নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে চোর সন্দেহে রাজন মিয়া (১৫) নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার পর লাশ পাশের একটি পরিত্যক্ত কারখানার ঝোপে ফেলে রাখার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলার পর ৭ আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ সোমবার বিকেলে নিহত রাজনের বাবা ফাইজউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। সন্ধ্যায় মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন পলাশ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ এমদাদুল হক।
গ্রেপ্তার কৃতরা হলেন, এই এলাকার রমেন চন্দ্র দাস, প্রদীপ দাস, মো. আইয়ুব আলী, নাজমুল, মো. সাদ্দাম, মো. উসমান গনি ও আব্দুর সোবহান।
পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, মামলায় ১০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। ১০ আসামির মধ্যে ৭ আসামিকে গতকাল রাত থেকে আস সোমবার ভোর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামি এরশাদ ওরফে খুকু, নুরুল হক ও সুমন মিয়াকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলার বাদী নিহত রাজনের বাবা মামলার বিবরণে উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিরা তাঁর ছেলে রাজন ও ছেলের বন্ধু ইয়াছিনকে বিনা দোষে আটক করেন। এ সময় এলোপাতাড়ি পিটিয়ে হত্যা করে রাজনের মরদেহ বাড়ির পাশের টেক্সটাইলের একটি পরিত্যক্ত ছোট ভাঙা ঘরের ভেতর প্লাস্টিকের ত্রিপাল দিয়ে লুকিয়ে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে রাজনের মরদেহ উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, গত শনিবার দিবাগত (রোববার ভোর) রাত ৩টার দিকে ঘোড়াশাল পৌর এলাকার পাইকসা মহল্লায় সোবহান মিয়ার বাড়ির পাশে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরির সময় আটক দুই কিশোর রাজন মিয়া (১৫) ও ইয়াছিন মিয়াকে (১৬) আটক করে বাড়ির লোকজন। পরে তাদের মারধর করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই রাজনের মৃত্যু হয়। পরে তার লাশ পাশের একটি পরিত্যক্ত কারখানার ঝোপে ফেলে রাখা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ রাজনের মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় আহত ইয়াছিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পর অভিযুক্তরা পালিয়ে যান।
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে চোর সন্দেহে রাজন মিয়া (১৫) নামে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যার পর লাশ পাশের একটি পরিত্যক্ত কারখানার ঝোপে ফেলে রাখার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলার পর ৭ আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ সোমবার বিকেলে নিহত রাজনের বাবা ফাইজউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন। সন্ধ্যায় মামলার তথ্য নিশ্চিত করেন পলাশ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ এমদাদুল হক।
গ্রেপ্তার কৃতরা হলেন, এই এলাকার রমেন চন্দ্র দাস, প্রদীপ দাস, মো. আইয়ুব আলী, নাজমুল, মো. সাদ্দাম, মো. উসমান গনি ও আব্দুর সোবহান।
পুলিশের এই কর্মকর্তা জানান, মামলায় ১০ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। ১০ আসামির মধ্যে ৭ আসামিকে গতকাল রাত থেকে আস সোমবার ভোর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের সোমবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামি এরশাদ ওরফে খুকু, নুরুল হক ও সুমন মিয়াকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলার বাদী নিহত রাজনের বাবা মামলার বিবরণে উল্লেখ করেন, উল্লেখিত আসামিরা তাঁর ছেলে রাজন ও ছেলের বন্ধু ইয়াছিনকে বিনা দোষে আটক করেন। এ সময় এলোপাতাড়ি পিটিয়ে হত্যা করে রাজনের মরদেহ বাড়ির পাশের টেক্সটাইলের একটি পরিত্যক্ত ছোট ভাঙা ঘরের ভেতর প্লাস্টিকের ত্রিপাল দিয়ে লুকিয়ে রাখেন। পরে পুলিশ গিয়ে রাজনের মরদেহ উদ্ধার করে।
উল্লেখ্য, গত শনিবার দিবাগত (রোববার ভোর) রাত ৩টার দিকে ঘোড়াশাল পৌর এলাকার পাইকসা মহল্লায় সোবহান মিয়ার বাড়ির পাশে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরির সময় আটক দুই কিশোর রাজন মিয়া (১৫) ও ইয়াছিন মিয়াকে (১৬) আটক করে বাড়ির লোকজন। পরে তাদের মারধর করা হয়। এতে ঘটনাস্থলেই রাজনের মৃত্যু হয়। পরে তার লাশ পাশের একটি পরিত্যক্ত কারখানার ঝোপে ফেলে রাখা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ রাজনের মরদেহ উদ্ধার করে। এ সময় আহত ইয়াছিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পর অভিযুক্তরা পালিয়ে যান।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৭ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২৬ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩১ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে