নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতালে ‘ভুল চিকিৎসায়’ নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় চিকিৎসক শাহজাদীর জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন ইউনিটের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফেরদৌস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। গত ১৪ জুন তাকে গ্রেপ্তার করে পরদিন আদালতে হাজির করা হয়। ওই দিন ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর দায় স্বীকার করে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
গত ১৪ জুন সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভুল চিকিৎসা ও কর্তৃপক্ষের প্রতারণায় মাহবুবা রহমান আঁখি নামের এক প্রসূতি মৃত্যুঝুঁকিতে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁর স্বামী ইয়াকুব আলী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় মারা যায় তাদের নবজাতক সন্তানও। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ জুন দুপুরে মারা যান আঁখি।
এ ঘটনায় ১৪ জুন ধানমন্ডি থানায় মোট ছয়জনের নাম উল্লেখসহ ৫-৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ‘অবহেলাজনিত মৃত্যুর’ অভিযোগ এনে মামলা করেন ইয়াকুব আলী। এরপরই ডা. শাহজাদী ও ডা. মুনাকে গ্রেপ্তার করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার অন্য আসামিরা হলেন—ডা. মিলি, সেন্ট্রাল হাসপাতালের ম্যানেজার পারভেজ, জমির ও এহসান।
মামলার এজাহারে আরো বলা হয়, গত তিন মাস ধরে সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন মাহবুবা রহমান আঁখি। এমনকি তাঁর শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক ছিল বলেও চিকিৎসক জানিয়েছিলেন। নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমেই সন্তান প্রসব সম্ভব বলে আশ্বস্ত করেছিলেন ডা. সংযুক্তা সাহা।
প্রসব ব্যথা ওঠায় গত ৯ জুন রাত ১২টা ৫০ মিনিটে সেন্ট্রাল হাসপাতালে ডা. সংযুক্তার অধীনে মাহবুবাকে ভর্তি করা হয়। তখন ডা. সংযুক্তা হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন না। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, সংযুক্তা সাহা আছেন এবং ওটিতে (অপারেশন থিয়েটার) কাজ করছেন। তারপর অন্যরা ভুল চিকিৎসা করেন।
পরে ২১ জুন ডা. সংযুক্তা সাহা তাঁর পরিবারের বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে ভুল চিকিৎসার দায় সেন্ট্রাল হাসপাতালের ওপর চাপান। এ ঘটনা নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সংযুক্তা সাহের বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের মামলাও করেন।
রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতালে ‘ভুল চিকিৎসায়’ নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় করা মামলায় চিকিৎসক শাহজাদীর জামিন নামঞ্জুর করা হয়েছে। বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. আছাদুজ্জামান তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
ঢাকার আদালতের প্রসিকিউশন ইউনিটের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফেরদৌস বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করেন। গত ১৪ জুন তাকে গ্রেপ্তার করে পরদিন আদালতে হাজির করা হয়। ওই দিন ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুর দায় স্বীকার করে তিনি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
গত ১৪ জুন সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভুল চিকিৎসা ও কর্তৃপক্ষের প্রতারণায় মাহবুবা রহমান আঁখি নামের এক প্রসূতি মৃত্যুঝুঁকিতে পড়েছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁর স্বামী ইয়াকুব আলী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের অবহেলায় মারা যায় তাদের নবজাতক সন্তানও। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮ জুন দুপুরে মারা যান আঁখি।
এ ঘটনায় ১৪ জুন ধানমন্ডি থানায় মোট ছয়জনের নাম উল্লেখসহ ৫-৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে ‘অবহেলাজনিত মৃত্যুর’ অভিযোগ এনে মামলা করেন ইয়াকুব আলী। এরপরই ডা. শাহজাদী ও ডা. মুনাকে গ্রেপ্তার করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। মামলার অন্য আসামিরা হলেন—ডা. মিলি, সেন্ট্রাল হাসপাতালের ম্যানেজার পারভেজ, জমির ও এহসান।
মামলার এজাহারে আরো বলা হয়, গত তিন মাস ধরে সেন্ট্রাল হাসপাতালের গাইনি ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. সংযুক্তা সাহার অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন মাহবুবা রহমান আঁখি। এমনকি তাঁর শারীরিক অবস্থা স্বাভাবিক ছিল বলেও চিকিৎসক জানিয়েছিলেন। নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমেই সন্তান প্রসব সম্ভব বলে আশ্বস্ত করেছিলেন ডা. সংযুক্তা সাহা।
প্রসব ব্যথা ওঠায় গত ৯ জুন রাত ১২টা ৫০ মিনিটে সেন্ট্রাল হাসপাতালে ডা. সংযুক্তার অধীনে মাহবুবাকে ভর্তি করা হয়। তখন ডা. সংযুক্তা হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন না। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, সংযুক্তা সাহা আছেন এবং ওটিতে (অপারেশন থিয়েটার) কাজ করছেন। তারপর অন্যরা ভুল চিকিৎসা করেন।
পরে ২১ জুন ডা. সংযুক্তা সাহা তাঁর পরিবারের বাসায় সংবাদ সম্মেলন করে ভুল চিকিৎসার দায় সেন্ট্রাল হাসপাতালের ওপর চাপান। এ ঘটনা নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সংযুক্তা সাহের বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের মামলাও করেন।
আজ ২০ আগস্ট বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমানের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। মুক্তিযুদ্ধে অসীম সাহসিকতার স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ উপাধিতে ভূষিত করে।
২৫ মিনিট আগেএক সময়ে পথে পথে ছুটে চলা ‘লেইস ফিতা ফেরিওয়ালারা’ আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। শহর ও গ্রামের রাস্তায় রাস্তায় বাড়িতে বাড়িতে ঘুরে ঘুরে নারীদের শখের সাজসজ্জার জিনিস বিক্রি করতে এখন আর দেখা যায় না। আধুনিকতার ছোঁয়ায় আজ তা বিলুপ্তির পথে।
৩৬ মিনিট আগেচাঁদপুর শহরের একমাত্র বাইপাস সড়ক হচ্ছে ‘চাঁদপুর-ফরিদগঞ্জ বাইপাস সড়ক’। শহরের যানজট নিরসনে দেড় কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়কটি ব্যবহার হলেও দীর্ঘ দিন সংস্কার না করায় এখন মরণ ফাঁদে ফরিণত হয়েছে। সড়কজুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়ে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। ফলে চরম ভোগান্তি পোহাচ্ছেন এলাকাবাসী।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীতে ডুবে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ১৩ ঘণ্টা পর ভেসে উঠেছে শিশু নাজিমের (৭) মরদেহ। আজ বুধবার (২০ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে ডুবে যাওয়ার ঘটনাস্থল থেকে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে তার মরদেহ ভেসে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগে