নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদক মামলায় ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের বেঞ্চ এই জামিনাদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামাল পারভেজ ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
এর আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযোগের মধ্যে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় ওই ভবন থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা, এফডিআর, আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযানের সময় জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর কয়েকটি মামলা করা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে দুই মামলায় জি কে শামীমের সাজা হয়েছে।
চলতি বছরের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বাকি সাত আসামিকে (জি কে শামীমের দেহরক্ষী) চার বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের সম্মিলিতভাবে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
চার বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামি হলেন মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
রায়ে আদালত তাঁর জব্দকৃত সমস্ত ব্যাংক হিসাব ও অস্থাবর সম্পত্তি অবমুক্ত করার আদেশ দেন। এ ছাড়া ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।
দণ্ডিত অপর আসামিরা হলেন জি কে শামীমের সাত দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।
মাদক মামলায় ঠিকাদার গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীমকে ছয় মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি এস এম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের বেঞ্চ এই জামিনাদেশ দেন। রাষ্ট্রপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আদালতে আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী কামাল পারভেজ ও রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি বাপ্পী।
এর আগে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযোগের মধ্যে ২০১৯ সালের ২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিকেতনে শামীমের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় ওই ভবন থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা, এফডিআর, আগ্নেয়াস্ত্র ও মদ উদ্ধার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। অভিযানের সময় জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর কয়েকটি মামলা করা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। এর মধ্যে দুই মামলায় জি কে শামীমের সাজা হয়েছে।
চলতি বছরের ১৭ জুলাই মানি লন্ডারিং আইনের মামলায় জি কে শামীমকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। বাকি সাত আসামিকে (জি কে শামীমের দেহরক্ষী) চার বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাঁদের সম্মিলিতভাবে ৩ কোটি ৮৩ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৪ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত।
চার বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামি হলেন মো. দেলোয়ার হোসেন, মো. মোরাদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম, মো. শহীদুল ইসলাম ওরফে শরীফ, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন ও মো. আনিছুল ইসলাম।
রায়ে আদালত তাঁর জব্দকৃত সমস্ত ব্যাংক হিসাব ও অস্থাবর সম্পত্তি অবমুক্ত করার আদেশ দেন। এ ছাড়া ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জি কে শামীম ও তাঁর সাত দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শেখ ছামিদুল ইসলাম।
দণ্ডিত অপর আসামিরা হলেন জি কে শামীমের সাত দেহরক্ষী মো. জাহিদুল ইসালাম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. কামাল হোসেন, মো. সামসাদ হোসেন, মো. আমিনুল ইসলাম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. মুরাদ হোসেন।
কুড়িগ্রামের উলিপুরে গ্রাম্য সালিসে এক নারীর চুল কেটে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গত ৬ মে উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের উত্তর সাদুল্যা রসুলপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গতকাল বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়। স্থানীয় একাধিক নিরপেক্ষ সূত্র সালিস বৈঠক ও তাতে নারীর চুল কেটে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ওই নারীর অভিযোগ, তাকে...
৩৬ মিনিট আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এক পুলিশ কর্মকর্তার ভাড়া বাসা থেকে সরকারি একটি পিস্তল, দু’টি ম্যাগাজিন ও ১৬ রাউন্ড গুলি চুরি হয়েছে। এ ঘটনায় চোরের সন্ধান দিতে পারলে তাকে ৫০ হাজার ও ধরিয়ে দিতে পারলে এক লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম। আজ রোববার...
১ ঘণ্টা আগে‘জুলাই যোদ্ধা’ খ্যাত রেজাউল করিম—এক সময়ের রাজপথ কাঁপানো সাহসী যুবক। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার রাতে সেই যুবককেই পাওয়া গেল পরিত্যক্ত একটি স্থানে। হাতের মুঠোয় বিষের প্যাকেট, দেহে প্রাণহীনতা। সময়মতো উদ্ধার করায় প্রাণে বেঁচে গেলেন, কিন্তু রেখে গেলেন হাজারো প্রশ্ন—সাহসী এই তরুণ এতটা ভেঙে পড়লেন কেন?
১ ঘণ্টা আগেকাপড় ও মোটরসাইকেল কেনাবেচার ব্যবসা করেন কুষ্টিয়ার কুমারখালীর যুবক সাগর হোসেন। দুই দশক ব্যবসা করে প্রাচীরঘেরা আধা পাকা বাড়ি তৈরি করেছিলেন। চলতেন দামি মোটরসাইকেলে। সব মিলিয়ে প্রায় ৩৬ লাখ টাকার সম্পত্তির মালিক ছিলেন সাগর। তবে এসব এখন তাঁর কাছে শুধুই স্মৃতি। মাত্র এক বছরে অনলাইন জুয়া খেলে বাড়ি ও...
১ ঘণ্টা আগে