নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি এক রোগীর স্বজনকে বেধড়ক পিটিয়েছেন আনসার সদস্যরা। এই ঘটনার সময় চিকিৎসাধীন রোগী তানজিনা আক্তার মারা গেছেন।
গতকাল রাত সাড়ে ১০টার দিকে হৃদ্রোগ হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে রাজধানীর শের-ই বাংলা নগর থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
ঘটনার বিষয়ে জানতে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের পরিচালক মীর জামাল উদ্দীনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উৎপল বড়ুয়াও কল রিসিভ করেননি। তবে থানার ডিউটি অফিসার অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
নিহত রোগীর স্বামী ও আনসার সদস্যদের মারপিটে আহতের বাবা সেলিম রেজা বলেন, ‘কয়েক দিন আগে হৃদ্রোগ হাসপাতালে ভর্তি হয় আমার স্ত্রী। পরে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। এ সময় তাঁর রক্তের দরকার হলে, সেই রক্ত নিয়ে তানজিনা আক্তারের কাছে যেতে চায় আমার ছেলে। তখন তাঁর কাছে টাকা চান আনসার সদস্যরা। কিন্তু আগেও আনসার সদস্যদের টাকা দিয়ে ভেতরে ঢুকতে হয়েছে, তাই এবার টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে সেটা মারামারিতে গড়ায়।’
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলেও ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোলাইমান বলেন, ‘রোগীর ছেলে রক্ত নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে বাধা দেন আনসার সদস্যরা। তখন তাঁর সঙ্গে আনসার সদস্যদের হাতাহাতি হয়। আমি এগিয়ে গেলে মারধরের শিকার সেই ছেলে আমাকে বলেন, আংকেল আগেও টাকা দিয়েছি। এখন আবার টাকা চায়।’
মারধরের শিকার তানজিল হাসান নয়ন বলেন, ‘আমাকে রাইফেল দিয়ে পিটিয়েছে বুকে, পিঠে। আনসাররা বুট দিয়ে ওপরে উঠে পা দিয়ে পাড়াইছে। আমাকে বাঁচাতে আমার বোন এসে আমার ওপরে পড়লে তাঁকেও আনসার সদস্যরা মারধর করেন। এ সময় আনসার সদস্যদের সঙ্গে হামলায় যুক্ত হয় অ্যাম্বুলেন্স চালকেরাও।’
আনসার সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে কেউ কথা বলতে রাজি হননি। তবে এক আনসার সদস্য দাবি করেন, তাঁদের একজন সদস্যের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে নিহত রোগীর ছেলে। এই সূত্র ধরেই মারামারির সূত্রপাত।
রাজধানীর জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি এক রোগীর স্বজনকে বেধড়ক পিটিয়েছেন আনসার সদস্যরা। এই ঘটনার সময় চিকিৎসাধীন রোগী তানজিনা আক্তার মারা গেছেন।
গতকাল রাত সাড়ে ১০টার দিকে হৃদ্রোগ হাসপাতালে এই ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে রাজধানীর শের-ই বাংলা নগর থানায় অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগীরা।
ঘটনার বিষয়ে জানতে জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউটের পরিচালক মীর জামাল উদ্দীনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলে তিনি রিসিভ করেননি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উৎপল বড়ুয়াও কল রিসিভ করেননি। তবে থানার ডিউটি অফিসার অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
নিহত রোগীর স্বামী ও আনসার সদস্যদের মারপিটে আহতের বাবা সেলিম রেজা বলেন, ‘কয়েক দিন আগে হৃদ্রোগ হাসপাতালে ভর্তি হয় আমার স্ত্রী। পরে তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। এ সময় তাঁর রক্তের দরকার হলে, সেই রক্ত নিয়ে তানজিনা আক্তারের কাছে যেতে চায় আমার ছেলে। তখন তাঁর কাছে টাকা চান আনসার সদস্যরা। কিন্তু আগেও আনসার সদস্যদের টাকা দিয়ে ভেতরে ঢুকতে হয়েছে, তাই এবার টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় একপর্যায়ে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। পরে সেটা মারামারিতে গড়ায়।’
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলেও ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। প্রত্যক্ষদর্শী মো. সোলাইমান বলেন, ‘রোগীর ছেলে রক্ত নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে বাধা দেন আনসার সদস্যরা। তখন তাঁর সঙ্গে আনসার সদস্যদের হাতাহাতি হয়। আমি এগিয়ে গেলে মারধরের শিকার সেই ছেলে আমাকে বলেন, আংকেল আগেও টাকা দিয়েছি। এখন আবার টাকা চায়।’
মারধরের শিকার তানজিল হাসান নয়ন বলেন, ‘আমাকে রাইফেল দিয়ে পিটিয়েছে বুকে, পিঠে। আনসাররা বুট দিয়ে ওপরে উঠে পা দিয়ে পাড়াইছে। আমাকে বাঁচাতে আমার বোন এসে আমার ওপরে পড়লে তাঁকেও আনসার সদস্যরা মারধর করেন। এ সময় আনসার সদস্যদের সঙ্গে হামলায় যুক্ত হয় অ্যাম্বুলেন্স চালকেরাও।’
আনসার সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে কেউ কথা বলতে রাজি হননি। তবে এক আনসার সদস্য দাবি করেন, তাঁদের একজন সদস্যের মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে নিহত রোগীর ছেলে। এই সূত্র ধরেই মারামারির সূত্রপাত।
রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবিপ্রবি) নির্মাণকাজে বাধা দিয়ে চাঁদা দাবি করেছে একদল ‘সশস্ত্র সন্ত্রাসী’। তবে এ সন্ত্রাসীরা কোনো দলের কি না, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। স্থানীয় ঠিকাদারেরা দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করে আসছিলেন যে, তাঁদের প্রকল্পের কাজ শুরু করার আ
৭ মিনিট আগেআজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জুনাইদ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম।
১৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের মুক্তারপুর সেতুর নিচ থেকে মাসুদা বেগম (৬২) নামের এক নারীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি সদর উপজেলার মালির পাথর এলাকার মৃত পানা উল্লাহ ব্যাপারীর মেয়ে। আজ শুক্রবার (২৭ জুন) সকাল ৭টার দিকে মুক্তারপুর সেতুর সিঁড়ির নিচে লাশটি পাওয়া যায়।
২১ মিনিট আগেপ্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন রাজশাহী কলেজের এক ছাত্রী। তাঁর নাম ইশরাত জাহান হাসি (২১)। তিনি রাজশাহী কলেজের অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে পড়তেন।
২১ মিনিট আগে