম, এতে খামারিদের আগ্রহ বাড়ছে।’
দৌলতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই সিদ্দিকী বলেন, ‘এবার উপজেলায় চারটি হাটে পশু বেচাকেনা হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন থাকবে। পাশাপাশি সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় পশু যেন অবৈধভাবে প্রবেশ না করে, সে বিষয়ে বিজিবি সতর্ক রয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে