টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে দিতে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছে। ৮৩ বছর ধরে এ আয়োজন করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ছিল হাঁড়ি ভাঙা, বালিশ খেলা, সাইকেল চালানো প্রতিযোগিতা। এসব দেখতে হাজারো মানুষের ঢল নামে।
সদর উপজেলার দ্যাইনা ইউনিয়নের চিলাবাড়ি স্কুল মাঠে ঈদুল ফিতরের দিন গতকাল সোমবার বিকেলে এসব প্রতিযোগিতা হয়। দ্যাইনা ঘোড়দৌড় কমিটি ৮৩ বছর ধরে ঈদুল ফিতরের দিন ঘোড়দৌড়সহ বিভিন্ন গ্রামীণ খেলা এবং মেলার আয়োজন করে আসছে।
উৎসবের মূল আকর্ষণ ছিল ঘোড়দৌড়। প্রতিযোগিতা দেখতে আসে নানা বয়সী মানুষ। কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠে স্কুল মাঠ। অনেকে পাশের বাড়ির ছাদে উঠে প্রতিযোগিতা উপভোগ করে। এ উপলক্ষে মেলা বসে। এতে হরেক রকমের পণ্যের পসরা সাজান দোকানিরা। শিশুদের জন্য ছিল নাগরদোলা, চরকাসহ বিভিন্ন রাইড।
দর্শনার্থীরা জানান, ঈদের দিন এমন আয়োজন আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে সবাই মুগ্ধ। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা এ উৎসব উপভোগ করেছেন। প্রতিবছরই এমন আয়োজন অব্যাহত থাকার দাবি জানান তাঁরা।
বৃদ্ধ আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ঘোড়দৌড়সহ বিভিন্ন খেলা দেখে আসছি। মুরব্বিসহ সব বয়সের মানুষ এগুলো উপভোগ করে।’
অরিক নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘ছেলেমেয়ে নিয়ে দেখতে এসেছি। খুব ভালো লেগেছে। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও যাতে এমন আয়োজন দেখতে পারে।’
সানজিদা ও আফরিন নামের দুই শিশু জানায়, তারা মা-বাবা সঙ্গে এসে ঘোড়ার দৌড়সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতা দেখেছে। অনেক ভালো লেগেছে।
আয়োজক কমিটির পক্ষে সানজিদা করিম কোরআন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রেজাউল করিম বলেন, ‘৮৩তম বারের মতো এমন আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের পূর্বপুরুষেরা এমন আয়োজন করেছেন। এর ধারাবাহিতায় আমরাও আয়োজন করেছি। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল। তিনি বলেন, ‘ঈদের আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিতে এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। আশা করছি এ আয়োজন অব্যাহত থাকবে।’
রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রৌফ, সিনিয়র সহসভাপতি হাদিউজ্জামান সোহেল, সহসভাপতি মামুন সরকার, জেলা তাঁতী দলের সাবেক আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব হোসেন, সদর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।
টাঙ্গাইলে ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে দিতে ঐতিহ্যবাহী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা হয়েছে। ৮৩ বছর ধরে এ আয়োজন করা হচ্ছে। একই সঙ্গে ছিল হাঁড়ি ভাঙা, বালিশ খেলা, সাইকেল চালানো প্রতিযোগিতা। এসব দেখতে হাজারো মানুষের ঢল নামে।
সদর উপজেলার দ্যাইনা ইউনিয়নের চিলাবাড়ি স্কুল মাঠে ঈদুল ফিতরের দিন গতকাল সোমবার বিকেলে এসব প্রতিযোগিতা হয়। দ্যাইনা ঘোড়দৌড় কমিটি ৮৩ বছর ধরে ঈদুল ফিতরের দিন ঘোড়দৌড়সহ বিভিন্ন গ্রামীণ খেলা এবং মেলার আয়োজন করে আসছে।
উৎসবের মূল আকর্ষণ ছিল ঘোড়দৌড়। প্রতিযোগিতা দেখতে আসে নানা বয়সী মানুষ। কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠে স্কুল মাঠ। অনেকে পাশের বাড়ির ছাদে উঠে প্রতিযোগিতা উপভোগ করে। এ উপলক্ষে মেলা বসে। এতে হরেক রকমের পণ্যের পসরা সাজান দোকানিরা। শিশুদের জন্য ছিল নাগরদোলা, চরকাসহ বিভিন্ন রাইড।
দর্শনার্থীরা জানান, ঈদের দিন এমন আয়োজন আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এতে সবাই মুগ্ধ। পরিবার-পরিজন নিয়ে তারা এ উৎসব উপভোগ করেছেন। প্রতিবছরই এমন আয়োজন অব্যাহত থাকার দাবি জানান তাঁরা।
বৃদ্ধ আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই ঘোড়দৌড়সহ বিভিন্ন খেলা দেখে আসছি। মুরব্বিসহ সব বয়সের মানুষ এগুলো উপভোগ করে।’
অরিক নামের এক দর্শনার্থী বলেন, ‘ছেলেমেয়ে নিয়ে দেখতে এসেছি। খুব ভালো লেগেছে। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মও যাতে এমন আয়োজন দেখতে পারে।’
সানজিদা ও আফরিন নামের দুই শিশু জানায়, তারা মা-বাবা সঙ্গে এসে ঘোড়ার দৌড়সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতা দেখেছে। অনেক ভালো লেগেছে।
আয়োজক কমিটির পক্ষে সানজিদা করিম কোরআন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রেজাউল করিম বলেন, ‘৮৩তম বারের মতো এমন আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের পূর্বপুরুষেরা এমন আয়োজন করেছেন। এর ধারাবাহিতায় আমরাও আয়োজন করেছি। এ ধারা অব্যাহত থাকবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল। তিনি বলেন, ‘ঈদের আনন্দের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিতে এমন আয়োজন প্রশংসনীয়। আশা করছি এ আয়োজন অব্যাহত থাকবে।’
রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রৌফ, সিনিয়র সহসভাপতি হাদিউজ্জামান সোহেল, সহসভাপতি মামুন সরকার, জেলা তাঁতী দলের সাবেক আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব হোসেন, সদর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব আব্দুর রাজ্জাক প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে